মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশীদের টাকায় খেয়ে পড়ে বাঁচে যে কলকাতা তারাই দিলো- বাংলাদেশীদের চিকিৎসা না করার ভাওতাবাজি ঘোষণা গণমাধ্যমে এসেছে ও আসছে বাংলাদেশীরা না যাওয়ায় সব সেক্টরে ওদের মরনাপন্ন অবস্থা প্রতিবছর ভারতের মেডিক্যাল টুরিজম প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রচারণার কবলে পড়ে বাংলাদেশীদের কাছ থেকে ওরা লুটে নেয় ১০ হাজার কোটি টাকা ভারতের দোসর সরকারের পতনের পর এ বিষয়ে দেশবাসীসহ সরকারকে সক্রিয় হতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
খ্বাালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে গরীবের অহঙ্কার খুবই অপছন্দ। অর্থাৎ গরীব হলেও অহঙ্কার থাকবে এধরনের অর্বাচীন থাকবে। মুশরিকরাই যথার্থই গরীব। আর স্বভাবজাতভাবে তাদের লজ্জাকর অহঙ্কারও প্রকাশ পেয়েছে। চিকিৎসাসেবা না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কলকাতা এবং ত্রিপুরার দুই হাসপাতাল।
হাসপাতাল দুটি হলো কলকাতার জে এন রায় হাসপাতাল এবং ত্রিপুরার আইএলএস হাসপাতাল।
অথচ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-
বর্তমানে পরিস্থিতি ভয়াবহ পর্যায়ে আছে। স্থানীয় অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ভারত ভ্রমণকারী পর্যটকের সংখ্যা ৯০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে। এতে করে আর্থিকভাবে বিপন্ন হচ্ছে ভারতীয় মার্কেট, হাসপাতাল এবং জনগণ।
কলকাতার নিউ মার্কেট, মারকুইস স্ট্রিট বা মুকুন্দপুর অঞ্চলের বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই মূলত বাংলাদেশি পর্যটকরা থাকেন, কেনাকাটা করেন। ওইসব এলাকায় বাংলাদেশি পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে বছরভর। ঐতিহ্যবাহী নিউ মার্কেটের দোকান মালিক সংগঠনের সম্পাদক অশোক বলে, ‘বাংলাদেশ থেকে প্রায় কেউই আসছেন না মাস খানেকের বেশি সময় হয়ে গেল। নিউ মার্কেটের জামাকাপড়ের দোকান বলুন বা অন্যান্য সামগ্রী, এ সবের একটা বড় ক্রেতা বাংলাদেশের মানুষ।
ভারতীয় ভিসাব্যবস্থা এখনো পুরোপুরি চালু হয়নি। তাই তারা প্রায় কেউই আসতে পারছেন না। আমাদের বিক্রি প্রায় ৮০ শতাংশ কমে গেছে গত এক মাসে।
একই অবস্থা বাংলাদেশীরা মূলত যে এলাকার হোটেলগুলোতে থাকে, সেই মারকুইস স্ট্রিটেও। হোটেল-খাবারের দোকান বা অন্যান্য পরিষেবা-এই রাস্তার সব কিছুই বাংলাদেশি পর্যটককেন্দ্রিক।
কলকাতা হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনতোষ বলে, ‘জুলাই থেকে মারকুইস স্ট্রিটে আমার হোটেলের ৩০টি কক্ষের মধ্যে মাত্র চার বা পাঁচটি কক্ষ বাংলাদেশি অতিথিদের দখলে আছে। অথচ বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন ও শেখ হাসিনার পতনের আগে সেখানে আমার হোটেলের ২৬-২৮টি কক্ষেই বাংলাদেশি অতিথিরা ছিলেন। ’
সে আরও বলে, ‘ছোট কয়েকটি হোটেল সাময়িকভাবে বন্ধও হয়ে গেছে, কারণ তারা মাত্র এক বা দুজনের বেশি অতিথি পাচ্ছিল না। “২০২১ সালে করোনার সময় লকডাউনের কারণে আমরা যে অবস্থার মুখোমুখি হয়েছিলাম, এখন সেরকম পরিস্থিতিই তৈরি হয়েছে। ”
নিউমার্কেটের চকো নাট নামের একটি দোকান কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘তাদের বিক্রি দিনে সাড়ে ৩ লাখ রুপি কমে ৩৫ হাজারে নেমেছে। শুধু মেডিকেল ভিসায় আসা কয়েকজন গ্রাহকই এখন আমাদের দোকানে আসেন। কিন্তু ভ্রমণকারী বা যারা নিউমার্কেট থেকে পণ্য কিনে ঢাকায় বিক্রি করতো, তাদের আগমন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ’ কলকাতার ইস্টার্ন বাইপাস সংলগ্ন এলাকার হাসপাতালগুলোতেই বাংলাদেশি রোগীদের ভিড় সব থেকে বেশি দেখা যায়। ওখানে হাসপাতালগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এক বিরাট পরিষেবাশিল্প। খাওয়ার বা থাকার হোটেল, ওষুধের দোকান-সব মিলিয়ে লাখ লাখ কলকাতাবাসীর রোজগার চলে ওই হাসপাতালগুলোকে কেন্দ্র করে। রোগীদের ভিড় সেখানে স্বাভাবিক থাকলেও এদের একটা বড় অংশ নির্ভর করে বাংলাদেশি রোগীদের ওপর। তাই বাংলাদেশ থেকে পর্যটক বা রোগী যাওয়া যতক্ষণ না স্বাভাবিক হচ্ছে, ততদিন এই বিরাটসংখ্যক মানুষের অনিশ্চয়তা কাটছে না।
বাংলাদেশি ক্রেতা নেই, মাথায় হাত ভারতের বনগাঁর ব্যবসায়ীদের
প্রকাশ : ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৬
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁ অঞ্চলে ব্যবসায় ধস নেমেছে। এর পেছনে বাংলাদেশি ক্রেতা ও পর্যটক না আসাকে দায়ী করছে ব্যবসায়ীরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, চার মাস আগে বাংলাদেশে সরকারবিরোধী আন্দোলন ও সরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা ব্যবস্থা কঠোর করেছে ভারত। ফলে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের জেলাগুলোতে কমে গেছে বাংলাদেশি ক্রেতা ও পর্যটক। আর এর প্রভাব পড়েছে ব্যবসার ওপর।
সরেজমিন দেখা গেছে, বনগাঁ বাজার, মতিগঞ্জ বাজার এবং অন্যান্য ব্যবসায়ীর এলাকাগুলো ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে। সাধারণত লকডাউন ছাড়া এমন নির্জন, জনশূন্য বাজার দেখা যায় না। ব্যবসায়ীরা বিরসমুখে বাংলাদেশী ক্রেতাদের অপেক্ষায় বসে আছে।
বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান গোপাল টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলে, গত কয়েক মাসে বনগাঁর ব্যবসা ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কমে গেছে।
পেট্রাপোল সীমান্ত থেকে ৬ কিলোমিটার দূরের ‘তাও বাজার’। সেখানে গিয়েও দেখা যায়, রাস্তাঘাট ফাঁকা। দোকানপাট ক্রেতাশূন্য। সেখানকার ব্যবসায়ী তুলি স্টোরের হালদার বলে, ‘আমার দোকানের বিক্রি ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে। ’
বনগাঁয় পর্যটন, কেনাকাটা ও চিকিৎসাসেবার জন্য প্রচুর বাংলাদেশী আসেন। কিন্তু সম্প্রতি এ অঞ্চলে বাংলাদেশি পর্যটক-ক্রেতা-রোগীর সংখ্যা প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। ১৯৪৭ সালের পর এতটা ব্যবসায়িক ধস বনগাঁয় নামেনি কখনো।
বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১ কিলোমিটারেরও কম দূরত্বে মতিগঞ্জ। সেখানকার সন্তোষী লজের সত্ত্বাধিকারী দাস বলে, ‘গত ৭০-৮০ বছর ধরে বনগাঁর পর্যটন ব্যবসা উর্ধ্বগতিতে ছিল। এবারই সেখানে বড় ধরনের ধাক্কা লাগল।
যশোর রোডের মায়ের আশির্বাদ গেস্ট হাউসে গিয়ে দেখা যায়, পর্যটকশূন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। গেস্ট হাউসটির মালিক চিত্তর বলে, ‘করোনার সময় ছাড়া এতটা সঙ্কট আমরা কখনো দেখিনি। বাংলাদেশীরা না আসায় আমাদের হোটেল ব্যবসা বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে। এছাড়া অটো, টোটো ও রিকশাচালকদেরও মাথায় হাত পড়েছে।
ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের হেলথ কমিটির চেয়ারম্যান ও চার্নক হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত।
সে বলেছে তাদের হেলথ ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের তথ্য যেটা বলছে, বছরে ২৪ লাখ ৭০ হাজার মেডিকেল ট্যুরিস্ট বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসছে। ২০২৪ সালে তা ২৫ লাখ অতিক্রম করেছে। এটা যারা মেডিকেল ভিসা নিয়ে যাচ্ছে তাদের তথ্য। এছাড়া অন্য ভিসাগ্রহীতারাও আছে।
বাংলাদেশী রোগীর প্রতি বছরে ভারতে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করছে। চিকিৎসাটা যদি বাংলাদেশে নিতো তাহলে হয়তো সেই বহির্গমনটা বন্ধ হয়ে যেতো। এটি খুব সংবেদনশীল বিষয় যদি বাংলাদেশী রোগীদের চিকিৎসা যদি বাংলাদেশে হয়। এখানে হাসপাতাল খারাপ আছে তা তো নয়। এখানে অনেক ভালো হাসপাতাল আছে।
বাংলাদেশের চিকিৎসা সেবা এখন যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। এই সেবা এখন মফস্বল পর্যন্ত বিস্তৃত।
যারা ভারতে যায় তারা মেডিক্যাল ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠানগুলোর প্ররোচনায় পড়ে যায়। কারণ চিকিৎসাসেবা এখন ব্যবসা নির্ভর হয়ে পড়েছে। ভারতের হাসপাতালগুলোর বাংলাদেশে নিজস্ব অফিস আছে। তারা কমিশনের জন্য রোগীকে প্ররোচিত করে ভারতে নিয়ে যায়। বাংলাদেশের চিকিৎসা সম্পর্কে চিকিৎসা সংশ্লিষ্টরা বলেন, ৮০ শতাংশ রোগীই যায় প্রয়োজন ছাড়া। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটি বেশি দিন থাকবে না, বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে এখন চিকিৎসার মান অনেক উন্নত হয়েছে। তাই এখন উপচেপড়া ভিড়। অভিযোগ আছে, চিকিৎসকরা রোগ চিহ্নিত করতে না পারায় রোগীরা ভারতে যায়। এমন প্রশ্নের জবাবে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, তাদের সঠিক তথ্যের ঘাটতি রয়েছে এবং সঠিক জায়গায় না যাওয়ার কারণে তাদের এমনটি হতে পারে।
উল্লেখ্য মেডিক্যাল ট্যুরিজমের বর্তমান বিশ্ববাজার কয়েক লাখ কোটি টাকার। আর এতে ভারতের এ বাজারে বাংলাদেশের অবদান প্রায় ৪৪ শতাংশ। তার মানে বাংলাদেশিরা প্রতিবছর ভারতে মেডিক্যাল ট্যুরিজমে খরচ করে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বিগত ভারত পূজারী সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় ভারত প্রতারনা ও মিথ্যা প্রচারণা করে, প্রতিবছর বাংলাদেশে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হারে মেডিক্যাল টুরিজমের বাজার বাড়ানোর চেষ্টা করেছে।
এখন সেটা বন্ধ হলে ভারতীয় হাসপাতাল, হোটেল, চিকিৎসক, ড্রাইভার, ব্যবসায়ী তথা গোটা অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। আর সে গরীবরাই অহঙ্কার করে ঘোষণা দিচ্ছে যে তারা বাংলাদেশীদের চিকিৎসা দিবে না। এটা হল নিকৃষ্ট গরীবের নির্মম মিথ্যা অহঙ্কার।
ভারতের দোসর সরকারের পতনের পর ভারতের চিকিৎসার এ ফাদ বন্ধকরণে দেশবাসীসহ সরকারকে সক্রিয় হতে হবে এবং ওদের মিথ্যা অহংকারের সমুচিত জবাব দিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












