সুওয়াল-জাওয়াব:
প্রসঙ্গ তালাক দেয়ার পর পুনরায় ফিরিয়ে আনার পদ্ধতি
, ২২ রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৬ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহিলাদের পাতা
আহলিয়াকে তালাক দেয়ার পরে পুনরায় ফিরিয়ে আনার জন্য যে হিলা পদ্ধতির অবলম্বন করা হয়, তা ইসলামী শরীয়তসম্মত কিনা? দয়া করে দলীল-আদিল্লাহ্সহ জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব :
তালাক সাধারণতঃ দুই প্রকার (১) ছরীহ ও (২) কিনায়া। প্রত্যেক প্রকার তালাক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। (১) রিজয়ী ও (২) বাইন।
রিজয়ী তালাক হলো- “কোন স্বামী যদি আহলিয়াকে রিজয়ী তালাক দেয় অতঃপর যদি ফিরিয়ে নিতে চায়, তাহলে বিনা বিবাহে গ্রহণ করতে পারবে। যদি আহলিয়ার ইদ্দত শেষ না হয়ে থাকে। তা এক তালাকে রিজয়ী হোক বা দুই তালাকে রিজয়ী হোক।”
উল্লেখ্য, তালাকে রিজয়ী দুই তালাক পর্যন্তই হয়। আর যদি আহলিয়ার ইদ্দত পার হয়ে যায় তাহলে বিনা বিবাহে আহলিয়াকে গ্রহণ করতে পারবে না।
আর বাইন তালাক হলো- “যা প্রয়োগ করলে বিবাহ ব্যতীত আহলিয়াকে গ্রহণ করা যায়না। যদি তা এক তালাক বাইন বা দুই তালাক বাইন হয়।”
আর যদি তিন তালাক বাইন দেয়, যাকে তালাকে মুগাল্লাজাও বলা হয়। তাহলে সাধারণভাবে বিবাহ দোহরিয়ে আহলিয়াকে গ্রহণ করা যাবেনা।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার “পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার” ২২৯ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلطَّلَاقُ مَرَّتَانِ
অর্থ : “তালাক হচ্ছে দুই বার। অর্থাৎ আহলিয়াকে দুই তালাক দেয়ার পরও বিনা তাহলিলে দুই তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে নিয়ে ঘর সংসার করতে পারবে।”
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি ২৩০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
فَإِنْ طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُ مِنْ بَعْدُ حَتَّى تَنْكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ
অর্থ : “অতঃপর স্বামী যদি (দুই তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে তৃতীয়) তালাক দেয় তাহলে তিন তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়া উক্ত তালাকদাতা স্বামীর জন্য বিনা তাহলিলে হালাল হবেনা। যতক্ষণ পর্যন্ত তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়া অন্য স্বামী গ্রহণ না করবে।”
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَإِنْ طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَنْ يَتَرَاجَعَا
অর্থ : “অতঃপর দ্বিতীয় স্বামী যদি উক্ত আহলিয়াকে তালাক দেয় (অতঃপর ইদ্দত পালনের পর) প্রথম স্বামী ও উক্ত আহলিয়া যদি পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তাতে কোন গুণাহ হবেনা।”
উদ্ধৃত আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় তাফসীরে উল্লেখ করা হয়েছে, যদি কোন স্বামী তার আহলিয়াকে তিন তালাক দেয় তাহলে তালাক প্রাপ্তা আহলিয়া তালাকদাতা স্বামীর জন্য সম্পূর্ণ হারাম হয়ে যায়। এখন যদি তালাকদাতা স্বামী তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সম্মানিত শরীয়ত উনার ফয়সালা হলো, তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়া তার ইদ্দত পালন করবে অতঃপর অন্যত্র বিবাহ বসবে। বিবাহের পর যদি দ্বিতীয় স্বামী উক্ত আহলিয়াকে আহলিয়া হিসেবে ব্যবহার করে তালাক দিয়ে দেয় এরপর তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়া ইদ্দত পালন করে তখন প্রথম স্বামীর জন্য এই আহলিয়াকে বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করা জায়িয বা হালাল হবে। এ পদ্ধতিকেই অনেকে হিলা বলে উল্লেখ করে থাকে। এটা পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সম্মত।
হিলা শব্দের অর্থ হলো, হালাল হওয়া। এ শব্দটি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ২৩০ নং আয়াত শরীফ উনার تحل (তাহিল্লু) শব্দ থেকে এসেছে। এটা বাবে ضرب থেকে এসেছে। যার মাদ্দাহ বা মূল হচ্ছে, حلا (হাল্লান) বা حل (হিল্লুন)। যার অর্থ হচ্ছে হালাল হওয়া।
সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২৩০ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যেتحل শব্দের ব্যাখ্যায় ‘নূরুল আনওয়ার’ কিতাবে محللية (মুহাল্লিলিয়াতুন) محلل (মুহাল্লিলুন) ইত্যাদি শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। যার অর্থ হলো, দ্বিতীয় স্বামী (প্রথম স্বামীর জন্য) হালালকারী।
এই হিলা পদ্ধতি উপরে বর্ণিত নিয়মই বিশুদ্ধ পদ্ধতি। তবে আরো একটি ছূরত হতে পারে।
উক্ত ছূরত হচ্ছে- যদি কোন স্বামী তার আহলিয়াকে একাধিক সন্তান হওয়ার পর তিন তালাক দিয়ে দেয় তখন আহলিয়া সন্তান ব্যতীত থাকার কারণে চরম অশান্তিতে অবস্থান করে। আর বিপরীত দিকে স্বামীও আহলিয়া ব্যতীত সন্তানদেরকে নিয়ে চরম কষ্টে দিনাতিপাত করে। এ অবস্থায় যদি কোন লোক আহাল (স্বামী)-আহলিয়া ও সন্তানদের উপকারার্থে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে ইদ্দতের পর বিনা শর্তে বিবাহ করতঃ ব্যবহার করে তালাক দিয়ে দেয় যাতে ইদ্দতের পর প্রথম স্বামী বিবাহ করতে পারে। কারণ এতে প্রথম স্বামী বা আহাল-আহলিয়া ও সন্তানদের শান্তির কারণ হবে। তাহলে উক্ত লোক নিয়ত অনুযায়ী নেকী লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও সমাজে আরো একটি ছূরত জারী রয়েছে। যে সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন। তা হচ্ছে- তৃতীয় কোন ব্যক্তি অথবা স্বামী নিজে তাদের এই অশান্তি দূর করার লক্ষ্যে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়ার ইদ্দতের পর এই শর্তে বিবাহ দেয় যে, উক্ত ব্যক্তি তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে বিবাহ করতঃ আহলিয়া হিসাবে ব্যবহার করে অতি সত্তর তালাক দিয়ে দিবে। যদি উক্ত ব্যক্তি শর্ত মোতাবিক কাজ সম্পাদন করে তাহলে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে ইদ্দতের পর বিবাহ করা প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে কি-না? হ্যাঁ, হবে। এ অবস্থায় প্রশ্ন আসতে পারে যে, শর্ত দিয়ে বিবাহ করা জায়িয রয়েছে কি-না? কারণ সময় নির্দিষ্ট করে বিবাহ করাকে নিকাহে মুতা বলা হয়। যা আমাদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম। যা শিয়াদের আক্বায়িদ মতে জায়িয।
এছাড়াও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনরা মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে-
لَعَنَ اللهُ الْمُحَلِّلَ وَالْمُحَلَّلَ لَهُ
অর্থ : “মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত বর্ষণ করেন, যে হালাল করেছে ও যার জন্য হালাল করা হয়েছে”। (দারিমী, ইবনে মাজাহ)
এর জওয়াবে বলতে হয়, মুতা বিবাহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম হওয়ার কারণে বিবাহতে কোন শর্ত আরোপ করলে শর্ত বাতিল হয়ে যায়। আর বিবাহ শুদ্ধ হিসেবে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হয়ে যায়।
সুতরাং, কোন ব্যক্তি যদি কোন তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়াকে ইদ্দতের পর কোন শর্ত দিয়ে বিবাহ করতঃ ব্যবহার করে তালাক দেয় তাহলে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা আহলিয়া তার ইদ্দতের পর প্রথম স্বামীর নিকট পুনরায় বিবাহ বসতে পারবে। অর্থাৎ বিবাহ পড়িয়ে দিলেই প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হয়ে যাবে। এ বিবাহ সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবেক অবৈধ বলার কোন সুযোগ নেই বরং বৈধ বলে গণ্য হবে।
উল্লেখ্য, যে ব্যক্তি শর্ত দিয়ে বিবাহ করেছে বা দিয়েছে সে ব্যক্তি সম্মানিত শরীয়ত উনাকে অমান্য করার কারণে গুণাহগার হবে তবে তার বিবাহতে কোন ত্রুটি হবে না বরং তার বিবাহ সম্পূর্ণরূপেই সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুয়ায়ী বৈধ বলে গণ্য হবে।
উপরোক্ত লা’নত সম্পর্কিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বলতে হয়, প্রকৃতপক্ষে উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা উদ্দেশ্য সকলের প্রতি লা’নত বর্ষণ নয় বরং যারা এ কাজে উৎসাহিত করবে বা এ কাজকে ব্যবসা অথবা পেশা হিসেবে গ্রহণ করবে তাদের জন্যই লা’নত বর্ষিত হবে। আর যদি কেউ কারো উপকারার্থে বিনা শর্তে এ কাজ করে দেয় তাহলে সে অবশ্যই নেকী লাভ করবে। এটা তার জন্য লা’নতের কারণ হবেনা বরং রহমতের কারণ হবে। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে এ কাজে কেউ কাউকে অথবা পরস্পর পরস্পরকে উৎসাহিত না করে। বরং নিরুৎসাহিত করবে এবং খেয়াল রাখবে যেন কেউ এ কাজকে ব্যবসা ও পেশা হিসেবে গ্রহণ না করে।
মানুষের প্রতি ইহ্সান ও উপকার করা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَأَحْسِنُوا إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ
অর্থ :“তোমরা (মানুষের প্রতি) ইহ্সান করো।নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক ইহসানকারীদেরকে ভালবাসেন।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯৫)
আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
خَيْرُ النَّاسِ مَنْ يَنْفَعُ النَّاسَ.
অর্থ : “মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তি উত্তম যে পরোপকার করে।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন-
هَلْ جَزَاءُ الْإِحْسَانِ إِلَّا الْإِحْسَانُ
অর্থ : “ইহ্সানের বদলা কি ইহ্সান ব্যতীত অন্য কিছু হয়?”(পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৬০)
উক্ত আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
ارحموا من فى الارض يرحمكم من فى السماء.
অর্থ : “তাদের প্রতি দয়া কর যারা যমীনে রয়েছে। তাহলে যিনি আকাশে রয়েছেন (মহান আল্লাহ পাক) তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
ان احسنتم احسنتم لانفسكم.
অর্থ : “যদি তোমরা ইহ্সান কর তাহলে প্রকৃতপক্ষে নিজের জন্যই ইহ্সান করলে।” (পবিত্র সূরা বণী ইসরাঈল শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
অতএব, উপরোক্ত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণাদি দ্বারা এটাই ছাবিত হয় যে, হিলা জায়িয নেই একথা বলা শুদ্ধ নয়। কারণ হিলা শব্দের অর্থ হচ্ছে হালাল হওয়া। তাই হিলা জায়িয নেই বলা শুদ্ধ নয় বরং বলতে হবে হিলার জন্য শর্ত-শারায়িত আরোপ করা জায়িয বা শুদ্ধ নয় বরং গুণাহের কারণ।
এরপরেও সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়সালা হলো, শর্ত-শারায়িত আরোপ করা সত্ত্বেও বিবাহ শুদ্ধ হবে এবং দ্বিতীয় স্বামী প্রথম স্বামীর জন্য হালালকারী হবে।
বিশেষভাবে স্মরণীয় যে, এর মূল কারণ হলো, মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ পালন করা এবং তালাকদাতা ও তালাকপ্রাপ্তা স্বামী-আহলিয়া ও তাদের সন্তানদের ইতমিনান ও শান্তি দেয়া।
{দলীলসমূহঃ- (১) কুরতুবী, (২) আহকামুল কুরআন, (৩) রুহুল মায়ানী, (৪) তাফসীরে মাযহারী, (৫) আহমদী, (৬) তাফসীরে তাবারী, (৭) ইবনে কাসীর, (৮) মা’রেফুল কুরআন, (৯) তাফসীরে ইবনে আব্বাস, (১০) যাদুল মাসির, (১১) রুহুল বয়ান, (১২) নিশাপুরী, (১৩) খাযেন, (১৪) বাগবী, (১৫) মুনিরী, (১৬) ইবনে আবি হাতিম, (১৭) শায়খ যাদাহ্, (১৮) কাসেমী, (১৯) ইবনে মাযাহ্, (২০) দারেমী, (২১) বুখারী, (২২) মুসলিম, (২৩) মিশকাত, (২৪) ফতহুল বারী, (২৫) উমদাতুল ক্বারী, (২৬) মিরকাত, (২৭) আশয়াতুল লুমুয়াত, (২৮) লুমুয়াত, (২৯) তালিকুছ্ ছবীহ্, (৩০) ত্বীবী, (৩১ মোযাহেরে হক্ব, (৩২) আলমগীরী, (৩৩) শামী, (৩৪) আইনুল হেদায়া, (৩৫) দুররুল মুখতার, (৩৬) বাহরুর রায়েক, (৩৭) হেদায়া, (৩৮) শরহে বেকায়া, (৩৯) কানযুদ্দাকায়েক্ব, (৪০) নেহায়া, (৪১) এনায়া, (৪২) নূরুল আনওয়ার, (৪৩) রদ্দুল মুহতার, (৪৪) গায়াতুল আওতার, (৪৫) কাযিখান, (৪৬) জামিউর রুমুজ, (৪৭) বায্যাযিয়া, (৪৮) ফতহুল ক্বাদীর, (৪৯) কেফায়া, (৫০) মা’দানুল হাক্বায়েক, (৫১) ফতওয়ায়ে আমিনীয়া ইত্যাদি।}
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খছম বা ঝগড়া কু-স্বভাবটি পরিহার করা অপরিহার্য কর্তব্য
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ৪ শ্রেণীর লোকদের জন্য ক্বিয়ামতের দিন সুপারিশ ওয়াজিব হবে
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- যথাযথভাবে ৫ ওয়াক্ত নামায তারতীব অনুযায়ী যথাসময়ে আদায় করে নেয়া
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা বেমেছাল ফযীলত মুবারকের অধিকারী
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হুব্বে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি তওবাকারীকে পছন্দ করেন (১)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ক্বলবী যিকির জারী না থাকলে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












