মহান সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার বরকতে এদেশে বিপুল পরিমাণে মহামূল্যবান ইউরেনিয়াম আছে
ভারতসহ দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের কারণেই তা উত্তোলন হচ্ছে না। জনগণকে জনসচেতন হতে হবে।
, ২৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৯ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৩ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
১৯৭৫ সালে মৌলভীবাজারের তৎকালীন বড়লেখা (বর্তমান জুড়ি) উপজেলার ফুলতলা ও সাগরনাল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী হারাগাছা (ষাঁড়েরগজ) পাহাড়ে সন্ধান মেলে দেশের প্রথম ইউরেনিয়াম খনির। বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের তৎকালীন জ্যেষ্ঠ ভূতত্ত্ববিদ ড. ইউনুসের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল হারাগাছা পাহাড়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চালিয়ে ইউরেনিয়াম প্রাপ্তির সম্ভাবনার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়। এরপর ওই পাহাড়কে তেজস্ক্রিয় এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে কমিশন। কিন্তু বাংলাদেশে ইউরেনিয়াম ব্যবহার ও উত্তোলনের অনুমতি না থাকায় এ প্রকল্পের কাজ ওই পর্যন্তই থেমে যায়। ১৯৮৫ সালে সম্ভাবনাময় সিলেটে খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান করতে গিয়ে আবারো আলোচনায় আসে হারাগাছার ইউরেনিয়াম প্রকল্প। এ সময় ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ শুরু হয়। সেই সঙ্গে সিলেটের বিভিন্ন স্থানেও ইউরেনিয়াম অনুসন্ধান চালায় আণবিক শক্তি কমিশন। পরীক্ষায় হারাগাছায় উন্নতমানের ইউরেনিয়াম-প্রাপ্তির বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত হয়। পরে ওই এলাকায় কয়েকটি কূপ খনন হলেও আন্তর্জাতিক বিধি-নিষেধের কারণে শেষ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম উত্তোলনের কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি।
এরপর ১৯৮৫ সালে মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলার হারাগাছা পাহাড়ের সঙ্গে সিলেটের জৈন্তাপুরের বিভিন্ন স্থানে ইউরেনিয়ামের সন্ধান চালানো হয়। এ দুই স্থানে প্রায় ৩০টি কূপ খনন করে অনুসন্ধান চালিয়ে ইউরেনিয়ামের সন্ধান পায় আণবিক শক্তি কমিশন। কিন্তু সীমান্তবর্তী এলাকায় ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া গেলেও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে গবেষণা বেশি দূর অগ্রসর হয়নি।
মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ২৯ নভেম্বর মৌলভীবাজার সফরে গিয়ে হারাগাছার ইউরেনিয়াম প্রকল্প নিয়ে সম্ভাবনার কথা বলেন তৎকালীন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী। ওইদিন মন্ত্রী এক সমাবেশে জানায়, হারাগাছার ইউরেনিয়াম আকরিক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে এবং এ প্রকল্প থেকে ইউরেনিয়াম উত্তোলনেরও আশ্বাস দেয় সে। কিন্তু বর্তমান সরকারের নতুন মেয়াদ শুরু হয়ে প্রায় দেড় বছর পার হলেও ইউরেনিয়াম উত্তোলনের কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি।
গত কিছুদিন আগে আরো ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি)। তাদের দেয়া তথ্যমতে জানা গেছে- পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা এবং বৃহত্তর সিলেট ও ময়মনসিংহে নদীবাহিত বালুতে অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ আরো কয়েক প্রকার ভারী খনিজ (মিনারেল) ও রাসায়নিকের পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আহরণযোগ্য ইউরেনিয়াম রয়েছে।
জিএসবি এর আগে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার গারো পাহাড়ের পাদদেশের এলাকায়ও ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছিল। কিন্তু তা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আহরণযোগ্য ছিল না। এরপর ১৯৮৯ সালে উল্লিখিত নদীগুলোর বয়ে আনা বালুতে গুরুত্বপূর্ণ ভারী খনিজ ও রাসায়নিকের সন্ধান পাওয়া যায়। এর ভিত্তিতে কার্বন মাইনিং বাংলাদেশ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে সরকার ব্রহ্মপুত্র, যমুনার প্রায় চার হাজার হেক্টর চরাঞ্চল অনুসন্ধান জরিপের জন্য বন্দোবস্ত দেয়। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে কুড়িগ্রাম জেলার যমুনার বালুতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ইউরেনিয়ামসহ কয়েক প্রকার ভারী খনিজের নিশ্চিত উপস্থিতির কথা বলা হয়।
ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর জিএসবি পদ্মা, যমুনার বালুর রাসায়নিক ও খনিজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের জন্য একটি বিশেষ কর্মসূচি হাতে নেয়। এর অধীনে পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার অন্তত ১০টি স্থানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ২০ মিটার গভীরতা থেকে বালুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ওই সব নমুনা দেশে ও বিদেশের গবেষণাগারে বিশ্লেষণ করা হয়। তার ফলাফলে দেখা গেছে, ওই নদীগুলোর বালুতে আহরণযোগ্য ভারী খনিজ ও রাসায়নিকের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৯ শতাংশ। অথচ ৭ শতাংশ থাকলেই তা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আহরণযোগ্য বিবেচিত হয়। প্রতি এক টন বালুতে যদি এক গ্রাম ইউরেনিয়াম পাওয়া যায়, তাহলে তা বাণিজ্যিকভাবে আহরণযোগ্য। সেখানে পাওয়া ইউরেনিয়ামের পরিমাণ এর চেয়ে বেশি।
উল্লেখ্য, ইউরেনিয়াম মহামূল্যবান একটি পদার্থ। পারমাণবিক গবেষণা, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং অত্যাধুনিক সামরিকশিল্পে এটি একটি অপরিহার্য উপাদান। এছাড়া যেসব গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ ও ভারী খনিজের সন্ধান পাওয়া গেছে, বিশ্ববাজারে সেগুলোর দাম এবং চাহিদাও প্রচুর।
উল্লেখ্য, ইউরেনিয়াম প্রধানত নিউক্লিয়াস চুল্লিতে তেজস্ক্রিয় পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলে দেশে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণ সম্ভব। এমনকি পারমানবিক বোমা বানানোও সম্ভব। এছাড়া মূল্যবান ইউরেনিয়ামের বিশাল মজুদ পাওয়া গেলে বিদেশে রফতানি করে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো যাবে। জাপান, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ইউরেনিয়াম কিনে থাকে।
সেই মহামূল্যবান তেজষ্ক্রিয় পদার্থ ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়ার ৪৪ বছর পরও উত্তোলনের কেন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না? কেন মূল্যবান এ খনিজ সম্পদটি অবহেলায় পড়ে আছে? এসব প্রশ্নের সদুত্তর সরকারের কাছে নেই এবং সরকার স্বাভাবিকভাবে দিতেও পারবে না। এ প্রশ্নের উত্তর জনগণকেই খুঁজতে হবে। জনগণকেই জনসচেতন হতে হবে। এবং জনগণকেই দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠ হয়ে নিজেদের হক্ব নিজেদের আদায় করতে হবে।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












