পবিত্র ফাতহে মক্কা অর্থাৎ পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় দিবস
, ১৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২০ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৯ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৪ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
পবিত্র মক্কা শরীফ-এ প্রবেশ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৮ম হিজরী সনের ১০ই রমাদ্বানুল মুবারক আছরের নামাযের পর দশ হাজার মুসলমানের এক বিশাল বাহিনী নিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার উদ্দেশ্যে পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে রওয়ানা দিলেন। পথে আরো দুই হাজার মুসলমান এই মুসলিম বাহিনীর সাথে একত্রিত হলেন।
‘কাদীদ’ নামক স্থানে পৌঁছার পর মাগরিবের সময় হলে সকলেই সেখানে বসে ইফতার করলেন। অতঃপর মুসলিম বাহিনী মনজিলের পর মনজিল অতিক্রম করে সামনে অগ্রসর হতে লাগলেন।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রওয়ানার পূর্বে কুলছুম গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দায়িত্বে নিয়োজিত করে যান। ’ (ইবনে হিশাম, মাত্বালিবুল আলীয়া, মুস্তাদরাকে হাকিম)
অন্য বর্ণনায় আছে, মুসলিম বাহিনী যথাসময়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার নিকটবর্তী ‘মাররুজ জহরান’ উপত্যকায় উপস্থিত হয়ে শিবির স্থাপন করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেনাবাহিনীকে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে বাতি জ্বালাবার নির্দেশ দেন। সমগ্র মরুভূমি তাতে ঝলমল করে উঠলো। কুরাইশ প্রধানগণ এই দৃশ্য দেখে হাকিম ইবনে হিযাম হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত হাকিম ইবনে হিযাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত বুদাইশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদেরকে প্রকৃত তথ্য সংগ্রহের জন্য পাঠায়। হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে তাঁবু পাহরারত সৈন্যগণ দেখে উনাকে বন্দি করেন। ফারূক্বে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (তিনি তখনো ঈমান আনেননি) উনাকে হত্যা করতে চাইলেন; কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অনুমতি দিলেন না। তিনি দীর্ঘ ২১ বছরের অমানুষিক যুলুম-নির্যাতনের কথা ভুলে গেলেন। তিনি হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, আপনি এখনো কী এক মহান আল্লাহ পাক উনাকে বিশ্বাস করতে পারেননি? অবশেষে তিনি ঈমান এনে মুসলমান হয়ে যান।
মরু উপত্যকা ছুবহে সাদিকের শুভ প্রভাতের সাথে সাথে আযান ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠলো। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ঘুম থেকে উঠলেন এবং ফযরের নামায জামায়াতে আদায় করলেন। নামাযান্তে রওয়ানার আদেশ হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে মুসলমানদের জনসংখ্যা, শক্তি সামর্থ্য, রণ-সরঞ্জাম ও শৃঙ্খলা ইত্যাদি দেখানোর লক্ষ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনাকে নির্দেশ মুবারক দিলেন তিনি যেন হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে নিয়ে ‘মাররুজ জাহরানের’ গিরিপথে দাঁড়িয়ে থাকেন। তিনি তাই করলেন। হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সামন দিয়ে রণসাজে সুসজ্জিত কল্পনাতীত বিশাল মুসলিম বাহিনী সুশৃঙ্খলভাবে কাতারবদ্ধ হয়ে অপরাজেয় মনোবল নিয়ে একের পর এক এগিয়ে যান। মুসলিম বাহিনীর এরূপ কল্পনাতীত উন্নত অবস্থা দেখে হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এতে উপলব্ধি করেন যে, মুসলমানদের শক্তি আজ চির অপরাজেয়। উনাদের মুকাবিলা করার মতো কুরাইশদের কোনো শক্তি সামর্থ্যই নেই। একে একে আনছার ও মুহাজির বাহিনী পার হয়ে যান। আর উনাদের নেতৃত্বে ছিলেন স্বয়ং যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। এ সময় হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার শপথ! আজ আপনার ভাতিজা এক বিরাট মুলকের মালিক। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, আজ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে মর্যাদা দান করবেন। আজ পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে গিলাফ পরানো হবে। মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা, রণশক্তি, রণকৌশল ও নীতি, সৈন্যদের বীরত্ব ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করার পর হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশ করে উনার সম্প্রদায়কে (কুরাইশদেরকে) চিৎকার করে সতর্ক করতে থাকেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আজ এমন এক বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে এসেছেন, যার মুকাবিলা ও প্রতিরোধ করার ক্ষমতা তোমাদের নেই। এরপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে, হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে অভয় দিয়ে বলেছিলেন, হে হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি গিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ বাসীদেরকে অভয় দিন আজ তাদের প্রতি কোনোই কঠোরতা হবে না। আমার পক্ষে আপনি নগরময় ঘোষণা করে দিন, “যে ব্যক্তি আত্মসমর্পণ করবে, সে নিরাপত্তা লাভ করবে, যে ব্যক্তি হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়িতে আশ্রয় নিবে সে নিরাপত্তা লাভ করবে; আর যে ব্যক্তি নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে অবস্থান করবে, সেও নিরাপত্তা লাভ করবে এবং যে ব্যক্তি মসজিদে হারাম তথা কা’বা শরীফ উনার মধ্যে আশ্রয় নিবে সেও নিরাপত্তা লাভ করবে। ”
‘মাররুজ জাহরান’ নামক স্থানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গোটা বাহিনীর ব্যূহ রচনা করেন। তিনি অশ্বারোহী দলকে তিন ভাগে ভাগ করেন। ডানে, বামে ও মাঝখানে। এরপর তিনি ডান দিকের দায়িত্ব হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাতে, বাম দিকের নেতৃত্ব যুবায়ের ইবনে আওয়াম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাতে অর্পণ করেন এবং হযরত আবু উবায়দা আমের ইবনে জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট পদাতিক বাহিনীর দায়িত্ব প্রদান করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বড় পতাকাগুলো ছিলো কালো বর্ণের এবং ছোট পতাকাগুলো ছিলো সাদা। পবিত্র মক্কা শরীফ উনার উচ্চভূমি দিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মক্কা শরীফ প্রবেশ করেন। হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মক্কা শরীফ উনার নিম্নভূমি দিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশ করেন। প্রবেশকালে কুরাইশদের দ্বারা সামান্য বাধাপ্রাপ্ত হলে তাদের সাথে মুসলিম বাহিনীর মুখোমুখী সংষর্ঘ বেঁধে যায়। বিশুদ্ধ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা মতে, এ সময় মুসলমানদের দু’জন অশ্বারোহী সৈন্য শাহাদাতবরণ করেন। সে সময় মুশরিকদের বারো জন নিহত হয়। এইভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার গায়িবী মদদে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রায় বিনা বাধায় এবং বিনা রক্তপাতে পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় করেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ শহরবাসীদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। পবিত্র মক্কা শরীফ উনার লোকজন যখন বায়তুল্লাহ শরীফ উনার পাশে সমবেত হয়ে তাদের সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফায়ছালার অপেক্ষা করছিলো, তখন তিনি তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমরা আমার সম্পর্কে কিরূপ ধারণা পোষণ করো, আমি তোমাদের সাথে কেমন আচরণ করবো? উত্তরে তারা বললো, ‘ভালো।
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘোষণা করেন, “আজ তোমাদের প্রতি কোনো অভিযোগ নেই; যাও তোমরা সবাই মুক্ত স্বাধীন। ”
মহাসম্মানিত ১৭ই রমাদ্বান শরীফ পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় সূচিত হয়। সেই সময় পর্যন্ত পবিত্র কা’বা শরীফ-উনার ভিতরে ৩৬০টি মূর্তি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন এবং তিনি নিজেও মূর্তি ভাঙার কাজে শরীক হন ও নি¤েœাক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করেন, “সত্য এসেছে এবং মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে। নিশ্চয়ই মিথ্যা দূরীভূত হওয়ারই যোগ্য। ” (পবিত্র সূরা বনী ইসরাইল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮১)
পবিত্র কা’বা শরীফ যখন পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করা হলো- তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ভিতরে প্রবেশ করে নামায আদায় করেন। এরপর তিনি হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করেন এবং ইহরাম বাঁধা ব্যতীত তাকবীর, তাহলীল, হামদ, যিকর ইত্যাদি পাঠ করার মাধ্যমে পবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফ করেন। অতঃপর তিনি বিভিন্ন স্থানের মূর্তিপূজার কেন্দ্র ও মন্দিরগুলো ধ্বংস করে দেয়ার জন্য নির্দেশ দেন। উনার মুবারক নির্দেশ পালিত। পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে প্রতিমা পূজা বিদায় নিলো। এরপর দলে দলে লোক ইসলাম গ্রহণ করতে থাকলো। অল্প সময়ের মধ্যে সারা আরবময় পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সাড়া পড়ে গেলো। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দাওয়াত নিয়ে দূত প্রেরিত হতে থাকেন।
পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় এক বিরাট বিজয়। এ থেকে আমাদেরকে নছীহত হাছিল করতে হবে। পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ভিতর ও আশেপাশে যে ৩৬০টি মূর্তি ছিলো তা তখন অপরাসরণ করা হয় এবং সারা আবর থেকে দূরীভূত করা। কিন্তু অতি আফসুস ও দুঃখের বিষয় এই যে, বর্তমানে এই মূর্তির স্মৃতিচারক সিসিটিভি পবিত্র কা’বা শরীফ ও পবিত্র রওযা শরীফ উনার ভিতর রয়েছে এবং সারা আরব থেকে শুরু করে সমগ্র পৃথিবী তাতে ভরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহান মুজাদ্দিদে আ’যম, হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক উসীলায় পবিত্র কা’বা শরীফ, রওযা শরীফ, মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ উনাদের হুরমত ফিরিয়ে আনবেন এবং সারা পৃথিবী থেকে সমস্ত হারাম, নাজায়িয ও কুফরী-শিরকীমূলক কার্যকলাপকে মিটিয়ে দিবেন। মুসলমানদের আবারো ফতেহ পবিত্র মক্কা শরীফ উনার হিসসা নছীব হবে। ইনশাআল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে কবুল করুন। আমীন।
-মুহম্মদ ইবনে ইসহাক।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (৪)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ঢিলা-কুলুখের বিধান
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বেপর্দা হওয়া শয়তানের ওয়াসওয়াসাকে সহজ করার মাধ্যম
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় খরচ করলে তা দ্বিগুণ-বহুগুনে বৃদ্ধি করে ফিরিয়ে দেয়া হয়
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আসমাউর রিজাল, জারাহ ওয়াত তা’দীল, উছুলে হাদীছ শরীফ উনার অপব্যাখ্যা করে অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাকে জাল বলছে ওহাবী সালাফীরা (১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (৩)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (২)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












