বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে রাজধানীসহ সারাদেশে বিশুদ্ধ পানির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে বাংলাদেশ বিশ্বে পানি সেবাদানকারী দেশগুলোর নেতৃত্ব প্রদান করতে পারবে। সরকারের উচিত- এই নিয়ামককে কাজে লাগানোর মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা।
, ১১ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১৩ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
পানি একটি অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ। তবে অবহেলা করে এর অপব্যবহার করলে এ গুরুত্বপূর্ণ পানি সম্পদের ব্যাপক ক্ষতিসাধিত হয়, যা সহজে পূরণযোগ্য নয়। বাংলাদেশে পানিসম্পদ বর্তমানে একটি মহাহুমকির সম্মুখীন। দূষণ ও সংরক্ষণের অভাবে বাংলাদেশের পানিসম্পদ ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা যাচ্ছে না। এতে করে বাংলাদেশের মতো নদীমাতৃক দেশেও মাঝেমধ্যে পানিসঙ্কট দেখা দেয়। আর এমতাবস্থায় যদি বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ (রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং) করা যায়, তাহলে বাংলাদেশ পানি নৈরাজ্য থেকে রক্ষা পাবে।
পানির মৌলিক উৎসগুলোর মধ্যে বৃষ্টির পানি অন্যতম। অপরদিকে ভূ-গর্ভস্থ পানি হলো একটি গৌণ উৎস মাত্র। কিন্তু বাংলাদেশে যেন গৌণ উৎসের পানি ইদানীং এতবেশি ব্যবহার শুরু হয়েছে যে, সেটাকে এখন ব্যবহার না বলে অপব্যহার বলাই শ্রেয়। কাজেই ২০১০ সালের পর থেকে ভূ-গর্ভস্থ পানির পরিবর্তে বিকল্প পানির উৎস হিসেবে বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে।
এক সমীক্ষায় জানা গেছে, বর্তমানে ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলনের কারণে প্রতিবছর পানির স্তর কমপক্ষে তিন পর্যন্ত নিচে নেমে যাচ্ছে। ঢাকা শহরে ভূ-গর্ভে ১০০ মিটারের মধ্যে কোনো পানির স্তর পাওয়া যায় না। তা ছাড়া শহরের প্রয়োজনীয় অনেক পানি প্রায় আশপাশে পাওয়া যায় না বলে ৩৩ কিলোমিটার দূর থেকে আনতে হয়। অপরদিকে সারা দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৪৫টি জেলাতেই ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর আশঙ্কাজনকভাবে নিচে নেমে গেছে। এর মূল কারণ হলো সেচের পানির জন্য নিয়ম না মেনে যত্রতত্র ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলন। বিগত কয়েক বছর আগে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের পাশে একটি দালানের পাইলিংয়ের সময় ভূমিধস হয়ে মারাত্মক ভবন ধসের কবলে পড়েছিল। সেটার কারণও ছিল ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলন। কাজেই যদি প্রধান ও মুখ্য উৎস হিসেবে বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা যথাযথভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া যায়, তবে মারাত্মক ক্ষতিকর ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলন অনেকাংশে কমে গিয়ে তার উপর চাপ কমে যাবে।
অন্যদিকে রাজধানীর বিভিন্ন বহুতল ভবনের ছাদের মাত্র ৬০ ভাগ বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা ভূ-গর্ভস্থ সংরক্ষণাগারে পাঠানোর মাধ্যমে বছরে প্রায় ৯০ হাজার মিলিয়ন লিটার পানি ভূ-গর্ভস্থ সংরক্ষণাগারে পুনর্ভরণ করা যাবে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে নগরীতে দৈনিক অতিরিক্ত ২০০ মিলিয়ন লিটার পানিও সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এতে করে একদিকে যেমন নগরবাসীর পানির চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে অন্যদিকে ভূ-গর্ভস্থ পানির উপর বর্তমানে যে চাপ রয়েছে তাও কমে আসবে। এছাড়া পানির স্তরও কমানো সম্ভব হবে।
বৃষ্টির পানি ধারণ করে তা দ্বারা কৃত্রিম উপায়ে ভূ-গর্ভস্থ সংরক্ষণাগার পুনর্ভরণ বিষয়ে একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্প সাফল্যের সাথে শেষ করেছে ওয়াসা। সেগুনবাগিচা ও লালমাটিয়ায় দুটি পরীক্ষামূলক কাজের আওতায় দেখা যায় যে, ঢাকা শহরের ভবনের ছাদে পতিত বৃষ্টিপাতের ৬০ ভাগ পানি ধারণ করে ভূ-গর্ভস্থ সংরক্ষণাগারে পাঠানোর মাধ্যমে বছরে প্রায় ৯০ হাজার মিলিয়ন লিটার পানি ভূ-গর্ভস্থ সংরক্ষণাগারে পুনর্ভরণ করা যাবে। প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পদ্মা ও মেঘনা নদী থেকে দৈনিক মোট ১৪০ কোটি লিটার পানি রাজধানীতে সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে একটি পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও গণমুখী পানি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা দক্ষিণ এশিয়ার ‘শ্রেষ্ঠ পানি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান’ হিসেবে পরিচিত হতে পারবে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোতে পানিবদ্ধতার সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। দেশের রাজধানী ঢাকাকে এককথায় পানির নগরী বলা যেতে পারে। কিছুদিন পরপর একটানা বৃষ্টিতে পানিতে ছাপিয়ে যাচ্ছে নগরী। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ছে জনগণ। ক্ষতি হচ্ছে হাজার কোটি টাকা। সেইসাথে প্রতিবছর অতিবৃষ্টির ফলে দেশে অমৌসুমে বন্যার সৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, এই বন্যা এবং পানিবদ্ধতা দূর করা যাবে শুধুমাত্র বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে। বৃষ্টির ৪০ শতাংশ পানিও যদি সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে দেখা যাবে রাজধানীতে পানিবদ্ধতা হবে না এবং দেশের বন্যাও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
প্রসঙ্গত, আস্তে আস্তে যেভাবে আশঙ্কাজনকভাবে পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের পানির জন্য হাহাকার ছাড়া গত্যন্তর থাকবে না। আর পানিসঙ্কট জাতীয় সঙ্কটের অন্তরায়। বিশ্বের বহু দেশ উদাহরণস্বরূপঃ পার্শ¦বর্তী দেশ ভারতের আহমদাবাদেও বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সেই শহরের পানির যোগান দেয়া হয়। সেইসাথে সেই পানি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যেও পাঠানো হয়। ভারতের পর্যটন নগরী দার্জিলিংয়ের কথা বলা যেতে পারে। যেখানে নিত্যব্যবহার্যসহ সবধরনের পানির একমাত্র উৎস হলো বৃষ্টির পানি। সেটা দিয়েই তো সব কাজ করছে তারা। এছাড়া বিশ্বের প্রায় ৬টিরও বেশি দেশে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সেই পানি ব্যবহার করা হয়। আর এতে করে এই পানি ব্যবহারে পানিজনিত রোগ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। বাংলাদেশেরও কোনো কোনো পাহাড়ি এলাকায় বৃষ্টির পানিই তাদের জীবনধারণের একমাত্র সম্বল। যদি ভারতের মতো অকার্যকর রাষ্ট্র বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে পানির চাহিদা মেটানোর কাজে ব্যবহার করতে পারে, তাহলে বাংলাদেশের মতো বরকতপূর্ণ দেশে এটা করা কোনো ব্যাপারই নয়।
এদিকে পানির সঙ্গে পরিবেশের একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। রয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেও সম্পর্ক। সেজন্য এখন সময় এসেছে পুকুর, নালা, খাল, বিলসহ মুক্ত পানির আধারে পানি ধরে রাখা এবং সেগুলো দিয়ে সেচের পানি সরবরাহ করা। অপরদিকে গৃহস্থালিসহ অন্য প্রয়োজনীয় পানির জন্য অবশ্যই বৃষ্টির পানির ব্যবহার বৃদ্ধি করা। কারণ কমস্তরের ভূ-গর্ভস্থ পানিকে ইদানীং আর্সেনিক বিষ ছাড়াও আরো অনেক ক্ষতিকর রাসায়নিক মিলে জনজীবনে ক্ষতি বয়ে আনছে। যার আরামদায়ক ও সহজ সমাধান হলো রেইন ওয়াটার হারভেস্টিংয়ের ব্যবহার।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












