ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
, ১৭ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ১০ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
চলছে ইলিশের মৌসুম। তারপরও বরিশালের বাজারগুলোতে ইলিশের দেখা মিলছে না।
মৎস্যজীবীরা বলছেন, দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর তারা তেমন কোনো ইলিশ পাচ্ছেন না। ফলে সাগরে গিয়ে, তাদের খরচও উঠছে না।
মৌসুম শুরু হলেও চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীতে মিলছে না কাঙ্খিত ইলিশ। দিন-রাতে নদীতে চষে বেড়ালেও জ্বালানি খরচ উঠছে না জেলেদের। স্থানীয় রূপালী ইলিশের আমদানি না থাকায় নদী উপকূলীয় অধিকাংশ আড়তের ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
জাটকা রক্ষায় দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ ধরতে নদীতে নেমে হতাশ জেলেরা। তারা বলছেন, জালে মাছ ধরা পড়ছে না। যে কয়টা ইলিশ পড়ছে, তা বেচে নৌকার (ইঞ্জিনচালিত) তেল খরচই উঠছে না। জাটকা ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে সপ্তাহ দুয়েক আগে। জেলেরা জানান, নৌকায় ১৫০০ টাকার তেল নিয়ে গেলে মাছ পাওয়া যায় ৮০০ টাকার। তাই তারা এখন নদীতে যেতে পারছে না। এ ছাড়া ২-৩ হাজার টাকার মাছ সংগ্রহ করতে হলে তেল খরচ হয়ে যায় ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার।
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় ১২ শতাংশ। বার্ষিক উৎপাদন প্রায় তিন লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য দশ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
আর জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় এক শতাংশ।
ওয়ার্ল্ডফিশের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে।
বাংলাদেশে ইলিশের চারটি প্রজনন ক্ষেত্র এবং ছয়টি অভয়াশ্রম আছে।
চট্টগ্রামের মিরসরাই থেকে শুরু করে ভোলার লালমোহন উপজেলা পর্যন্ত ইলিশের সবচেয়ে বড় প্রজনন ক্ষেত্র।
বিশেষ করে মনপুরা, ঢালচর, বালিরচর, মৌলভীরচর - এগুলো হচ্ছে ইলিশের ডিম ছাড়ার সবচেয়ে বড় পয়েন্ট।
গত অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ আহরিত হয়েছে। এর ৬৬ ভাগ এসেছে বরিশাল বিভাগের জেলাগুলো থেকে। এই পরিমাণ তিন লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন।
ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে কাছাকাছি দেশগুলোর জেলেরা গোপনে আমাদের পানিসীমায় ঢুকে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, চীন তাদের দৈত্যাকার বিশাল ফিশিং বোট দিয়ে দিনরাত সমুদ্র থেকে ইলিশসহ নানা মৎস্য আহরণ করে থাকে। আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে মাছের পোনা না ধরে বড় করি, আর বিদেশিরা সেগুলো তাদের পানিসীমায় ঢুকে ছেঁকে ধরে নিয়ে যায়!
বিশেষ করে প্রতিবেশী ভারতও ইলিশ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞার সময়সূচি আমাদের সঙ্গে মেলে না। অন্যদিকে ইলিশ ধরার জন্য প্রতিবেশী মিয়ানমারের কোনো নিজস্ব সময়ে নিষেধাজ্ঞা নেই। ফলে প্রতিবেশী দেশ দুটির জেলেরা নজরদারির ঘাটতি থাকায় অবাধে আমাদের ইলিশ ধরে নিয়ে যায়।
এ বছর বাংলাদেশে ২০ মে থেকে ৬৫ দিনের সরকারি সময়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভারতের দিক থেকে একই সময়ে নিষেধাজ্ঞা না থাকায় দেশটির জেলেরা বাংলাদেশের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার ৩৭ দিন আগেই নদী-সমুদ্রে মাছ ধরতে নেমে গেছে। এভাবে ভারত ও মিয়ানমারের জেলেরা ট্রলার ভর্তি করে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার পর আমাদের জেলেরা যখন নদী-সমুদ্রে নামছে তখন ট্রলারের তেল পুড়িয়ে, সময় নষ্ট করে রিক্ত হাতে ঘাটে ফিরে আসতে হচ্ছে।
আমাদের পানিসীমা পাহারা দেওয়ার জন্য এত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের স্থানীয় জেলে ও অধিবাসীদের বিস্তর অভিযোগ শোনা যায়। তারা নাকি বিদেশি ট্রলারকে অর্থের বিনিময়ে মাছ ধরার সুযোগ করে দেন। আমরা এ বছর যখন ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞায় পড়ে অভ্যন্তরীণ বাজারে ইলিশ ক্রয়-বিক্রয় এবং খাওয়া থেকে বিরত থাকছি, তখন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ অনেক কম মূল্যে বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। কলকাতার গড়িয়াহাট, মানিকতলা, যদুবাবুর বাজার কিংবা ইয়াঙ্গুনের সুয়াতি বড় বাজার ছাড়াও লন্ডনের ব্রিকলেনের বাংলাবাজার, নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের বাঙালিপাড়ার মাছের দোকান, টোকিওর নিহোমবাসী, তোয়সুর বাঙালি দোকান ছাড়াও ‘তাক্কিওবিন’-এ অর্ডারের মাধ্যমে সবসময় বাংলাদেশি ইলিশ মাছ কেনা যায়। বিদেশি বাজারে ডিমওয়ালা বাংলাদেশি ইলিশ মাছের চাহিদা অনেক বেশি। এসব ডিমওয়ালা ইলিশ আমাদের দেশে আহরণের নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন গোপনে ধরা হয়ে থাকে। এ ধরনের চুরি সাধারণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ঠেকানো কঠিন। নদীর মোহনা ও গভীর সাগর- সব জায়গায় পাহারা বসানোর মতো সক্ষমতা ও নৈতিকতা কি আমাদের আছে?
আমাদের দেশে ইলিশ আহরণের নিষেধাজ্ঞার সময় বিদেশি ট্রলারের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ইলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার কথা সংবাদমাধ্যমে বেশ ঘটা করে প্রচারিত হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো বিকার লক্ষ্য করা যায়নি। তাই তো এ বছর নীতি মেনেও মৌসুমের সময় বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশ মেলেনি। অন্যদিকে প্রাকৃতিক মৎস্য আহরণে দীর্ঘ নিষেধাজ্ঞায় ঋণগ্রস্ত জেলে পরিবারের মেরুদ- সোজা করে দাঁড়ানোর সুযোগ হারিয়ে গেছে। এ সময় তাদের কোনো কাজ না থাকায় তারা ঘরে বসে অলস সময় কাটায়। তাদের জন্য মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সময়সীমা কমিয়ে আনার দাবি উঠেছে। পাশাপাশি কমপক্ষে ভারতের সময়সূচির সঙ্গে মিল রেখে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সময়সীমা একই সময়ে করার কথা উঠেছে। এ জন্য আমাদের ইলিশবিষয়ক মৎস্যনীতিতে আশু পরিবর্তন আনা দরকার।
ইলিশের প্রজনন ও আহরণ মৌসুমের পরিবর্তনের দিকে খেয়াল রেখে একই সময়ে সর্বদেশীয় বা আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা জারি ও সময়মতো তুলে নেওয়ার বিষয়টি খুবই জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে সমুদ্র থেকে গোপনে ইলিশ আহরণ, বৈদেশিক জেলেদের চুরি ঠেকানো, সমুদ্র থেকে চোরাই পথে বিদেশে ইলিশ পাচার ইত্যাদি বিষয়কে অবহেলার চোখে দেখার কোনো সুযোগ নেই।
এদিকে বিদেশী চোরদের ক্ষেত্রে পুরোটাই নমনীয় হলেও দেশীয় জেলেদের বিষয়ে সরকার খুবই কঠোর। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ে অভয়াশ্রম এলাকাগুলোতে অভিযান চালায় মৎস্য বিভাগ। পত্রিকান্তরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করতে বাধ্য হওয়া জেলেদের জেলে পুরতে নৌ-পুলিশের যে মিডিয়া কভারেজ দেখা যায় সে তুলনায় বিদেশী জেলেদের সাগর চুরির ক্ষেত্রে তাদের পিন-পতন নীরবতা ভীষণ রহস্যজনকই মনে হয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












