সবজি উৎপাদন ১২ বছরে ৭ গুন বাড়লেও বাড়ছেনা বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন।
উৎপাদন পর্যায়েই সবজিতে মিশছে ২০গুন বিষাক্ত কীটনাশক। ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছেই। সরকারের উচিত, বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে বৃহৎ মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা এবং তার দ্রুত বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
, ২০শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৪ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৯শে মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
সম্প্রতি প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বিষমুক্ত সবজি নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের ৫০০ কৃষক। সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব, রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক বালাইনাশক ছাড়া সবজি আবাদ করছে তারা। এতে দারুণ সফলতা পেয়েছে কৃষকরা। তাদের চাষাবাদ ঘিরে গদখালীকে বিষমুক্ত সবজি চাষের ‘মডেল’ বলছে কৃষি কর্মকর্তারা। এই সবজি ক্ষেতের বিশেষত্ব হলো-এখানে রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক বালাইনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে না। সম্পূর্ণ জৈবসার ও জৈব বালাইনাশক এবং ক্ষতিকর পোকা দমনে ব্যবহার করা হচ্ছে হলুদ ফাঁদ পদ্ধতি।
শুধু যশোরই নয় বরং দেশের নীলফামারী, বাগেরহাট, কুমিল্লা, রংপুর, রাজশাহীসহ বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে বিষমুক্ত সবজি চাষ শুরু হয়েছে। কৃষক ও পরিবেশকে বাঁচাতে দেশে প্রথমবারের মতো ১০টি উপজেলার ১০ ইউনিয়নকে মডেল হিসেবে নিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আইপিএম প্রকল্পের আওতায় ১০০ একর করে মোট এক হাজার একর জমিতে বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি চাষ করা হচ্ছে। পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ‘আইপিএম মডেল ইউনিয়ন’-এ বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি চাষ করছে। প্রকল্পভুক্ত এসব সবজিক্ষেতে রাসায়নিক সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ভার্মি কম্পোস্ট। ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে সেক্স ফেরোমোন ফাঁদ, হলুদ আঠালো ফাঁদ, নেট হাউস, জৈব বালাইনাশক, ইকোমেকস, বায়োট্রিন ইত্যাদি।
বলাবাহুল্য, আমসহ ফলমুলে ফরমালিন ব্যবহার বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হলেও সবজিতে বিষ ব্যবহারের সুনির্দ্দিষ্ট কোন নিয়ন্ত্রণ আইন নেই। যার কারণে মাঠে চাষিদের কীটনাশক ব্যবহার বন্ধে কঠোর হওয়া যায় না। উৎপাদন পর্যায়ে বেগুন, শিম, ফুলকপি ও শাকের জমিতে কৃষকরা সহনীয় মাত্রার চেয়ে অবাধে অনেকগুণ বেশি বিষাক্ত কীটনাশক ছিটাচ্ছে। খুচরা ও পাইকারির চেয়ে উৎপাদন পর্যায়ে স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে সর্বোচ্চ ২০ গুণ পর্যন্ত অতিরিক্ত বিষ মেশানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। ফলে সাধারণ মানুষ তাদের অজ্ঞাতসারেই বিভিন্ন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে।
কৃষক বালাইনাশক ব্যবসায়ীদের পরামর্শে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক ব্যবহার করে। যেসব পোকামাকড় অতিসহজেই হাতে-নাতে কিংবা কৃষিতাত্ত্বিক পদ্ধতিতে দমন করা যায়, সেক্ষেত্রেও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের কুপরামর্শে কৃষক অধিক মাত্রায় ক্ষতিকর কীটনাশক প্রয়োগ করে। কীটনাশকের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা না করে অপেক্ষমাণ সময় শেষের আগেই শাকসবজি তুলে বাজারে বিক্রি করে কৃষক। ওইসব বিষ মিশ্রিত শাকসবজি খাওয়ার কারণেই দেশে ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছে। মারা যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কীটনাশকের নামে মানুষ হত্যার এক নির্মম কার্যক্রম চলছে।
বালাইনাশকের নির্বিচার ব্যবহারে মানুষই শুধু দুরারোগ্য ব্যাধিতেই ভুগছে না, ধ্বংস হচ্ছে উপকারী বন্ধু পোকামাকড়। পোকার দেহে সৃষ্টি হচ্ছে কীটনাশক প্রতিরোধ ক্ষমতা। কীটনাশকের কারণে দূষিত হচ্ছে মাটি, পানি ও বাতাস। ধ্বংস হচ্ছে মাটিতে বসবাসকারী উপকারী অণুজীব ও কেঁচোর মতো উপকারী প্রাণী। মাটি হারাচ্ছে সহজাত উর্বরতা । বালাইনাশকের অবশিষ্টাংশ বৃষ্টি ও সেচের পানিতে চুইয়ে পড়ছে প্রাকৃতি জলাশয়, নদী-নালা ও খালবিলে। ধ্বংস হচ্ছে জলজপ্রাণী ও উদ্ভিদ। বিনষ্ঠ হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে কৃষি।
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো, সরকার যেখানে বিষমুক্ত সবজি চাষের চেষ্টা করছে সেখানে কতিপয় কৃষি কর্মকর্তাদের অবহেলার কারণে সরকারের এই উদ্যোগ ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, তারা বিষমুক্ত সবজি চাষের কতিপয় প্রযুক্তি কৃষকদের মাঝে বুঝিয়ে দিয়েই দায় সারছে। পরবর্তীতে তাদের আর কোনো খোজ খবর রাখছে না। ফলে কৃষকরা কীটনাশক কোম্পানিগুলোর নানা কুপরামর্শে সবজির বেশি ফলনের জন্য সেই বিষই প্রয়োগ করছে। কিন্তু সেগুলো আবার বাজারে বিষমুক্ত সবজি হিসেবেই বিক্রি হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিশ্বের ২৬টি দেশের ২ কোটি ৫০ লাখ হেক্টর জমিতে জৈবিক উপায়ে সবজিসহ কৃষিপণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এছাড়া উন্নয়নশীল দেশগুলোও এদিক থেকে পিছিয়ে নেই কারণ সেখানেও কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিকের ব্যবহার বাদ দিয়ে শুধুমাত্র জৈবিক ও কীটনাশকমুক্ত পদ্ধতির চাষাবাদের আওতায় এসেছে প্রায় ২ কোটি হেক্টর কৃষি জমি। জৈব সার দিয়ে চাষ করলে প্রথম এক থেকে দুই বছর ফলন কিছুটা কম হয়, তবে চার থেকে পাঁচ বছর পর রাসায়নিক সার দিয়ে চাষ করা জমির তুলনায় ফলন বেশি হবে। জৈবসার প্রয়োগ ও জৈব কীটনাশক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ধানসহ বিভিন্ন ফসল এবং সবজির উৎপাদন খরচ শতকরা ২৫-৩০% কমিয়ে আনা সম্ভব। জৈব সার ব্যবহার করলে ফসলের উৎপাদন খরচ রাসায়নিক স্যারের চেয়ে শতকরা ৫০-৬০% কম হয়।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, অযথাই ভুরি ভুরি প্রকল্প গ্রহণ করে সেগুলো দুর্নীতির অঙ্গরাজ্যে পরিণত না করে সেই অর্থ দিয়ে বৃহৎ মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করে দেশে কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে এনে কীটনাশকমুক্ত উন্নত প্রযুক্তি ও জৈবিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সবজির উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সাথে রফতানিও বৃদ্ধি করা সম্ভব। এতে করে দেশের অর্থনীতিতে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি দেশের মানুষের জনস্বাস্থ্যও রক্ষা পাবে। ক্ষতিকর কীটনাশকের হাত থেকে পরিবেশও রক্ষা পাবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












