নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের কাছ থেকে তোমরা সম্মানিত দ্বীন শিক্ষা করো।”
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু”মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমস্ত সৃষ্টির জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদী বা হিদায়াতদানকারী।
অতএব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু”মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জেনে উনাদের থেকে পবিত্র ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ফরয
, ১৭ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩০ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
.jpg)
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ছাহাবী হযরত আবূ মূসা আশ‘আরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, “আমরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম যখনই কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বুঝতে অসুবিধা বোধ করেছি, তখনই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে জিজ্ঞাসা করেছি এবং এই বিষয়ে সঠিক ইলিম মুবারক অর্জন করেছি, সঠিক ফায়ছালা মুবারক পেয়েছি।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত শাহ্ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ইযালাতুল খফা শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন, “এক রাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ঘুরে ঘুরে জনগণের অবস্থা দেখছিলেন। তখন তিনি এক ঘরের ছাদ থেকে একজন মহিলার আওয়াজ শুনতে পান। মহিলা কবিতা পাঠ করছেন- ‘এ রাত দীর্ঘ হয়ে গেছে, আঁধারও ছেয়ে গেছে অথচ আমার পাশে বন্ধু নেই যার সাথে মন দেয়া-নেয়া করব। মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যদি মহান আল্লাহ পাক তিনি না হতেন, তাহলে তিনি ছাড়া আর কেউ ছিলনা বাধা দেয়ার। তখন এ খাটের সর্বাংশ অবশ্যই কাঁপতে থাকত। নিজ প্রতিপালকের ভয় ও লজ্জা আমাকে বাধা দিচ্ছে। তা ছাড়া নিজ স্বামীর মর্যাদাবোধ আমার রয়েছে। তাই তার সওয়ারীতে আমি তো অন্য কাউকে আরোহী করতে পারি না।’ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি এই কবিতা শুনে বলে উঠলেন, লা-হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। হে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মহিলা উনাদের সাথে কিরূপ আচরণ করতেছেন? অতঃপর তিনি গিয়ে নিজের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মেয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার দরজা মুবারক-এ কড়া নাড়লেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম তিনি এগিয়ে এসে বললেন, ‘কী কারণে আপনি এই সময় এখানে উপস্থিত হয়েছেন? তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, দয়া করে আমাকে সংবাদ মুবারক দিন- কোনো মহিলার আহাল (স্বামী) দূরবর্তী স্থানে বা বিদেশে থাকা অবস্থায় মহিলা তার আহালের জন্য কতদিন ধৈর্য ধারণ করতে পারে? তিনি জবাব মুবারক দিলেন, ‘খুব বেশী হলে চার মাস।’ অতঃপর সকাল হওয়া মাত্র সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সমস্ত গভর্নর বা দায়িত্বশীল উনাদের নিকট লিখিত ফরমান পাঠালেন- কোনো সৈন্যকে যেন বেশী দিন আটকে না রাখা হয়। বিশেষত বিবাহিত সৈনিকদের যেন চার মাস পরপর ছুটি দেয়া হয়।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সফর মুবারক-এ ছিলেন। এই সন্ধির অনেক শর্তাবলী বাহ্যিকভাবে সম্মানিত মুসলমান উনাদের স্বার্থ বিরোধী ছিল। এ কারণে সাধারণভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা কাফিরদের উপর মনক্ষুন্ন ছিলেন। উনারা সন্ধির শর্তগুলির পরিবর্তন কামনা করছিলেন। কিন্তু সন্ধির শর্ত অনুসারে যেহেতু কারোই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফে যাওয়ার উপায় ছিল না। তাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক করে দেন- সবাই যেন হুদায়বিয়া নামক স্থানে নিজ নিজ আনিত পশুগুলি কুরবানী করে দেন। পর পর তিন বার তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক দেন, কিন্তু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক পালনের কোনো লক্ষণ দেখা গেল না। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ ব্যাপারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ্ আলাইহাস সালাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরামর্শ মুবারক করলেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বললেন- ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! দয়া করে আপনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের উপর অসন্তুষ্ট হবেন না। দয়া করে আপনি কাউকে কিছু না বলে বাহিরে গিয়ে নিজের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরবানী মুবারক করুন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারক) উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতাহ্ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র চুল মুবারক) মু-ন করুন এবং সম্মানিত ইহ্রাম উনার কাপড় মুবারক খুলুন। তাহলে আপনার অনুসরণ মুবারক করে সকলেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরবানী মুবারক করবেন, মাথার চুল মু-ন করবেন এবং ইহ্রামের কাপড়ও বদলে ফেলবেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক প্রাপ্ত হয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরামর্শ মুবারক অনুযায়ী তাই করলেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ মুবারক করে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা সকলেই তৎক্ষণাৎ নিজ নিজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরবানী মুবারক করেন, মাথার চুল মু-ন করেন এবং ইহ্রামের কাপড়ও বদলে ফেলেন। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরামর্শ মুবারক উনার মাধ্যমে মূহূর্তের মধ্যে একটি কঠিন সমস্যার সামাধান হয়ে গেল। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্াস সালাম উনারা হচ্ছেন একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদী বা হিদায়াতদানকারী। সুবহানাল্লাহ! উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দয়া-দান, ইহসান মুবারক উনাদের বদৌলতেই সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলে সম্মানিত ইলিম মুবারকসহ সমস্ত প্রকার সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক হাছিল করেছেন, করছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ হাছিল করতেই থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! অতএব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু”মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জেনে উনাদের থেকে পবিত্র ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ফরয।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা অন্য কারো মতো নন, উনারা বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার অধিকারিণী। ”
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে ব্যক্তি তিনবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ!
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইহসান উনার মাক্বামই শ্রেষ্ঠ মাক্বাম। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- ওলীআল্লাহগণ উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করে উনাদের দেয়া সবক অনুযায়ী আমল করার মাধ্যমে রূহানী কুওওয়াত অর্জন ও ইহসান উনার মাক্বাম হাছিল করতঃ ইখলাছ অর্জন করে হাক্বীক্বী ওলীআল্লাহ হওয়া।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)