মন্তব্য কলাম
সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদীদের বন্ধুও বড় শত্রুই বটে! ইহুদীরাই আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট বানায়, নামায় তথা আমেরিকা চালায়।
, ১১ জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৫ সাদিস, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৩ নভেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ১৮ কার্তিক, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
ইহুদীদের দুরভিসন্ধি এবং সহযোগীতায় আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ দখল করে,
যুদ্ধ লাগায়, ঘাটি বানায়,
সরকার পরিবর্তন করে, গৃহযুদ্ধ ঘটায়,
সব বরবাদ করে দেয়।
বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর ইসলাম পালন ওদের গাত্রদাহের কারণ হয়ে উঠেছে।
মুসলমানদের জন্য বড় আতঙ্ক, বড় শত্রু আমেরিকা।
আমেরিকার লোলুপ দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের বিরল খনিজ লুট, নারিকেল দ্বীপ দখল, করিডোর, পার্বত্য চট্টগ্রাম নেওয়াতেই আমিরেকা ক্ষান্ত হবে না।
আমেরিকা চায় গৃহযুদ্ধের বাংলাদেশ।
টুকরা টুকরা বাংলাদেশ, ব্যর্থ বাংলাদেশ।
আমেরিকা চায় ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের সর্বনাশ
আমেরিকা চায় সমকামিতা আর পাশ্চাত্য সংস্কৃতির প্রসার
এখনই সতর্ক না হলে ভবিষ্যত অন্ধকার। নাউযুবিল্লাহ।
মুসলমানদের প্রথম শত্রু হচ্ছে ইবলিস। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার মধ্যে ২০৮ নম্বর আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ তোমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও। আর তোমরা শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। ”
এরপর মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান শত্রু হচ্ছে ইহুদী ও মুশরিক। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ উনার মধ্যে ৮২ নম্বর আয়াত শরীফ উনাতে ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি অবশ্যই ইহুদী ও মুশরিকদেরকে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন। ”
তবে শত্রু হিসেবে খ্রিষ্টানরাও কিন্তু ইহুদীদেরই দোসর।
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ, তোমরা ইহুদী ও খ্রিস্টানদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫১)
তাই খ্রিষ্টান আমেরিকানদের শত্রুতা সম্পর্কে তুলনামূলক নমনীয় ধারণা রাখার কোনো অবকাশ নেই। বরং আমেরিকা আসলে চালায় ইহুদীরাই।
ইহুদীদের সমর্থন ব্যতীত কোন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট হতে পারেনা, কোন প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট থাকতে পারেনা।
বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে ভারতের প্রভাব যা কিছু বলা হয়- আমেরিকান রাজনীতিতে ইহুদীদের প্রভাব তার চেয়েও অনেক অনেক বেশি।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নির্বাচনী ফা- বা তহবিল সংগ্রহ একটা বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ। বারাক ওবামা বা ক্লিনটন অথবা ট্রাম্প নিজের টাকায় প্রেসিডেন্ট হতে পারতো না। ডোনেশান এবং পার্টির টাকায় তাদের নির্বাচনী ব্যয় মিটাতে হয়েছে। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের সবচেয়ে বড় নির্বাচনী ফা- দাতা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে - অওচঅঈ - অসবৎরপধ ওংৎধবষ চঁনষরপ অভভধরৎং ঈড়সসরঃঃবব. ::
আমেরিকার এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংকগুলো ইহুদীদের দখলে। ফলে আমেরিকার কেউ চাইলেও এদের কিছু করতে পারে না। বরং জুইশ কমিউনিটি বা ইহুদি সম্প্রদায়কে হাতে না রাখলে ক্ষমতায় থাকা যায় না। এসব কারণে শুধু জুইশ কমিউনিটির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে ক্ষমতাসীন মার্কিন প্রেসিডেন্টে প্রশাসনের অনেক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সার্বক্ষণিকভাবে ব্যস্ত থাকতে হয়।
আমেরিকার রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করে মূলতঃ কর্পোরেট হাউজগুলো। তারা প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত বানাতে পারে, এবং প্রেসিডেন্টকে সরাতে পারে। এসব কর্পোরেট হাউজগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায় এদের মালিক কিংবা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কোম্পানিগুলোর মূল দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হলো গোড়া ইহুদী।
প্রসঙ্গত ফিলিস্তীনিদের বিরুদ্ধে তুলনামূলক বেশী শত্রুতা মূলক প্রচারনার কারণেই ট্রাম্প বিজিত হয়েছে।
তাই ইহুদীদের খুশী করার জন্য এবং মুসলিম বিশ্ব লুটপাট করে নিজেদের টিকে থাকার জন্য মুসলিম বিশ্বকে নানান কৌশলে ধ্বংস করতে এবং নিজেদের দখলে আনতে সব সময় তৎপর আমেরিকা। সেটা আই.এস. বা আল কায়েদা হোক আর স্বৈরাশাসক উৎখাতের নামে হোক।
আমেরিকার লক্ষ্য হল প্রথম ধাপে মুসলিম দেশগুলোকে ভেঙে ছোট ছোট দেশে পরিণত করা এবং পরবর্তী ধাপে সরকারগুলোর প্রকৃতি পরিবর্তন করা। এ ধরনের কৌশল বাস্তবায়নে ইহুদিবাদী ইসরাইল উপকৃত হবে। কারণ একদিকে বৃহৎ মুসলিম দেশগুলো খ--বিখ- হয়ে ছোট ছোট দেশে পরিণত হবে, অন্যদিকে এই ছোট দেশগুলোকে ইচ্ছে মতো ইসরাইল ও পশ্চিমাদের পথে পরিচালনা করা যাবে।
ইহুদী ইসরাইলকে আমেরিকা প্রায় আড়াই হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র দিয়েছে। আর ইসরাইল ছোট্ট গাজায় ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে।
গাজার পাশাপাশি, ইয়েমেন, ইরাক, সিরিয়া, এমনকী কাতারেও হামলা চালিয়েছে আমেরিকার ইসরাইল। তাই আমেরিকা মূলত: মুসলমানদের জন্য এক মহাআতঙ্কের নাম।
আল কায়দার নেটওয়ার্ক ধ্বংস করার নামে পুরো আফগানিস্থানকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে আমেরিকা। তাদের এই হামলা থেকে মুক্তি পায়নি পাকিস্তানও।
২০০১ সালে যখন নাইন-ইলেভেন ঘটল, তখনি এই হামলার জন্য মুসলিম বিশ্বকে দায়ি করে ‘‘মুসলিম ব্যান’’ এর ব্যানারে বেশিরভাগ মুসলিম দেশকে সন্ত্রাসী বা টেরোরিস্ট দেশ হিসেবে পরিচিত করেছে। অর্থাৎ ৯/১১-এ টুইন টাওয়ার হামলা বিশ্বব্যাপী বিভেদের এক স্পষ্ট সীমারেখা টেনে দেয়। সেই সীমারেখার একদিকে মুসলিম অধ্যুষিত দেশসমূহ আর অন্যদিকে বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা।
২০০৩ সালের ২০ মার্চ, সাদ্দাম হোসেনের ইরাকে আগ্রাসন চালায় আমেরিকার নেতৃত্বে পরিচালিত বাহিনী। অভিযোগ দেশটিতে বিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র আছে। তখন মার্কিন প্রশাসন জানায়, এসব বিধ্বংসী অস্ত্র ইরাকের জনগণ ও মিত্র রাষ্ট্রগুলোর জন্য হুমকি। তৎকালীন বুশ-ব্লেয়াররা জাতিসংঘকে উপেক্ষা করে এই আগ্রাসন চালায়। আর মাত্র ২০ দিনে বাগদাদ দখল করে ইরাক বিজয় ও যুদ্ধ অবসানের ঘোষণা দিয়েছিল তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশ ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্লেয়ার। আগ্রাসনে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসনের পতন হয়। এরপরই ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামের নতুন আতঙ্কের উত্থান ঘটে।
অবৈধ আগ্রাসনে দেশটির সবকিছু ধ্বংস করার পর ১৮ বছর পর মার্কিনিরা অধিকাংশ সৈন্য প্রত্যাহার করলেও এখনো ইরাকে মার্কিন সৈন্যদের একটি বড় দল অবস্থান করছে। এ ছাড়া আছে কিছু বিশেষ বাহিনীর সদস্য, যাদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা অজানা। তবে ইরাকে অবস্থানরত মার্কিন সেনারা দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। বছর কয়েক আগে ইসলামিক স্টেটকে (আইএস) ইরাক সরকার পরাজিত করার ঘোষণা দিলেও দেশটিতে এখনো সন্ত্রাসীগোষ্ঠীটির তৎপরতা রয়েছে। বিভিন্ন সময় আইএসের চালানো রক্তক্ষয়ী হামলা তার প্রমাণ। তবে বাগদাদভিত্তিক একটি থিংক ট্যাংকের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গত ১৮ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক আগ্রাসনের কারণে প্রায় ৩ লাখের বেশি ইরাকি নাগরিক ও ৪ হাজার ৪০০ মার্কিন সেনা নিহত হয়েছে। এরপর আইএসের সঙ্গে যুদ্ধে কমপক্ষে ৭ হাজার বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। এই যুদ্ধে দেশটির ২০ হাজার নিরাপত্তাকর্মী নিহত হওয়ার পাশাপাশি প্রাণ গেছে ২৩ হাজার আইএস যোদ্ধার। প্রাণহানির সঙ্গে সঙ্গে পুরনো শহর মসুলের অসংখ্য পুরাকীর্তি ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রায় ৩৫ লাখ ইরাকি পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে গেছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে নিজ দেশেই উদ্বাস্তু হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ ইরাকি। ইরাক আগ্রাসনে এক মার্কিন রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং একজন মানবাধিকার সংগঠক এক অনুসন্ধানে জানিয়েছেন, গত ১৮ বছরে ২৪ লাখের বেশি ইরাকির মৃত্যু হয়েছে। তথ্য ভুল হোক বা সঠিক, মুসলিম দেশটির মুসলিম নাগরিকেরা ভয়াবহ এই আগ্রাসনে আজ বিপর্যস্ত।
সিরিয়ায় আসাদ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে না পারলেও লিবিয়াতে তারা গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সফল হয়। এ জন্য তারা গাদ্দাফিকে লিবিয়ার মানুষের কাছে চরম খারাপ বানিয়েছিল। গাদ্দাফির বিরুদ্ধে একটা গোষ্ঠিকে লেলিয়ে দিয়েছিল। বিরোধীদের কাছে অস্ত্র সরবরাহ করেছিল। গাদ্দাফিকে হত্যার পর থেকেই লিবিয়াতে যে বিশৃঙ্খলা শুরু হয়েছে তা আজও থামেনি। গাদ্দাফির মৃত্যুর পর যারা দেশটির ক্ষমতায় এসেছে তাদের চেয়ে তিনি অনেক ভালো ছিলেন।
বাশার সরকার পতনের লক্ষ্যে ২০১১ সালের জুলাইয়ে সামরিক বাহিনীর বিদ্রোহীদের ফ্রি সিরিয়ান আর্মি গঠনের মধ্য দিয়েই সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। এরপর সশস্ত্র সংঘাত ভয়ংকর রূপ নেয়।
যুক্তরাষ্ট্র দেশ সিরিয়ার বাশার আল আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আসাদ বিরোধী সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্স, এসডিএফ-এর হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। নানা ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করছে। নিয়মিত অস্ত্র সরবরাহ করে সিরিয়াকে অস্থির করে তুলেছিল। শুধু যে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছে তা কিন্তু নয়, মার্কিন সৈন্যও পাঠিয়েছিল বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করার জন্য। এখনও সিরিয়ায় ১৫০০ মার্কিন সৈন্য তৎপর রয়েছে। সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক হস্তক্ষেপের কারণে অন্তত সাড়ে তিন লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। আরও এক কোটি ২০ লাখেরও বেশি গৃহহীন হয়েছেন।
আমেরিকা শুরু থেকেই অস্ত্র দিয়ে বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করে আসছে। এবং সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ জিইয়ে রাখছে।
জাতিসংঘের ভাষ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে ইয়েমেন। দেশটির জনসংখ্যার ৮০ ভাগেরই সহায়তা বা সুরক্ষা প্রয়োজন। শহর দখল, দখল থেকে মুক্ত, আবার পুনর্দখলের মধ্য দিয়ে কেটে গেছে ছয় বছর। ইয়েমেন যুদ্ধে পরাশক্তিতে লড়াই, মাঝখানে সাধারণ মানুষ পড়ে চেপ্টা হয়ে যাচ্ছে।
হাদির পক্ষে জোটগত সামরিক অভিযান। এই জোটকে গোয়েন্দা তথ্য ও সামরিক সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা।
শুধু ইরাক কিংবা তালেবান নয়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সিরিয়া, ইয়েমেন, বাহারাইন, আফ্রিকার লিবিয়া, মিশর, তিউনেশিয়ায় আরব বসন্তের নামে সরকার বিরোধী যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল তাতে প্রত্যক্ষ মদদ মার্কিন আমেরিকার।
সাদ্দাম হোসেনকে উৎখাতের ১৮ বছর পার হলেও ইরাকিরা গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা কোনোটাই পায়নি। বরং তারা হারিয়েছে স্বাধীনতা, পেয়েছে পরাধীনতা।
আমেরিকার সেই আক্রমণের পর মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। শুরু হয়েছে জাতিগত দাঙ্গা। ইসলামী স্টেট প্রতিষ্ঠা করতে আমেরিকার মদদেই সক্রিয় হয় আইএস। এভাবেই ইরাকের মত একটি সমৃদ্ধ ইসলামী রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে গৃহযুদ্ধ আর, গৃহবিবাদে মশগুল করেছে আমেরিকা।
সে ধারাবাহিকতায় এখন বাংলাদেশে নানা অপকোশলে, কুটকৌশলে, বহুমুখী ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে মহাতৎপর আমেরিকা।
নারিকেল দ্বীপ দখল, করিডোর করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে স্বাধীন খ্রিষ্টান রাজ্য বানানোই শুধু নয়। বাংলাদেশের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ধ্বংস সহ- বাংলাদেশকে টুকরা টুকরা করার ষড়যন্ত্রে বিভোর আমেরিকা।
বাংলাদেশে শুধু তাবেদার সরকার নই বরং তাবেদার একাধিক বিরোধী দল তৈরীর পাশাপাশি আমেরিকার তাবেদার সন্ত্রাসী দলের উত্থান ঘটাতেও ভীষণ তৎপর আমেরিকা। এমনকী মিত্রদেশ ভারতের মাধ্যমে পতিত সরকারী দলকে নাশকতা করার মদদেও আগ্রহী আমেরিকা।
আর এসব কিছুর পরিণতি হচ্ছে- সিরিয়া, লিবিয়া, ইরাক, সোমালিয়ার মত বাংলাদেশেও গৃহযুদ্ধ লাগানো।
বাংলাদেশকে ধ্বংস করা
বাংলাদেশকে টুকরা, টুকরা করা
বাংলাদেশী মুসলমানদের বিপর্যস্থ করা। ছিন্নভিন্ন করা। নাউযুবিল্লাহ।
তাই ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী বাংলাদেশী মুসলমানের উচিত খাছ তওবা করা। খোদায়ী সাহায্য তলব করা ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












