মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে ধর্মব্যবসা, যুদ্ধাপরাধ, রাজনৈতিক ফায়দা লোটার বিপরীতে সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
এ চেতনায় উজ্জীবিত হতে সরকার ও জনগণ উভয়কে যুগপৎভাবে সোচ্চার হতে হবে।
, ০২ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৭ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
আজ ১৬ই ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। গৌরবান্বিত ঐতিহাসিক দিবস। বলাবাহুল্য ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল অনৈসলামিক এবং যুলুম, বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির মহান যুদ্ধ। বৈষম্য ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি লাভের যুদ্ধ। ইনসাফের ইসলামী আবহ লাভের জন্য যুদ্ধ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার ৪৯ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হিসেবে ধর্মনিরপেক্ষতা ব্যক্ত করা হচ্ছে বিকৃতভাবে।
প্রসঙ্গত, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কথাটি ইদানিং ধর্মনিরপেক্ষতার কথা খুব জোরে শোরে বলা হচ্ছে। বক্তারা এটা প্রতিপন্ন করতে চায় যে রাষ্ট্রে ধর্মনিরপেক্ষতার কারণে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রাধান্য প্রতিফলিত করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! রাষ্ট্রের কর্ণধাররা নীতি নির্ধারণে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে ইচ্ছামতো কাটছাট করতে পারবে এবং সেটাকেই রাষ্ট্রীয় আইন তথা জায়েয বলে চালিয়ে দিতে পারবে। নাউযুবিল্লাহ!
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, এক্ষেত্রে সংবিধান বিশেষজ্ঞ, আইন বিশেষজ্ঞ, আইন বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, রাষ্ট্রের কর্ণধার ও কর্তা-ব্যক্তিরা, সুশীল সমাজ, মিডিয়া সবাই একটা কুহেলিকার মধ্যে আচ্ছন্ন আছে। আমরা তাদের প্রতি আহ্বান জানাই- এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু কী বলেছিলেন? তা গভীরভাবে অনুধাবনের জন্য। গণপরিষদে ৪ঠা নভেম্বর ১৯৭২ সালে সকাল ১০:৪০ মিনিটে ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন-
“socialism বা সমাজতন্ত্র। আমরা সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করি। যারা বলে থাকেন, সমাজতন্ত্র হলো না, সমাজতন্ত্র হলো না, তাদের আগে বোঝা উচিত, সমাজতন্ত্র কী।
সমাজতন্ত্রের জন্মভূমি সোভিয়েত রাশিয়ায় ৫০ বছর পার হয়ে গেল, অথচ এখনও তারা সমাজতন্ত্র বুঝতে পারে নাই।
সে জন্য পহেলা step, যাকে প্রথম step বলা হয়, সেটা আমরা গ্রহণ করেছি শোষণহীন সমাজ। আমাদের সমাজতন্ত্রের মানে শোষণহীন সমাজ। সমাজতন্ত্র আমরা দুনিয়া থেকে হাওলাত করে আনতে চাই না। এক এক দেশ, এক এক পন্থায় সমাজতন্ত্রের দিকে এগিয়ে চলেছে।
সমাজতন্ত্রের মূলকথা হলো, শোষণহীন সমাজ। সেই দেশের কী পষরসধঃব, কী ধরনের অবস্থা, কী ধরণের মনোভাব, কী ধরণের আর্থিক অবস্থা, সব কিছু বিবেচনা করে step by step এগিয়ে যেতে হয় সমাজতন্ত্রের দিকে এবং তা আজকে স্বীকৃত হয়েছে।
রাশিয়া যে পন্থা অবলম্বন করেছে, চীন তা করে নাই, সে অন্যদিকে চলেছে। রাশিয়ার পার্শ্বে বাস করেও যুগোস্লাভিয়া, রুমানিয়া, বুলগেরিয়া তাদের দেশের environment নিয়ে, তাদের জাতির নধপশমৎড়ঁহফ নিয়ে, সমাজতন্ত্রের অন্য পথে এসেছে। মধ্যপ্রাচ্যে যান- ইরাক একদিকে এগিয়ে চলেছে, আবার মিসর অন্যদিকে চলেছে।
বিদেশ থেকে হাওলাত করে এনে কোনদিন সমাজতন্ত্র হয় না, তা যারা করছে, তারা কোনদিন সমাজতন্ত্র করতে পারে নাই। কারণ- লাইন, কমা, সেমিকোলন পড়ে সমাজতন্ত্র হয় না, যেমন আন্দোলন হয় না।”
বঙ্গবন্ধুর ভাষনে এবং সংবিধানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হিসেবে সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়েছে। এখন কেউ যদি আক্ষরিক সমাজতন্ত্র কায়েমের কথা মনে করেন তবে তা যা কত বড় ভুল উপরের ভাষন তার জ্বলজ্যান্ত প্রমান। পাশাপাশি কেউ যদি আক্ষরিক ধর্মনিরপেক্ষতাকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মনে করে তিনি বা তারাও একই মহাভুল করবে।
বঙ্গবন্ধু তার একই দিনের ভাষনে বলেছেন, “তারপরে আসছে ধর্মনিরপেক্ষতা। জনাব স্পিকার সাহেব, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের ধর্মকর্ম করার অধিকার থাকবে। আমরা আইন করে ধর্মকে বন্ধ করতে চাই না এবং করবও না। ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমানরা তাদের ধর্ম পালন করবে, তাদের বাধা দেয়ার ক্ষমতা এই রাষ্ট্রে কারও নাই।
কাজেই আজ যখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে কথা, কাজ রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করে তখন প্রতিপন্ন হয়, মুক্তিযুদ্ধের ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনা ভুলন্ঠিত হচ্ছে। যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকার ও জনগণের কাছে আশা করা যায় না।
রাষ্ট্র; কোনো ইসলামী অনুশাসনের উপর হস্তক্ষেপ করতে পারেনা। রাষ্ট্রের ক্ষমতা, উৎপাদন, বণ্টন, আইন-শৃঙ্খলা পালন ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় কার্যাবলীতে সীমাবদ্ধ। কিন্তু পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর, রাষ্ট্রের কোনো ইখতিয়ার নেই।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যে ধর্মনিরপেক্ষতা বা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত যে ধর্মনিরপেক্ষতা সে সম্পর্কে সবাইকে সঠিক ধারণা নিতে হবে। মুসলমানদের পরিপূর্ণ পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনে অগ্রবর্তী হতে হবে। এখানে আরো যোগ করতে হয়- মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রেক্ষাপট হলো ১৯৭০ এর নির্বাচন। নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের ১৬২টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬০টি আসনে জয়লাভ করে। এ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করার প্রেক্ষিতেই সংঘটিত হয় মহান মুক্তিযুদ্ধ। আর এ নির্বাচনে ১৬০টি আসন পাওয়ার মূলে ছিল পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবেনা- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।
তারপর নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান এক বেতার ভাষণে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, “আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য লেবেল সর্বস্ব পবিত্র দ্বীন ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই। আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের পবিত্র দ্বীন ইসলামে। আমাদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দ্বীন ইসলাম। যে দেশের শতকরা ৯৮ জনই মুসলমান, সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের সম্ভাবনার কথা ভাবতে পারে কেবল তারাই যাদের ঈমানই আদতে নাজুক আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে যারা ব্যবহার করেন দুনিয়াটা ফায়েস্তা করে তোলার কাজে। অতএব আমরা যারা মহান আল্লাহ পাক উনার মজলুম বান্দাদের জন্য সংগ্রাম করছি, তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করাতো দূরের কথা বরং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিধান মতে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠারই উমেদার।
আমরা এই শাসনতান্ত্রিক নীতির প্রতি অবিচল ওয়াদাবদ্ধ যে, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার নির্দেশিত সম্মানিত ইসলামী নীতির পরিপন্থী কোনও আইনই এ দেশে পাস হতে বা চাপিয়ে দেয়া যেতে পারেনা।”
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিরোধী কোন প্রচারণা তো ছিলোই না বরং উল্টো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষে কথা ছিলো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রেও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ছিলো না, বরং লাইনে লাইনে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের কথা ছিলো।
কাজেই শত সহ¯ অকাট্ট দলীলের প্রেক্ষিতে এই প্রতিভাত হয় যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম যথাযথ পালনই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। পবিত্র দ্বীন ইসলাম ছাড়া জনমুক্তি আসতে পারেনা। দুর্নীতি, মাদক, সম্ভ্রমহরণ, ভেজাল, প্রতারণা, জালিয়াত, ঘুষ, সুদ, অনিয়ম, অস্বচ্ছতা ইত্যাদি দুর হতে পারেনা। আর এগুলো নির্মুল না হলে সত্যিকারের শোষণমুক্ত, ক্ষুধামুক্ত সোনার বাংলা হতে পারেনা। সোনার মানুষ ছাড়া সোনার বাংলা অবান্তর। কাজেই সম্মানিত ইসলামী চেতনাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। এ বিশ্বাস প্রতিফলনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ও জনগণ উভয়কেই যুগপৎ অগিয়ে আসতে হবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












