মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল। কী অর্থনীতি! কী কুরবানী! ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালনের সুফল বহুমুখী। সরকারি ও বেসরকারি উভয়কেই অনুপ্রাণিত হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।
, ১৬ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৪ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ২২ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
প্রাকৃতিক সম্পদ হোক বা অর্থনীতিক সম্ভাবনাই হোক সবদিক দিয়েই বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ এটা বিশ্ববাসী প্রমাণ পেয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি খাতই রোলমডেলের ভূমিকা রাখার সক্ষমতা রাখে। আর এসবের মধ্যে অন্যতম হলো বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল। বাংলাদেশের এই কালো জাতের ছাগল পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাগলের গোশত, চামড়া, লোমসহ প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অর্থনৈতিক মূল্য রয়েছে। কাজেই কুরবানীর জন্য এবং তৎপরবর্তী আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে এ জাতের ছাগলের কোনো তুলনা হয় না। বিশ্বে হাতে গোনা যে চার থেকে পাঁচটি ছাগলের জাতের এখনো সংকরায়ণ হয়নি, তার অন্যতম জাতটি হলো ব্ল্যাক বেঙ্গল। বলাবাহুল্য, এই জাতটির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য টিকিয়ে রেখেছে বাংলাদেশের গ্রামের সাধারণ মানুষ। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশে এই ছাগলের এতটাই সম্ভাবনা যে একে “কালো মাণিক” হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। অনেক জায়গায় একে এশিয়ার কালো মানিক হিসেবে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই কমবেশি ছাগল পালিত হয়। ব্ল্যাক বেঙ্গল পালনের সাফল্যে উজ্জীবিত হয়েছে দেশের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী। গবেষণা তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের এই ছাগলের নবজাতকের মৃত্যুহার কম। আর এরা বছরে দুবার কমপক্ষে চারটি বাচ্চা দেয়। অন্য জাতগুলোর তুলনায় এই জাতের ছাগলের সংখ্যা সবচেয়ে দ্রুত বাড়ছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা এফএও এবং আন্তর্জাতিক আণবিক গবেষণা কেন্দ্রের (আইএইএ) সর্বশেষ মূল্যায়ন অনুযায়ী, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বিশ্বের অন্যতম সেরা জাত। বাংলাদেশের নিজস্ব এই জাতটির জিনগত বৈশিষ্ট্য এবং ডিএনএ পরীক্ষা করে দীর্ঘ ৯ বছর গবেষণা করেছে জাতিসংঘের আণবিক শক্তিবিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সি (আইএইএ) এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)। ২০০৭ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংস্থা দুটি বিশ্বের ১০০টি জাতের ছাগলের উপর গবেষণা করে ব্ল্যাক বেঙ্গলকে অন্যতম সেরা জাত হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান করে।
সেইসাথে, বিশ্বে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এবং বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) একদল গবেষক। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ফলে এর খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক গঠন, চামড়া ও প্রজননসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর গবেষণার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। যা এই ছাগলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে দ্বিগুন বাড়িয়ে দিয়েছে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন এলাকায় তরুণরা গড়ে তুলছে ব্ল্যাক বেঙ্গলের খামার। সফলতা পাওয়ায় ব্ল্যাক বেঙ্গলের খামারের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে আশাব্যঞ্জকহারে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসাবে, সারা দেশে এখন দুই কোটি ৬০ লাখের অধিক ছাগল আছে যার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের। আশার খবরটি হচ্ছে, প্রতিবছরই ব্ল্যাক বেঙ্গলের সংখ্যা বাড়ছে। গ্রামীণ পর্যায়ে এই ছাগল পালনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এক কোটি মানুষ। ছাগল পালন বেকার যুবকদের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের পর্দানশীন মহিলাদেরও বর্ধিত আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। কেননা বাড়ির ভেতরে রেখেই এ ছাগল অতিসহজে পালন করা যায়। কোনো বাড়িতে যদি অন্তত একটি বকরি থাকে, তাহলে এ থেকেই বছরে দু-দুবার কমপক্ষে ৪-৮টি বাচ্চা পেয়ে সেই পরিবারের বাড়তি আয় হয়। সেই পরিবারের দারিদ্র্যবিমোচন করতে হলে এ রকম ৪-৫টি ছাগলই যথেষ্ট। অথচ এ ছাগল পালনের জন্য বাড়তি কোনো খরচের প্রয়োজন পড়ে না। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা হতে প্রশিক্ষণ দিয়ে এ জাতের ছাগল প্রতিপালনের জন্য উৎসাহিত করা হয়ে থাকে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্যবিমোচন, কর্মসংস্থান ও অবসর সময় কাটানোর জন্য ছাগল পালন অত্যাধিক ফলপ্রসূ। এটি এখন অন্যতম আয়বর্ধনমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশকে বলা হয়ে থাকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ছাগলের ভান্ডার। প্রতিবছর দেশটি এ-জাতীয় ছাগল থেকে প্রায় সোয়া লাখ টন গোশত পেয়ে থাকে, যা মোট গোশতের প্রায় ২৫ শতাংশ। এ জাতের ছাগল যেমন দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করে, তেমনি দ্রুত বড় হয়। বিশ্ববাজারে এর চাহিদা বেশি। এর চামড়া এত উন্নতমানের যে, বিশ্বের বড় কোম্পানিগুলোর চামড়াজাত পণ্য তৈরিতে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া ব্যবহৃত হয়। এ জাতের খামারে তৃতীয় বছরেই ছাগল বিক্রিযোগ্য হয়। খামারিদের অনেকের মতে, ব্ল্যাক বেঙ্গল পালনে সরকার যদি যথাযথ মনোযোগ ও গুরুত্ব দেয়, তাহলে দেশের সব জেলার প্রতিটি গ্রামের মানুষ সহজেই খামার গড়ে তুলে স্বাবলম্বনের সুযোগ গ্রহণ করবে।
অন্যদিকে, দেশে প্রতিবছর শুধু কুরবানীর ঈদেই প্রায় ৮০ লাখ ছাগলের চাহিদা রয়েছে। এত সংখ্যক ছাগল পালন করতে গিয়ে সারাদেশে প্রায় ৫০ লক্ষ গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়।
আরো উল্লেখ্য, ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের এ ছাগল খুবই রোগ প্রতিরোধী এবং এর চিকিৎসা ব্যবস্থাও অত্যন্ত সহজ।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, দারিদ্র্যবিমোচন ও স্বাবলম্বী হবার এবং ইসলামী অনুষঙ্গ পালনের ক্ষেত্রে খাছ সুন্নত ছাগল পালন কর্মসূচিকে সহায়তাদানের জন্য বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাসমূহকে এগিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি জনগণকেও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। বিনামূল্যে কিংবা স্বল্পমূল্যে ছাগল বিতরণের মাধ্যমে হতদরিদ্র, বেকার, প্রতিবন্ধী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে স্বনির্ভর করা সম্ভব। পাশাপাশি কুরবানীর মতো মহান ইসলামী খিদমতেও বিশেষ আঞ্জাম দেয়া সম্ভব। রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সরকার ও দেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনারা এ বিষয়টির বিষয়ে অনুপ্রাণিত হবেন এটাই কাম্য।
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত মুবারক তথা মুবারক ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












