নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- আমার উম্মতের উলামায়ে সূ’দের জন্য জাহান্নাম; যারা সম্মানিত ইলিম মুবারক উনাকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে তাদের যামানার আমীর-উমরা, রাজা-বাদশাহদের কাছে অর্থ ও পদ লাভের জন্য তা বিক্রি করে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন তাদের এই ধর্মব্যবসায় কখনো বরকত না দেন।”
পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা পথভ্রষ্ট। যার কারণে তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনারও ক্ষতিসাধনকারী। অর্থাৎ এরা হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার কোশেশ করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
অতএব, উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদেরকে চিহ্নিত করা এবং এদের ছোহবত থেকে দূরে থাকা সকল মুসলমানদের জন্য ফরয।
, ০৫ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৭ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ১১ পৌষ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি “পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ” উনার ১০৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারা তথা আহলে কিতাবদের মধ্যে অনেকেই প্রতিহিংসাবশত চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কি করে কাফির বানিয়ে দেয়া যায়।” নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল বিনষ্ট করে চির জাহান্নামী করার বিধর্মীয় ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীরা এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের নিয়ে পড়াশুনা করে, ইউরোপ আমেরিকায় অনেক ইহুদী-নাছারা রয়েছে, যারা দাবি করে- তারা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিয ও হাফিযে হাদীছ। প্রশ্ন হচ্ছে- তারা ইহুদী-নাছারা হয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ পড়ছে কেন? আর এর উপর গবেষণা-ই-বা করছে কেন? কি তাদের উদ্দেশ্য? মূলত, তারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ গবেষণা করে এমন বিষয়গুলো বের করে, যে বিষয়গুলো দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করে কাফির ও জাহান্নামী করা যায়। নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ মুসলমানদেরকে দ্বীন ইসলাম থেকে সরিয়ে, ইবাদত থেকে সরিয়ে অনৈসলামিক ও হারাম কাজে মশগুল করে দিয়ে বেঈমান করা। নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে থাকে তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা। তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল ধ্বংস করার লক্ষ্যে হারাম টিভি চ্যানেল, পত্র-পত্রিকা, কিতাবাদি ও বক্তব্য বা বিবৃতির মাধ্যমে একের পর এক হারামকে হালাল, হালালকে হারাম, জায়িযকে নাজায়িয, নাজায়িযকে জায়িয বলে প্রচার করছে। নাঊযুবিল্লাহ! কেন করছে? সামান্য পয়সার লোভে, খুদ-কুড়া পাওয়ার জন্য, একটা ভালো পদ পাওয়ার জন্য গোমরাহ শাসকদের গোমরাহীমূলক আদেশে তারা ইলিমকে বিক্রি করছে; ঈমান নষ্ট করছে; দ্বীন বিক্রি করছে। আর তাদের ফতওয়া অনুযায়ী অসংখ্য সাধারণ মানুষ হালালকে হারাম; হারামকে হালাল মানার কারণে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিমজ্জিত হয়ে ঈমানহারা হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এদের এই ধর্মব্যবসার জন্যই স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের প্রতি সরাসরি বদদোয়া করে বলেছেন, আমার উম্মতের ওলামায়ে সূ’দের জন্য জাহান্নাম; যারা সম্মানিত ইলিম মুবারক উনাকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে তাদের যামানার আমীর-উমরা, রাজা-বাদশাহদের কাছে অর্থ ও পদ লাভের জন্য তা বিক্রি করে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন তাদের এই ধর্মব্যবসায় কখনো বরকত না দেন।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্টকরণে ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতিসাধনে উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদেরকে এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারাই সমাজে ফিতনা সৃষ্টির এবং হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার মূল হোতা। তাই এদেরকে চিহ্নিত করা এবং এদের ছোহবত থেকে দূরে থাকা সকল মুসলমানের জন্য ফরয।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ দিবাগত রাতটিই হচ্ছেন- পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ উনার পহেলা জুমুয়াহ শরীফ উনার রাত। অর্থাৎ মহাপবিত্র রগায়িব শরীফ উনার মহাসম্মানিত রাত। সুবহানাল্লাহ! যা বার হিসেবে আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীম শরীফ উনার মহাসম্মানিত রাত মুবারক। সুবহানাল্লাহ! যা নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুলের রাত।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩রা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীম দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাথে সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২৯শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রাইহানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আ’শির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আগামীকাল দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে। যদি চাঁদ দেখা যায় তবে আগামীকাল দিবাগত রাতটিই হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার পহেলা রাত অর্থাৎ মহাপবিত্র দুয়া কবুলের খাছ রাত। সুবহানাল্লাহ! আর ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত বা জুমুয়ার রাতটি হবে বার হিসেবে মহাপবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ শরঈ তারতীব অনুযায়ী তালাশ করা এবং উক্ত মহাপবিত্র রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা ইস্তেগফার ও দুয়া করা, আর পরের দিন রোযা রাখা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী। তাই সকল মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রত্যেক অবস্থায় এবং দায়িমীভাবে সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা থেকে আন্তরিকভাবে দূরে থাকা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ ১৪৪৭ হিজরী, ২২শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী, ২১শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। দেশের অনেকেই কোন্টি হিজরী সনের প্রথম মাস সেটি জানে না। নাঊযুবিল্লাহ! আরবী মাস কখন শুরু হচ্ছে এবং কখন শেষ হচ্ছে, সে ব্যাপারেও থাকে সম্পূর্ণ বেখবর। নাঊযুবিল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ! কাজেই সরকার ও জনগণ সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা এবং উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার হারাম-নাজায়িয ও শরীয়ত বিরোধী কাজ অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনা, ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি হারাম কাজ থেকে নিজে বিরত থাকা ও জনগণকে বিরত রাখা।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি খলীফায়ে ছানী, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ দিনটি সকলের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












