মন্তব্য কলাম
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ।
, ২৫ রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৯ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৮ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ০২ কার্তিক, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজারের অর্ধেকেরও বেশী দখল করতে পারে
কিন্তু তন্ত্র-মন্ত্রের সরকারের পর অন্তর্বর্তী সরকারও বোবা বধির অন্ধ
কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই সোনার বাংলার সব সোনার সমুজ্জল সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ
(প্রথম পর্ব)
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে হালাল খাবারের বেচাবিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এক উপদেষ্টার সঙ্গে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ প্রসঙ্গে হালাল খাবারের দোকানের এক কর্মীর বাগবিত-া হয়। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরই হালাল খাবারের চাহিদা বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন নিয়মিত ক্রেতার পাশাপাশি অনেকে প্রথমবারের মতো এসব খাবার কিনে খাচ্ছেন।
আরব নিউজ সূত্রে জানা যায়, হয়রানির ভিডিও প্রকাশের পর নিউ ইয়র্কের হালাল ফুড কার্টে আগের চেয়ে বিক্রয় বেড়েছে। নতুন ও পুরনো ক্রেতারা অর্ডার দিতে সারিবদ্ধ হয়ে আছে।
আজ থেকে ২৭ বছর আগে শাহেদ আমানউল্লাহ যখন হালাল ব্যবসার তালিকার তথ্য সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট শুরু করেন, তখন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামী শরিয়ত মেনে খাবার পরিবেশন করা হয় এমন হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা ছিলো ২০০টির মতো।
আর আজ, ২৭ বছর পর তার সেই ওয়েবসাইটে যুক্ত হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের হালাল খাবার বিক্রি করে এমন হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা প্রায় ১৩,০০০; যেখানে মালয়েশিয়ান থেকে মেক্সিকান সকল মেনুর হালাল খাবার কিনতে পাওয়া যায়।
এখনো আমেরিকাতে মুসলমান জনসংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম হলেও মুসলমান জনসংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তাতে আমেরিকান অর্থনীতিতে মুসলমানদের অংশগ্রহণ ব্যাপক ভিত্তি বাড়ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে, যেসব খাদ্য ও পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে হালাল পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় বলে দাবি করা হয়, সেগুলো প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখে ইউএসএ হালাল চেম্বার অব কমার্স এবং ইসলামিক সার্ভিসেস অব আমেরিকার মতো প্রত্যয়নকারী সংস্থা। কোনো পণ্য প্রত্যয়ন পাওয়ার পরই কেবল এর মোড়কে মানসূচক চিহ্ন জুড়তে পারে উৎপাদনকারীরা।
জাপানে স্কুল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধর্মের শিক্ষার্থী থাকায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও সুবিধা মতো খাবার গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দেওয়া খাবারের পরিবর্তে বিকল্প খাবার গ্রহণে কোনো অসুবিধা নেই বলেও জানানো হয়েছে। খবর জাপান টাইমসের।
ইয়োকাকিচিতে বাংলাদেশি দম্পতির অভিযোগের ভিত্তিতে স্কুলগুলোতে এমন ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত হয়। কারণ, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর বাবা-মা লক্ষ্য করেন যে, তাদের মেয়েকে শুয়রের গোশতের সঙ্গে ভাজা নুডলস পরিবেশন করা হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয় ও পাকিস্তানের বংশোদ্ভুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে জাপানের চুবুর ২০টি শহরে শিক্ষার্থীদের খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। ২০১৭ সালের অভ্যন্তরীণ বিষয়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক মূল্যায়ন ব্যুরোর একটি জরিপ অনুসারে, শিক্ষাবোর্ড ১৪টি প্রাথমিক এবং জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের নিজস্ব ধর্মসম্মত খাবার আনার অনুমতি দেয়।
মিনাতো-নিশি শহরের নার্সারি স্কুলগুলোর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মুসলিম। সেখানকার শিশুদের জন্য গোশতের পরিবর্তে মাছ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও তাদের জন্য আলাদা পাত্রে রান্না করা হয়।
আগের তুলনায় মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ বেড়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে বেড়েছে হালাল পণ্য ও সেবার চাহিদা। মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে ভালো সম্ভাবনা থাকলেও প্রয়োজনীয় সনদ, উদ্যোগ ও নীতিমালার অভাবে সুফল পাচ্ছে না বাংলাদেশ।
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। বর্তমানে হালাল পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার ১০ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এটি পৃথিবীর মোট খরচের প্রায় ৩৫ শতাংশ। ট্রান্সপারেন্সি মার্কেট রিসার্চের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৫ সালে পৃথিবীতে হালাল পণ্যের বাজারমূল্য ছিল প্রায় ২ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটি ২০২৪ সালে প্রায় ১৫ দশমিক ৫১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁচ্ছে। এ বিশাল বাজারে পণ্যের সিংহভাগ জোগান দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড ও থাইল্যান্ড।
কিন্তু বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হয়েও হালাল খাদ্য রপ্তানিতে অনেক পিছিয়ে আছে। আমাদের হালাল পণ্য উৎপাদন ও আন্তর্জাতিকভাবে বাজারজাত করার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। হালাল পণ্য হিসেবে বর্তমানে বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি দেশে শুধু গরুর গোশত রপ্তানি করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর সঙ্গে হালাল পণ্য হিসেবে পোল্ট্রি বা মুরগীর গোশত এবং ডিম রপ্তানির প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশের জন্য হালাল খাবারের বাজার একটি বিশাল সুযোগ। ১৭০ মিলিয়নের বেশি জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশে মুসলিম জনগণ সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে হালাল খাবারের চাহিদা বিপুল। এছাড়া বাংলাদেশ আঞ্চলিকভাবে মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ এবং এমনকি উত্তর আমেরিকার মতো আন্তর্জাতিক বাজারগুলোতে হালাল পণ্য রপ্তানির জন্য কৌশলগতভাবে অবস্থান করছে।
বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়া বিভিন্ন খাতে দীর্ঘদিনের সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। এর মধ্যে ব্যবসা, শিক্ষা এবং সংস্কৃতি অন্তর্ভুক্ত। দুই দেশই বিশেষভাবে খাবার শিল্পে হালাল পণ্য এবং সেবা উন্নয়নে একযোগ কাজ করছে। মালয়েশিয়া বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ হালাল রপ্তানিকারক দেশ, বাংলাদেশকে হালাল খাবার বাজার সম্প্রসারণে উপযুক্ত অংশীদার।
মালয়েশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের সনদ প্রদান প্রক্রিয়া সুশৃঙ্খল এবং উন্নত হতে পারে। মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠিত সনদ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ নিশ্চিত করতে পারবে যে, তার পণ্যগুলো আন্তর্জাতিক হালাল মান পূর্ণ করছে, যা সেগুলোকে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে।
‘রিভার্স লিঙ্কেজ প্রকল্প’ বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যকার এক ধরনের সহযোগিতা। এর লক্ষ্য বাংলাদেশের হালাল ইকোসিস্টেমের উন্নয়ন, বিশেষভাবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে আরও সক্ষম করা, যাতে এটি দ্রুত এবং দক্ষভাবে হালাল সনদ প্রদান করতে পারে। হালাল সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ এটি গ্রাহকদের নিশ্চয়তা দেয়- পণ্যটি ইসলামি আইন অনুযায়ী প্রস্তুত হয়েছে। তবে বাংলাদেশের হালাল খাবারের খাতে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে, যেমন হালাল সনদ প্রদান প্রক্রিয়ায় মানসম্মত নিয়মের অভাব, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং হালাল প্রথার বিষয়ে সীমিত জ্ঞান।
রিভার্স লিঙ্কেজ প্রকল্পটি এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে জ্ঞান, দক্ষতা এবং সেরা চর্চা বিনিময়ের মাধ্যমে একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা। প্রকল্পটির লক্ষ্য ইসলামি ফাউন্ডেশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি, যাতে এটি আরও দক্ষভাবে হালাল সনদ প্রদান করতে পারে। এটি বাংলাদেশের হালাল খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়াকে উন্নত করারও লক্ষ্য রাখে, যাতে পণ্যগুলো আন্তর্জাতিক হালাল মান অনুসরণ করা হয়।
হালাল সনদ একটি অপরিহার্য উপাদান, যা বাংলাদেশের হালাল খাবার শিল্পের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে সহায়ক। হালাল সনদ প্রদান প্রক্রিয়ায় খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া, উপাদান সংগ্রহ থেকে শুরু করে উৎপাদন এবং প্যাকেজিং পর্যন্ত পরীক্ষা ও যাচাইকরণ অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি নিশ্চিত করে যে, চূড়ান্ত পণ্যটি ইসলামি আহারের নিয়ম মেনে তৈরি হয়েছে এবং গ্রাহকের প্রত্যাশা পূর্ণ করছে।
বাংলাদেশের জন্য, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হালাল সনদ প্রাপ্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অনেক দেশ, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে রপ্তানি হওয়া খাদ্যপণ্যের জন্য হালাল সনদ বাধ্যতামূলক। যদি বাংলাদেশের কোনো নির্ভরযোগ্য এবং মানসম্মত হালাল সনদ ব্যবস্থা না থাকে, তবে বাংলাদেশি পণ্যগুলো এই বাজারগুলোতে প্রবেশ করতে সমস্যায় পড়বে।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












