ভিক্ষা সিন্ডিকেট বছরে লুটছে ৬০০ কোটি টাকা। দেশে বন্ধ হচ্ছে না ভিক্ষাবৃত্তি, ভিক্ষা পরিণত হয়েছে পেশায়।
সরকারের উচিত, প্রকৃত দুস্থদের পুনর্বাসন ও সিন্ডিকেট নির্মূলের মাধ্যমে ভিক্ষাবৃত্তি নির্মূল করা।
, ৩০ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২১ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২১ মে, ২০২৩ খ্রি:, ০৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
দেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। সমাজকল্যাণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীতে ৫০ হাজার ভিক্ষুক রয়েছে। তবে বেসরকারি হিসেবে এর সংখ্যা ৩ লাখ এবং সারাদেশে ৭ লাখ। রাজধানীর পাড়া-মহল্লার এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এসব ভিক্ষুক ভিক্ষা করছে না। রাস্তা-ঘাটে, মার্কেটে যেখানেই যাওয়া যাক না কেন, ভিক্ষুকরা এসে ঘিরে ধরছে। রাজধানীতে পেশাদার ভিক্ষাবৃত্তিকে কেন্দ্র করে অর্ধশত ভিক্ষুক কল্যাণ সমিতি গড়ে উঠেছে। তারা ভিক্ষাকে বাণিজ্যে পরিণত করেছে। এসব সমিতির সদস্য হয়ে এবং নিয়মিত চাঁদা দিয়ে পেশাদার ভিক্ষুকরা নগরীর সর্বত্র ভিক্ষাবৃত্তি করে আসছে। এই বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে এলাকাভিত্তিক ভিক্ষুক সিন্ডিকেট এবং লাইনম্যান গড়ে উঠেছে। অথচ ভিক্ষাবৃত্তি নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেই।
ভিক্ষাবৃত্তির রয়েছে নানা রকমফের, নানা শ্রেণীভেদ। শুধু যে শারীরিক প্রতিবন্ধী, কর্ম-অক্ষম অভাবতাড়িতরাই ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত, তা নয়। অনেকে কাজ করার শারীরিক সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ভিক্ষাবৃত্তিকেই সহজ জীবিকা হিসেবে বেছে নিচ্ছে। আবার অনেকে গ্রামে আর্থিক অবস্থা ভালো থাকা সত্ত্বেও শহরে এসে ভিক্ষা করছে। রাজধানীতে এ ভিক্ষাবৃত্তির আড়ালে চলছে বাণিজ্য। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিকালাঙ্গ, প্রতিবন্ধী, শিশু কিশোরসহ হতদরিদ্র ও বয়োঃবৃদ্ধ নারী-পুরুষ রাজধানীতে এনে ভিক্ষা করাচ্ছে কয়েকটি সিন্ডিকেট। এসব সিন্ডিকেটের সদস্য না হয়ে কেউ ভিক্ষাও করতে পারে না। সিন্ডিকেটের সদস্যরা নবজাতক শিশু ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কাজে লাগিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এমনকি সুস্থ মানুষকেও কৃত্রিম উপায়ে প্রতিবন্ধিত্বের কবলে ফেলে এ বাণিজ্য করছে তারা। ভিক্ষা করে বা ভিক্ষুকদের ব্যবহার করে বাড়ি-গাড়ি করার নজিরও রয়েছে।
প্রায় ৩ লাখ ভিক্ষুক এখন রাজধানীর অলি গলিসহ ব্যস্ততম প্রধান সড়ক ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্ষার নামে অসৎ সিন্ডিকেট প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে ৬০০ কোটি টাকা। রাজধানীতে রয়েছে শতাধিক অবৈধ ভিক্ষুক কল্যাণ সমিতি। এসব সমিতি পরিচালনা করেন প্রভাবশালী চাঁদাবাজ চক্র। তাদের সাথে আইন শৃংখলা বাহিনীর এক শ্রেণীর অসৎ সদস্যেরও রয়েছে গোপন আঁতাত। রাজধানীতে ভিক্ষুক কল্যাণ সমিতি নামে সংস্থা আছে কমপক্ষে ২০০টি। এসব সমিতিতে ভিক্ষুকদের প্রতিদিন ৩০ থেকে ৫০ টাকা করে চাঁদা জমা দিতে হয়। আর ভিক্ষা শুরুর আগে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। একেকটি চক্রের আওতায় রয়েছে ৪শ’ থেকে ২ হাজার ভিক্ষুক। রেজিস্ট্রেশনের পর এসব সমিতির সদস্যরাই নির্ধারণ করে দেয় কোন ভিক্ষুক বা কারা কোন এলাকায় ভিক্ষা করবে।
ঢাকা শহরের ব্যস্ততম কিছু সড়ক ও অভিজাত এলাকা ‘ভিক্ষুকমুক্ত’ মর্মে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ঘোষণা দিয়ে লিখিত বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হলেও পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, ভিক্ষুকেরা আগের মতো ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত। বিভিন্ন সড়কের ব্যস্ততম মোড়ে দেখা যায়, তারা নির্বিঘেœ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের সামনেই ভিক্ষাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছে।
অভিজ্ঞমহল মনে করে, ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করার এবং ভিক্ষুকদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের। রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন সময়ে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে ২৪০০ এর বেশি এনজিও রয়েছে। তাদের কার্যক্রমের মধ্যে মূল হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করা। কিন্তু এই এনজিওগুলোও ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অথচ দারিদ্র্য বিমোচনসহ কয়েকটি সামাজিক সমস্যা সমাধানে এনজিওগুলো সরকার থেকে অর্থ পেয়ে আসছে, এর সঠিক ব্যবহার করা হলে ভিক্ষাবৃত্তিসহ সব সামাজিক সমস্যারই সমাধান হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এই অর্থ এরা ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধের পেছনে খরচ না করে এসব অর্থের সিংহভাগ দিয়ে নিজেদের বেতন, ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা, বিদেশ ভ্রমণ এবং স্থাপনা রক্ষার জোগান দেয়। ফলে ভিক্ষা এখন পরিণত হয়েছে পেশাতে। সুস্থ-সবল মানুষেরা অর্থের লোভে ভিক্ষুকে পরিণত হচ্ছে। সামাজিক প্রেক্ষাপট রূগ্ন হয়ে উঠছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশ। পাশাপাশি উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সংবিধানের ২(ক) ধারায় দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে বিধিবদ্ধ করা হয়েছে। সেইসাথে বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার ক্ষমতায় আসার আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ‘পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবেনা’। তাই রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় তথা প্রশাসনে পবিত্র ইসলামী আদর্শের প্রতিফলন ঘটাতে হবে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি কোনো রুজিরোজগারের জন্য শ্রমের পরিবর্তে ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করে, সে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় উত্থিত হবে যে, তার চেহারায় এক টুকরো গোশতও থাকবে না। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘পবিত্রতম উপার্জন হলো-মানুষের নিজের হাতে পরিশ্রম এবং প্রত্যেক বিশুদ্ধ ব্যবস্থায় (এর উপার্জন)।’ অর্থাৎ দ্বীন ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তিতে কঠোরভাবে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে।’ কিন্তু সরকার সংশ্লিষ্টরা ভিক্ষাবৃত্তির বিরুদ্ধে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের যথাযথো প্রচারণা চালাচ্ছে না। ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। অথচ ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধের পূর্ণ সক্ষমতা রয়েছে সরকারের।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, ভিক্ষাবৃত্তি কোনো পেশা নয়। এটাকে পেশা হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ অনুযায়ী ভিক্ষা করা শাস্তিযোগ্য অপরাধও। সম্মানিত শরীয়তে নিষিদ্ধের পাশাপাশি ভিক্ষুক ও ভিক্ষাবৃত্তি বৃদ্ধি দেশের আর্থসামাজিক নিরাপত্তার দুর্বলতা প্রকাশ করে। দেশের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করে। এমতাবস্থায় সরকার সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে অভাবের তাড়নায় যারা ভিক্ষাবৃত্তিতে নেমেছে তাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল করে তোলা। প্রথমত, একেবারেই যারা অক্ষম ও বিপন্ন তাদের জন্য ভরণপোষণের ব্যবস্থা করা। ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত কর্মক্ষম লোকদের জন্য কর্মসংস্থান করা।
ছহিবে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাজারের ৯৮ ভাগ শাকসবজি ও ৭০ ভাগ খাবারে কীটনাশক ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগে স্মার্ট খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী হাসপাতালে নানা সংকট বেসরকারী হাসপাতাল অত্যন্ত ব্যয় বহুল জনগণের জন্য উভয় সংকট দূর করার দায়িত্ব সরকারের
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












