নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হালাক বা ধ্বংস ওই ব্যক্তি যে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস পেল, তবুও তার গুনাহখতা ক্ষমা করাতে পারলো না।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস লাভ করার পরও যারা নিজেদের গুণাহখতা ক্ষমা করাতে পারবেনা, তাদের জন্য আফসুস।
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- শরয়ী নির্দেশনা অনুযায়ী রোযা রেখে তারাবীহসহ প্রতি ওয়াক্ত নামায আদায়ের সাথে সাথে দায়েমীভাবে হালালে মশগুল হয়ে সর্বপ্রকার হারাম হতে বিরত থাকার মাধ্যমে তাক্বওয়া হাছিল করে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার হক্ব যথাযথ আদায় করা।
, ১৫ মার্চ, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১৮৩নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর (সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ উনার) রোযা ফরয করা হয়েছে; যেরূপ ফরয করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতদের উপর। উনার মাধ্যমে অবশ্যই তোমরা তাক্বওয়া হাছিল করতে পারবে।” স্মরণীয়, ‘তাক্বওয়া’ হচ্ছে সমস্ত আমলের মূল। তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাক্বওয়া হাছিল করার জন্য বান্দাদেরকে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১৯৭নং পবিত্র আয়াত শরীফে আদেশ মুবারক করেছেন, “তোমরা পাথেয় সংগ্রহ কর। নিশ্চয়ই উত্তম পাথেয় হচ্ছে তাক্বওয়া বা পরহেযগারিতা।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ‘তাক্বওয়া’ শব্দের অর্থ হলো আল্লাহভীতি। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে উনার নিষিদ্ধ বিষয়সমূহ হতে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকার নাম তাক্বওয়া। আর পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের রোযা উনার দ্বারা সেই তাক্বওয়া হাছিল হয়ে থাকে। এ মর্মে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আদম সন্তানের রোযা ব্যতীত প্রত্যেক নেক আমল তার নিজের জন্য। কেননা, রোযা একমাত্র আমারই জন্য রাখা হয় এবং তার প্রতিফল আমি নিজেই (যত ইচ্ছা) দান করব। সম্মানিত রোযা সমস্ত মন্দ কাজ তথা জাহান্নাম হতে বাঁচার ঢালস্বরূপ। যখন তোমাদের কেউ রোযা রাখবে তখন সে অশ্লীলতা ও ঝগড়া করবে না। তাকে যদি কেউ গালী দেয় বা তাকে হত্যা করতে চায়, সে বলবে আমি রোযাদার। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! যাঁর পবিত্রতম কুদরতী হাত মুবারক-এ আমার পবিত্রতম প্রাণ মুবারক, মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সম্মানিত রোযাদারের মুখের ঘ্রাণ মিশ্কে আম্বরের সুঘ্রাণের চেয়েও বেশী পছন্দনীয়। সম্মানিত রোযাদারের জন্য দু’টি খুশি। যখন সে ইফতার করে তখন খুশি প্রকাশ করে আর যখন সে মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাৎ মুবারক লাভ করবে তখনও খুশি প্রকাশ করবে।” অর্থাৎ সম্মানিত নামায, হজ্জ, যাকাত, ফিতরা, কুরবানী ইত্যাদি অনেকে লোক দেখানোর জন্য করতে পারে। কিন্তু সম্মানিত রোযা কেউ লোক দেখানোর জন্য করতে পারেনা। কেননা গোপনে পানাহারের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে সে পানাহার থেকে বিরত থাকে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যে ব্যক্তি এ পবিত্র মাস উনার হক্ব আদায় করবে সে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত, মাগফিরাত ও নাযাত হাছিল করবে। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি হক্ব আদায় করবে না সে কোনটিই হাছিল করতে পারবে না। উপরন্তু তার জন্য কঠিন পরিণতি রয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! যে সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত কা’ব ইবনে ‘উজাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। একদা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে বললেন, আপনারা মিম্বর শরীফ উনার নিকট সমবেত হোন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সবাই মিম্বর শরীফ উনার নিকট একত্রিত হলেন। যখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মিম্বর শরীফ উনার প্রথম সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলেন, তখন বললেন, আমীন। অতঃপর যখন দ্বিতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলেন বললেন, আমীন। অতঃপর যখন তিনি তৃতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলেন বললেন, আমীন। হযরত কা’ব ইবনে ‘উজাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, যখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি (মিম্বর শরীফ উনার থেকে) অবতরণ করলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সুওয়াল করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আজ আমরা (মিম্বর শরীফ উনার মধ্যে উঠার সময়) আপনাকে এমন কিছু কথা বলতে শুনেছি, যা ইতিপূর্বে কখনো শুনিনি। উত্তরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমার নিকট আগমন করেছিলেন। যখন আমি প্রথম সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলাম, তখন তিনি বললেন, হালাক বা ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি যে রমাদ্বান শরীফ মাস পেল, তবুও তার গুনাহখতা ক্ষমা করাতে পারলো না। আমি বললাম, আমীন। যখন দ্বিতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলাম তখন বললেন, ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি যার নিকট আপনার নাম মুবারক উচ্চারিত হল অথচ সে আপনার প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠ করলো না। আমি বললাম আমীন। যখন তৃতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ ক্বদম মুবারক রাখলাম, তখন বললেন, ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি যে বৃদ্ধ পিতা-মাতা উভয়কে অথবা একজনকে পেল অথচ তারা উভয় তাকে সম্মাানিত জান্নাতে প্রবেশ করালো না। অর্থাৎ কোন সন্তান তার পিতা-মাতা উভয়কে অথবা কোন একজনকে পাওয়ার পরও তাদের খিদমতের মাধ্যমে নিজেকে জান্নাতবাসী করতে পারলো না সে সন্তান ধ্বংস হোক। আমি বললাম, আমীন।” নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস লাভ করার পরও যারা নিজেদের গুণাহ ক্ষমা করাতে পারবেনা, তাদের জন্য আফসুস। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- শরয়ী নির্দেশনা অনুযায়ী রোযা রেখে তারাবীহসহ প্রতি ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের সাথে সাথে দায়েমীভাবে হালালে মশগুল হয়ে সর্বপ্রকার হারাম হতে বিরত থাকার মাধ্যমে তাক্বওয়া হাছিল করে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার হক্ব যথাযথ আদায় করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রতিদিন প্রতি ওয়াক্ত নামায অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে ইখলাছের সাথে সময়মত আদায় করা।
০২ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
রাস্তা-ঘাট দূর্গন্ধ হওয়ার মিথ্যা অযুহাতে দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বলা, দূরে সরানোর পরিকল্পনা করা বা দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বাধ্য করা সবই হারাম ও কুফরী।
০১ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহ করা থেকে বিরত থাকবে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদেশ-নিষেধ মুবারক অনুযায়ী জীবন পরিচালিত করে দুনিয়া হতে বিরাগ হয়ে পরকালের দিকে হাক্বীক্বীভাবে রুজু হওয়া।
৩১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তাজবীদ অনুযায়ী তারতীলের সাথে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা ফরয। তাই তাজবীদ শিক্ষা করাও প্রত্যেকের জন্য ফরয। পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার মধ্যে রয়েছে অশেষ ফায়দা ও ফযীলত। যে যত বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক বা রেযামন্দী মুবারক হাছিল করতে পারবে।
৩০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
২৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
২৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির সমস্ত কামিয়াবীর সোপান। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- ইলমে তাছাউফের তারতীব অনুযায়ী গাইরুল্লাহ হতে বিমুখ হয়ে একাগ্রতার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করা বা উনার যিকির করা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকেই খালিছভাবে রুজু হওয়া।
২৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অন্যান্য ফরযের পর হালাল কামাই করা ফরয।” সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
২৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বান্দা-বান্দী যদি মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ইতমিনান দান করবেন এবং এমন কুদরতী রিযিক দান করবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবে না।..
২৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- হামদ্ শরীফ, না’ত শরীফ, ক্বাছীদাহ শরীফ ইত্যাদি লেখা বা রচনা করা, পাঠ বা আবৃত্তি করা এবং শ্রবণ করা সবই খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- বেশি বেশি হামদ্ শরীফ, না’ত শরীফ, ক্বাছীদাহ শরীফ ইত্যাদি লেখা বা রচনা করা, পাঠ বা আবৃত্তি করা এবং নিয়মিত শ্রবণ করা।
২৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করার মাধ্যমে সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার অনুসরণ করা যাবে। যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে।
২২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র ১২ই শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'দাদ শরীফ এই দিনে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পৃথিবীর বুকে তাশরীফ মুবারক আনেন।
২১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)