আল ইহসান ডেস্ক:
বিভিন্ন দেশের ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করেছে কুয়েত। অবৈধভাবে বসবাস ও শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন অভিযোগে তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন দেশের অবৈধ বাসিন্দা, শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে কুয়েত থেকে বহিষ্কার করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চলতি বছরের শুরু থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে কুয়েতের বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়েছিলো। বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের মধ্যে পলাতক মামলায় অভিবাসী, হকার, ভিক্ষুক এবং ব বাকি অংশ পড়ুন...
উনিশ শতকে বাংলাদেশের সংবাদ সাময়িক পত্র গ্রন্থের দশম খন্ডের ৭০ পৃষ্ঠায় মুনতাসীর মামুন কলকাতার সংবাদপত্র অমৃতবাজার পত্রিকা ১ জুলাই ১৮৬৯ সালের উদ্ধৃতি দিয়ে বর্ণ হিন্দু জমি দখলদারদের অত্যাচার নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে লিখেছে, ‘আমাদের দেশের কৃষকের ন্যায় ঘোর পরিশ্রমী জাতি পৃথিবীর মধ্যে দৃষ্ট হবে না। (আর কোথাও দেখা যাবে না).... এইঘোর পরিশ্রমের ফল কি! শোচনীয় দৈন্যতা! কৃষক মাত্রই প্রায় অন্ন ও বস্ত্রহীন, গৃহহীন বললেও অত্যুক্তি হয় না। অধিকাংশেরই পর্ণ কুটিরে বাস করতে হয়, সকলের ঘরে আবার আবশ্যকীয় খড়ও নাই। একটি পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া দ্বিতীয় ব বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
উনার আসল নাম জা’ফর বিন ইউনুস, যদিও কেউ কেউ অন্যান্য নামও বলেছেন। কারণ বাগদাদে উনার মাযার শরীফের উপর যে শিলালিপি রয়েছে তাতে জা’ফর বিন ইউনুসই লিখা রয়েছে। (নাফাহাতুল উন্স)
তবে তিনি উনার কুনিয়াত বা উপনাম “আবূ বকর শিবলী” দ্বারা মশহুর। তিনি তৃতীয় তবকার আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে একজন। তিনি বাগদাদের অধিবাসী ছিলেন। হযরত খাজা খায়ের নাসসাজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হাতে তিনি তওবা করেন, কিন্তু হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ছিলেন। তিনি একজন বিশিষ্ট আরিফ ছিলেন এবং মজলিসে ওয়াজ নছীহত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পাহাড়ি আঁকাবাঁকা সড়ক পেরিয়ে সবুজেঘেরা গোমতির বান্দরছড়া গ্রাম। সেখানেই অন্যের কাছ থেকে বন্ধক নেয়া নয় বিঘা জমিতে গড়ে তুলেছেন সবজি সাম্রাজ্য। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ছাপিয়ে তিনি সফল সবজি চাষি। অর্জন করেছেন সফল সবজি চাষির জাতীয় স্বীকৃতিও।
বলছিলাম পাহাড়ি জনপদ খাগড়াছড়ির গোমতির বান্দরছড়া গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী শফিউল বশরের সবজি বিপ্লবের কথা। নিজের জমি না থাকলেও যে সাফল্যের চূড়া স্পর্শ করা যায় তার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি।
প্রতিবন্ধী শফিউল বশর জানান, শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে গেলেও ভিক্ষাবৃত্তি ন বাকি অংশ পড়ুন...
ভোলা থেকে প্রথমবারের মতো ঢাকায় এসেছেন রাবেয়া বেগম। তবে ঢাকা দেখতে নয়, ঢাকায় ভিক্ষা করে অনেক ইনকাম হয়। তাই ভিক্ষা করতে কলাবাগান এলাকায় গত সপ্তাহে ভিক্ষা করতে দেখা যায় তাকে ।
বগুড়ার মহাস্থানগড়ের দৌলতপুর এলাকার বাসিন্দা আল-আমিন (৩২)। স্ত্রী ও ২ সন্তানকে নিয়ে রোজার প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় এসেছেন। উদ্দেশ্য মানুষের কাছে সাহায্য চাওয়া। এভাবে রোজার মাসে যে কয় টাকা পাবেন, ঈদের আগে তা নিয়ে বাড়ি ফিরবেন।
বগুড়ার আল-আমিন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে প্রথমবারের মতো ঢাকায় এসেছেন। ফার্মগেট এলাকায় সারাদিন ভিক্ষার পর ফুটপাতে রাতে বিশ্রাম নিচ্ছেন।
আল- বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভিক্ষুকের ঢল নেমেছে রাজধানীতে। অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় এবারকার ঢলে রয়েছে মাত্রাগত পার্থক্য। বয়সের ভারে ন্যুব্জ, বিকলাঙ্গ, প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রান্তিক নি¤œবিত্ত, নি¤œ আয়ের কর্মচারী, অসুস্থ শ্রমিক, শিশু ও বিধবারা। নগরীতে বিদ্যমান ভিক্ষুকের সঙ্গে নিত্য যুক্ত হচ্ছে ভিক্ষুকের নতুন দল।
প্রতিবন্ধী, বয়োবৃদ্ধ, বিধবা, খোড়া, অঙ্গহীন, অসুস্থতাজনিত পেশাদার ভিক্ষুক তারা নয়। তাদের পুষ্টিহীন পাংশু অবয়বই বলে দেয় তারা মূল্যস্ফীতিতে অর্থনৈতিক সঙ্কট আর শোষণ-অভিঘাতের শিকার।
এই অবস্থাকে নেহায়েত ‘ভিক্ষু বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। একটি অসৎ চক্র দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নিঃস্ব ও অসহায় মানুষকে সংঘবদ্ধ করে ভিক্ষাবৃত্তিতে নামাচ্ছে। সমাজকল্যাণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীতে ৫০ হাজার ভিক্ষুক রয়েছে। তবে বেসরকারি হিসেবে এর সংখ্যা ৩ লাখ এবং সারাদেশে ৭ লাখ। রাজধানীর পাড়া-মহল্লার এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এসব ভিক্ষুক ভিক্ষা করে না। রাস্তা-ঘাটে, মার্কেটে যেখানেই যাওয়া যাক না কেন, ভিক্ষুকরা এসে ঘিরে ধরছে। রাজধানীতে পেশাদার ভিক্ষাবৃত্তিকে কেন্দ্র করে অর্ধশত ভিক্ষুক কল্যাণ সমিতি গড়ে উঠেছে। তারা ভিক্ষাকে বাণিজ্যে পরিণত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভিক্ষাবৃত্তি বর্তমান যুগে সবচেয়ে সহজ ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। এই ব্যবসায় নেই কোনো বিনিয়োগ নেই কোনো রিস্ক। শুধু ইনকাম। কিছু কিছু ভিক্ষুক এই ব্যবসা করে রীতিমত বাড়িগাড়ির মালিক বনে গেছেন। শুনতে অবাক লাগছে? এমনই এক ভিক্ষুক পরিবারের কথা জানানো হবে পাঠকদের।
শুনে অবাক লাগলেও শুধুমাত্র ভিক্ষাবৃত্তি করেই জমি, দোতলা বাড়ি, বাইক, স্মার্ট ফোনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্যের মালিক হয়েছে এক পরিবার।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশে। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদন বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। সমাজকল্যাণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীতে ৫০ হাজার ভিক্ষুক রয়েছে। তবে বেসরকারি হিসেবে এর সংখ্যা ৩ লাখ এবং সারাদেশে ৭ লাখ। রাজধানীর পাড়া-মহল্লার এমন কোনো জায়গা ন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরুদ্ধবাদী নারীবাদীদের চাপে ‘সিডও’ সনদের ২টি ধারা বাদে বাকী ধারাগুলোর অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যদিও পূর্বে কোন সরকারই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী এসব ধারা সমর্থন করেনি। এমনকি জাতিসংঘের চাপ সত্ত্বেও এসব ধারায় সংরক্ষণ দিয়ে রেখেছিলো।
সিডও সনদ অনুমোদনের আগে নারীবাদীরা সরকারকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল। এর প্রেক্ষিতে সরকারের উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টিতে ২০১১ সালের ১২ই জানুয়ারী রাজধানীর ইস্কাটনের ‘বিয়াম অডিটরিয়ামে সিটিজেন ইনিশিয়েটিভস অন সিডও’ বাংলাদেশ, আয়োজিত ‘সিডও সনদের পূর্ণ বাস্তবায়ন’ শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরুদ্ধবাদী নারীবাদীদের চাপে সরকার ২০১১ সালের ৭ই মার্চে কথিত ‘সিডও’ সনদের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী সকল সংরক্ষিত ধারা উঠিয়ে পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন দিয়েছে। যদিও পূর্বে কোন সরকারই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী এসব ধারা সমর্থন করেনি। এমনকি জাতিসংঘের চাপ সত্ত্বেও এসব ধারায় সংরক্ষণ দিয়ে রেখেছিলো।
সিডও সনদ অনুমোদনের আগে নারীবাদীরা সরকারকে হুমকী দিয়ে যাচ্ছিল। এর প্রেক্ষিতে সরকারের উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টিতে ২০১১ সালের ১২ই জানুয়ারী রাজধানীর ইস্কাটনের ‘বিয়াম অডিটরিয়ামে সিটিজেন ইনিশিয়েটিভস অন সিডও’ বাংলাদেশ, বাকি অংশ পড়ুন...












