মন্তব্য কলাম
সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আইএস’ এর মাধ্যমে মুসলিম বিশ্ব ভাঙ্গার মানচিত্র বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়ে এখন গাজা যুদ্ধের মাধ্যমে সেই চেষ্টা করছে ক্রুসেডার জোট
, ১৫ মার্চ, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
মার্কিন কর্নেল রাল্ফ পিটার ২০০৬ সালের “ট-ঝ অৎসবফ ঋড়ৎপবং ঔড়ঁৎহধষ”- এর জুন সংখ্যায় একটি মানচিত্র প্রকাশ করে। উক্ত মানচিত্রের শিরোনাম ছিল ‘বিস্তৃত মধ্যপ্রাচ্য প্ল্যান’। উক্ত প্ল্যানে যেসব মুসলিম দেশকে টুকরা টুকরা করার লক্ষ্য ঘোষণা করা হয়েছিল তা হলো-
১। সৌদি আরব:
সৌদি আরবের বর্তমান ভূখন্ড-কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হবে।
এর কিছু অংশ জর্দানের সাথে যোগ করে এৎবধঃবৎ ঔড়ৎফধহ,
কিছু অংশ ইয়েমেনকে দেয়া হবে,
কিছু অংশ কুয়েতকে দিয়ে
অবশিষ্ট অংশে দুইটি দেশ গঠন করা হবে।
একটি হলো মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ নিয়ে ওংষধসরপ ঝধপৎবফ ঝঃধঃব।
অপরটির নাম হলো ঝড়ঁফর ঐড়সবষধহফ ওহফবঢ়বহফবহঃ ঞবৎৎরঃড়ৎু.
২। সিরিয়া:
সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চল ও তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল যোগ করে গঠন করা হবে এৎবধঃবৎ খবনধহধহ.
তবে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের বিরাট এলাকা ও সিরিয়ার বেকা উপত্যকার মালিক হবে ইসরাইল।
ফিলিস্তিন-মিশরের সীমানা তুলে দিয়ে ফিলিস্তিনীদেরকে মিশরের দিকে ঠেলে দেয়া হবে।
৩। পাকিস্তান:
পাকিস্তান থেকে উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ বিচ্ছিন্ন করে আফগানিস্তানের শামিল করা হবে।
আজাদ কাশ্মীরকে আফগানিস্তানের শামিল করা হবে।
আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের শিয়া অধ্যুষিত এলাকা ইরানের সাথে শামিল করা হবে।
পাকিস্তান থেকে সিন্ধু প্রদেশকে বিচ্ছিন্ন করে ভারতের শামিল করা হবে এবং বালুচিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করে ঋৎবব ইধষঁপযরংঃধহ নামক দেশ প্রতিষ্ঠা করা হবে।
৪। ইরান:
ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রদেশ ও ইরাকের শিয়া অঞ্চল নিয়ে অৎধন ঝযরধ ঝঃধঃব,
ইরাকের মধ্য পশ্চিমাঞ্চলে গঠিত হবে ঝঁহহর ওৎধয়,
ইরান-ইরাক-তুরস্ক ও সিরিয়ার কুর্দী অঞ্চল নিয়ে গঠন করা হবে ঋৎবব কঁৎফরংঃধহ.
ইরানের উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ তুর্কমেনিস্থানকে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য মার্কিন কর্নেলের আঁকা মানচিত্র যে কোনো কথার কথা নয়, তা যে কোনো চক্ষুষ্মান ব্যক্তিই অনুধাবন করতে পারবেন।
কেননা প্ল্যান অনুযায়ী পাকিস্তানকে ইতোমধ্যে অস্তিত্বহীনতার সংঘর্ষে নিমজ্জিত করার চেষ্ঠা করছে।
ভারতীয় মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী সংগঠন তেহরিকে তালেবানকে (টিটিপি) পাক সরকারের সাথে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত করিয়েছে,
বালুচ লিবারেশন আর্মীকে অস্ত্র-অর্থ-প্রশিক্ষণ ও স্বীকৃতি দিয়ে বিচ্ছিন্নতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে।
সিন্ধুতে ‘জিয়ে সিন্ধ’ আন্দোলনকে পরিচর্যা করছে।
সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু করানো হয়েছে।
সৌদি আরবকে বিচ্ছিন্ন করতে সৌদি-ইয়েমেন যুদ্ধ বাধানো হয়েছে, তাও ব্যর্থ হয়েছে।
সৌদি-ইরানের মাধ্যমে শিয়া-সুন্নী যুদ্ধ বাধানোর যথাসাধ্য চেষ্ঠা করেছে।
মূলত: ইউরোপ-আমেরিকান ক্রুসেডার জোট চাচ্ছে, মুসলিম বিশ্বকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে, মুসলমানদের তেল, গ্যাস তথা খনিজ সম্পদ লুণ্টন করে, জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘের অধীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমান বিহীন ‘এক বিশ্ব ব্যবস্থা’ বাস্তবায়ন করা। যেখানে সমস্ত আইন থাকবে তাদের। জাতিসংঘ যা বলবে তা মানতে হবে গোটা মুসলিম বিশ্বকে। ডঐঙ এর টহরপবভ এর মতো জাতিসংঘের অধীনস্থ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থার মাধ্যমে সেই আইন মানতে বাধ্য করা হবে। যা করোনার সময় দেখা গেছে। ডঐঙ যা নির্দেশনা দিয়েছে সকল দেশ তা মেনেছে। সিডও সনদের মতো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন সনদ, নীতি পাশ করছে। সেগুলো মানতে বাধ্য করা হচ্ছে মুসলিম বিশ্বকে। অন্যথায় অবরোধ আরোপ করছে। সম্পদ জব্দ করে লুট করে নিচ্ছে। সর্বশেষ নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে সেই দেশকে তামা বানিয়ে দিচ্ছে।
সেই ‘এক বিশ্ব ব্যবস্থা’ বাস্তবায়ন করতে পারলে ইহুদীসংঘের মাধ্যমে অবশিষ্ট মুসলিম বিশ্ব সহজেই দখল করতে পারবে। সেজন্যে তারা মুসলিম বিশ্বকে অন্তঃবিবাদে লিপ্ত রেখেছে। ক্রুসেডারদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তাদের অর্থায়নে পরিচালিত আন্তর্জাতিক এনজিওদের অধীনে হাজার হাজার দেশী এনজিও’র মাধ্যমে মুসলিম ঐক্য বিরোধী এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী সব ধরণের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের উদ্ভাবিত মেকানিজম ‘গণতন্ত্রে’ অভ্যস্থ করে তুলেছে। গণতন্ত্র পালনে বাধ্য করছে। অন্যথায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। ফলে মুসলিম বিশ্বের বেশীরভাগ দেশ এখন ক্রুসেডারদের পাতানো ফাঁদ ‘গণতন্ত্র’ ছাড়া চিন্তাও করতে পারেনা। ‘গণতন্ত্রের মাদক’ ঢুকিয়ে মুসলিম বিশ্বকে গণতন্ত্রের নেশায় বুদ করে রেখেছে। কারণ ‘গণতন্ত্রের মাদক’ দিয়ে যেকোন দেশে তাদের স্বার্থরক্ষাকারী দল, বিপক্ষ দল, উপদল তৈরী করে সহজে সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাদের স্বার্থরক্ষাকারী দলই ‘গণতান্ত্রিক’ দল। তাদের স্বার্থরক্ষাকারী ব্যক্তিই মানবতাবাদী। তাদের স্বার্থরক্ষাকারী প্রতিষ্ঠানই মানবতাবাদী মানবাধিকার সংগঠন। তাদের স্বার্থরক্ষাকারী ব্যক্তিই নোবেল পুরষ্কারসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক পুরস্কারের অধিকারী। তাদের স্বার্থের বিপক্ষবাদীরা সন্ত্রাসী, জঙ্গি, মানবতা বিরোধী! এটাই ইউরোপ-আমেরিকান ক্রুসেডারদের মানবতার নীতি। তারা ‘চোরকে চুরি করার কথা বলে, গৃহস্থকে সজাগ থাকার’ সেই পুরোনো নীতি বাস্তবায়ন অব্যাহত রেখেছে মুসলিম বিশ্বে।
উল্লেখ্য ক্রুসেডার জোট “ট-ঝ অৎসবফ ঋড়ৎপবং ঔড়ঁৎহধষ” এ প্রকাশিত মধ্যপ্রাচ্য ভাঙ্গার সেই মানচিত্র বাস্তবায়নের চেষ্ঠা প্রাথমিক টেস্ট চালিয়েছিল আমেরিকা-ইসরাইলের তৈরী সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আইএস’ এর মাধ্যমে। তারা ভেবেছিলো সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আইএস’ এর মাধ্যমে প্রক্সি যুদ্ধ চালিয়ে সহজেই সফলতা লাভ করবে। তবে ধূর্তামী ও প্রতারণা টের পেয়ে তুরস্ক, ইরান ও সিরিয়া ‘আইএস’ বিরোধী অভিযান চালিয়ে ক্রুসেডারদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেয়। একই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন আইএস’ এবং এর সমমনা সন্ত্রাসী সংগঠনের ঊত্থান ঘটায়। পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সোমালিয়াসহ বিভিন্ন দেশে সেটা এখনো বাস্তবায়নের চেষ্টায় লিপ্ত আছে তারা।
তবে মধ্যপ্রাচ্যে ‘আইএস’ এর মাধ্যমে প্রক্সি প্ল্যান বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়ে ক্রুসেডার জোট এখন গাজা যুদ্ধে দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলের পক্ষে সরাসরি যোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র পরিবর্তনের চেষ্টাও অব্যাহত রেখেছে। ক্রুসেডাররা এখন লেবানন, সিরিয়া হয়ে তুরস্কের সীমান্তে যুদ্ধকে বিস্তৃত করতে চাচ্ছে। পাশাপাশি মুসলিম গণহত্যা, অবরোধ ইত্যাদিও অব্যাহত রেখেছে।
ক্রুসেডার জোটের সেই গোপন পরিকল্পনা আরো পরিস্কার হয়েছে, দখলদার ইসরাইলের সন্ত্রাসী প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহু’র ঘোষণায়। গাজা যুদ্ধের শুরুতেই কোন রকম গোপনীয়তা ছাড়াই সে বলেছে, ‘এবার আমরা মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র পরিবর্তন করে দিব। ’
তাদের সেই কুখ্যাত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয় তা প্রতিরোধগামী নির্ভিক মুজাহিদ বাহিনী হামাস, হুথি ও হিযবুল্লাহ ইতিমধ্যে বুঝিয়ে দিয়েছে। অবশ্য মুসলিম বিশ্বের ক্রুসেডারপ্রেমী প্রতারক শাসকদের সহায়তায় ক্রুসেডাররা পুণঃসংগঠিত হতে এবং তাদের বাহিনীকে চাঙ্গা করার সুবিধার্থে প্রতারণামূলক সাময়িক যুদ্ধবিরতি করার সর্বাত্মক চেষ্ঠা করে যাচ্ছে।
তবে এত ষড়যন্ত্রের পরও নির্ভিক যোদ্ধা বীর মুজাহিদ বাহিনী হামাস ক্রুসেডারদের প্রতারণার ফাঁদে পা না দিয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার দোয়া মুবারকে গায়েবী মদদের উপর সুদৃঢ় রয়েছে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তো ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘সত্য এসেছেন, মিথ্যা দূরীভূত হবেই। আর মিথ্যা তো দূরীভূত হওয়ারই যোগ্য। ”
-মুহম্মদ আসাদুল্লাহ।
মার্কিন কর্নেল রাল্ফ পিটারের ২০০৬ সালের “U-S Armed Forces
Journal” এর জুন সংখ্যায় মধ্যপ্রাচ্য ভাঙ্গার মানচিত্র
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












