রেইনবো নেশন কনসেপ্ট এতটুকু প্রতিষ্ঠা পায়নি, আদৌ কার্যকর হয়নি; বিন্দুমাত্র সুফল দেয়নি খোদ-দক্ষিণ আফ্রিকায়।
রেইনবো নেশন কনসেপ্ট প্রমোট করলে নেলসন ম্যান্ডেলাকে বলতে হবে জাতির পিতা এবং খ্রীষ্টান আর্চ বিপাশ ডেসমন্ড টুটোকে বলতে হবে ধর্মগুরু। জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্বের মত ভুল ও সুইসাইডাল রেইনবো নেশন জাতিতত্বের প্রচারণায় এদেশবাসী নতুনভাবে কোনক্রমেই সাড়া দিবেনা ইনশাল্লাহ।
, ২৪শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৮ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০২ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন ৭৫ পরবর্তি জামাত তথা ধর্মভিত্তিক দখলদার দলগুলোকে পূর্ণবাসিত করতে বিএনপি তখন ইসলাম উনার দোহাই দিয়েছিলো। কিন্তু দৈনিক আল-ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাতের ক্ষুরধার লেখনীর কারণে এবং আনজুমানে আল-বাইয়্যিনাতের সারাদেশ ব্যাপী মাহফিলের কারণে এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান যথাসম্ভব বুঝতে সক্ষম হয়েছে যে তথাকথিত জামাতে ইসলামী আমলে ‘ইসলাম’ নয় বরং জামাতে মওদুদী। জামাতে ইসলামী পাকিস্তানের প্রতিই অনুরক্ত একটি ধর্মব্যবসায়িক তথা রাজনৈতিক ফায়দা লোভী দল। যে দলটি মদ্যপ, চরিত্রহীন এবং চরম জালেম ইয়াহিয়াকেই ইসলাম পছন্দ ব্যক্তি বলে গ্রহণ করেছিলো। ইসলাম-ইনসাফের দ্বীন, কিন্ত পাকিস্তানীরা ৪৭ এর পর থেকে এদেশে যে জুলুম বৈষম্য করেছিল: ইনসাফকে খতম করেছিল সে জুলুমের বিরুদ্ধে তারা কোন শব্দ করেনি।
ইসলাম উনার আঙ্গিকে পশ্চিম পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ তথা জিহাদ না করে পশ্চিমাদের জুলুমকেই তারা ইসলামী বলে ব্যখ্যা দিয়েছিলো। ইসলাম উনার এমন বিকৃত ব্যাখ্যা তাদের ধর্মব্যবসায়িক মনোভাবের কারণেই সম্ভব হয়েছিলো।
বলাবাহুল্য নতুন প্রজন্ম এখন অনেক সচেতন ও দেশ-প্রেমী। তারা কোনভাবেই মুক্তিযুদ্ধ চেতনার বিরোধী কাউকে গ্রহণ না করতে ইস্পাত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
গত একযুগে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সবাই শানিত হয়েছে। দেশের শিক্ষাকর্ম, ইতিহাসের পর্যালোচনায় সরকারের পৃষ্টপোষকতায় এটি ব্যাপক ও টেকসই হয়েছে। এমনকি জামাতের নতুন প্রজন্মও এখনকার রাজাকার ঘরানার নেতৃবৃন্দের সাথে থাকতে চাইছেনা। তারা রাজাকারের গন্ধযুক্তদের বাদ দিয়ে জাতে উঠতে চাইছে।
কিন্তু জামাতের মুরুব্বীদের শিকড় অনেক গভীরে। তারা বিএনপির কাধে ভর করে নতুনরূপে নতুন প্রকাশ ঘটাতে চাইছে। রাষ্ট্রমেরামতে বিএনপির ২৭ দফার রেইনবো নেশন কনসেপ্ট মূলত: জামাতীদের পূর্নপ্রকাশ ও পূর্নবিকাশের আশ্রয় ছাতা।
বিএনপি বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। জাতীয়তাবাদের ধারণা তাদের পূর্ব থেকেই বিদ্যমান। তাহলে নতুন করে রেইনবো নেশন কেন?
তবে কী বিএনপির এতদিনের জাতীয়তাবাদ প্রচারনায় সম্প্রীতির আদর্শ ছিলনা? তাতে কি বৈষম্য এবং বিভেদ ছিল? বিএনপি এখন তা বুঝতে পারছে?
এদিকে বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা রেইনবো নেশনের সমর্থনে বলেছে: “পেছনে ফেলে আগাবো না। আমরা সকলকে নিয়ে একটা ইনক্লুসিভ ন্যাশন করার কথা বলছি। এবং গত এক দশকে জাতিকে যেভাবে বিভাজিত করা হয়েছে বিভিন্ন ধোয়া তুলে। কখনো বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি, কখনো বলা হয়েছে স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ, কখনো জঙ্গীবাদ কখনো ধর্ম, মানে একেকবার একেকটা কার্ড সামনে আনা হয়েছে জাতিকে বিভাজিত করতে। সেই জায়গাটাতে আমরা মনে করি জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে আনবার জন্য এই রেইনবো নেশনের পরিকল্পনা।”
বিএনপি নেত্রীর এ বক্তব্য ঘোর আপত্তিকর এবং সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রবিরোধী।
কারণ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ এবং সন্ত্রাসবাদ ইত্যাদি প্রসঙ্গ টেনে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ বা স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তিও সন্ত্রাসবাদ ইত্যাদির বিরুদ্ধে রুমিন ফারহানা কিছু বলেনি।
এসব যে খারাপ এবং আইন, রাষ্ট্র ও ধর্মবিরোধী সে বিষয় তার বক্তব্যে আসেনি। যারা প্রকৃতই সন্ত্রাসবাদ; মুক্তিযুদ্ধের, স্বাধীনতার বিপক্ষশক্তি তাদের তিনি সামালোচনা করা হয়নি।
অর্থাৎ সে বা তারা বা বিএনপি নেতৃবৃন্দ ৭৫ পরবর্তী ঘটনার ন্যায় এবারো মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি, সন্ত্রাসবাদ তথা ধর্মব্যবসায়ীদের রেইনবো নেশনের নামে রেইনবো আম্ব্রেলায় একত্রিত হওয়ার জন্য প্রলুব্ধ করছে ও প্রশ্রয় দিচ্ছে।
উল্লেখ্য দক্ষিণ আফ্রিকা বর্তমানে আইন শৃঙখলার বিবেচনায় পৃথিবীর তলানির দিক থেকে ১৩৭ তম দেশ। ২০১৮ সালের এক জরিপে ১০০ এর মধ্যে মাত্র ৫৮ স্কোর পেয়ে পৃথিবীতে নিচের দিক থেকে কেনিয়ার সাথে যৌথভাবে ষষ্ঠ অবস্থান পায়। সাব-সাহারা অঞ্চলে এই দেশটির আইনশৃঙ্খলা সর্বনি¤œ পর্যায়ে আছে।
উক্ত জরিপে ৫০ শতাংশ লোক বলেছে বিগত এক বছরে সে কোন না কোন অপরাধ কর্মের শিকার হয়েছে। প্রতি এক লক্ষ লোকের মধ্যে ৩৩ জন খুন হয়েছে। পৃথিবীর ভয়ংকর জায়গাগুলোর একটি হচ্ছে আজকের দক্ষিণ আফ্রিকা। স¤প্রতি এই খুনের সংখ্যা আরো বেড়েছে। এই সংখ্যা এখন প্রতি লক্ষে ৩৬ জন, প্রতিদিন গড়ে ৫৭ জন।
বিএনপির রেইনবো নেশন প্রবক্তাদের মনে রাখা উচিৎ জনগন এখন সচেতন। শিক্ষার হার বেড়েছে প্রায় ৮০%।
দক্ষিন আফ্রিকার রেইনবো নেশনের প্রেক্ষাপট আর কনসেপ্ট বাংলাদেশের জনগণ গভীরভাবে খতিয়ে দেখবে এবং অনিবার্যভাবে বাদ দিবে। কারণ দক্ষিন আফ্রিকার রেনইবো নেশনের প্রেক্ষাপট আর বর্তমান বাংলাদেশের অবস্থা আকাশ পাতাল ফারাক।
দক্ষিন আফ্রিকার রাষ্ট্রভাষা ছিল ১৩ টি আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা একটাই বাংলা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার মানহানী বা একুশের চেতনাকে ভূলুন্ঠিতকারী কোন প্রচারনা এদেশবাসী কখনই মেনে নিবেনা।
উল্লেখ্য বিএনপির প্রতিষ্ঠাতারা এবং নীতিনির্ধারকরাই এখন জিন্নাহর জাতিতত্বের অসারতার তথা ভুল সম্পর্কে স্বীকারোক্তি জ্ঞাপন করে।
নেলসন মেন্ডেলার দোহাই দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারর্সন যে রেইনবো নেশন কনসেপ্ট প্রমোট করতে চায় তা ম্যান্ডেলার দেশেই কোন প্রতিষ্ঠা পায়নি। এতটুকু সুফল আসেনি। সুতরাং এরকম একটা জগাখিচুরি মার্কা, অন্ত:সারশূন্য এবং বিকৃত জাতীয়সত্ত্বার আহবান বাংলাদেশের জনগণ থেকে মেনে নেবে কী?
প্রসঙ্গত; রেইনবো নেশন তত্ব এদেশে প্রতিষ্ঠা করা হলে রেইনবো নেশন ফাদার হবে খৃষ্টান মেন্ডলা। ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রানিত বাঙ্গালি জাতি তা মেনে নেবে কী?
পাশাপাশি রেইনবো নেশন কনসেপ্ট প্রতিষ্ঠা করলে স্মরণ এবং অনুকরণ করতে হবে দক্ষিন আফ্রিকার খ্রীষ্টান ধর্মগুরু আর্চ বিশপ ডেসমন্ড টুটোকে। কারণ ১৯৯৪ সালে সে প্রথম এই দুই শব্দের বাক্যাংশটি চয়ন করেছিলো।
এখন বাংলাদেশের শতকরা জনগনই ধর্মপ্রাণ মুসলমান খ্রীষ্টান ধর্মগুরুর তত্বে অনুপ্রানিত হবে কী?
নাকি ডারইনবাদের মতই তার মতবাদের বিরুদ্ধে উত্তাল হবে। সে আঁচ অনুভাব বিএনপির বিলম্বের কারণ কী?
পাশাপাশি পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন সরকারের দায়িত্বশীল মহল; এতবড় একটা ধ্বংসাতœক, এবং বাঙ্গালি জাতিসত্তা বিরোধী তথা রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের বীজ বপন প্রক্রিয়ায় নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকতে পারে না। নিস্ক্রিয় থাকতে পারে না।
এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীন বাংলাদেশে সরকারের সংাবিধান সমুন্নত রাখার প্রতিশ্রুতি এবং রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম বিধিবদ্ধ দফার সাথে যায়না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












