সর্বোচ্চ হক্ব-দরবার রাজারবাগ শরীফের বিরুদ্ধে চরম অপবাদ এবং অপপ্রচার তথা তথ্যসন্ত্রাস চালানোর পেছনে নৈপথ্য কুশীলব কারা?
, ১৮ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৯ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৯ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
নিজেদের বক্তব্যের সাথে সংঘাতপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে, চরম মিথ্যা ও একপাক্ষিক এবং অসত্য সংবাদ পরিবেশনে
ঘ.ঞ.ঠ, জ.ঞ.ঠ এর কূট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপসাংবাদিকতা এবং সীমাহীন ঔদ্ধত্যের শেষ কোথায়?
রাজারবাগ শরীফের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার গংদের পৃষ্ঠপোষকতায়
অব্যাহত মিডিয়া ক্যুর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্র নিশ্চুপ কেন?
রাষ্ট্রযন্ত্র কুচক্রীদের সংগঠিত ষড়যন্ত্রের দায় এড়াতে পারে না। (৫)
(ক)
মহান খ¦লিক, মালিক মহামহিম আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কেও অপবাদ অপপ্রচার হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
“আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি অপবাদ আরোপ করে অথবা উনার নির্দেশনাবলীকে মিথ্যা বলে, তার চাইতে বড় যালিম কে? নিশ্চয়ই যালিমরা সফলকাম হবে না। (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ-২১)”
“আর তাদের চাইতে বড় যালিম কে হতে পারে, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি মিথ্যারোপ করে। এসব লোককে তাদের পালনকর্তার সাক্ষাতে সম্মুখীন করা হবে আর সাক্ষীগণ বলতে থাকবে, এরাই ঐসব লোক, যারা তাদের পালনকর্তার প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। শুনে রাখ, যালিমদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত রয়েছে। (পবিত্র সূরা হুদ শরীফ-৮০)”
“যে মহান আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কে মিথ্যা কথা রচনা করে অথবা তার কাছে সত্য আসার পর তাকে অস্বীকার করে। স্মরণ রাখা উচিত যে, জাহান্নামই সেসব কাফিরের আশ্রয়স্থল হবে। (পবিত্র সূরা আনকাবূত শরীফ-৬৮)”
আখেরী নবী ও রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিসহ প্রত্যেক নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতিও অপবাদ অপপ্রচার হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
“এরা যদি আপনাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করে, তবে আপনার পূর্বেও এমন বহু নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করেছে যারা নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছিলেন এবং এনে ছিলেন সহীফা ও প্রদীপ্ত গ্রন্থ। (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ/১৮৪)”
“নিশ্চয়ই আপনার পূর্ববর্তী নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথেও উপহাস করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। অতঃপর যারা উনাদের সাথে উপহাস করার অপচেষ্টা করেছিলো তাদেরকে ঐ শাস্তি বেষ্টন করে নিলো, যা নিয়ে তারা উপহাস করতো। (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ/১০)”
“আপনার পূর্বেও অনেক নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে ঠাট্টা বিদ্রুপ করা হয়েছে। অতঃপর আমি আল্লাহ পাক কাফিরদেরকে কিছু সময় অবকাশ দিয়েছি। এরপর তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব, কেমন কঠিন ছিলো আমার শাস্তি। (পবিত্র সূরা রাদ শরীফ/৩২)”
সুতরাং; সর্বোচ্চ হক্ব দরবার শরীফ রাজারবাগ দরবার শরীফের বিরুদ্ধে অপবাদ অপপ্রচারও মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরও সুন্নত মুবারক।
(খ)
পূর্ব প্রকাশের পর...
জ.ঞ.ঠ এর প্রতিবেদনে প্রচারিত সাকেরুলের সাথে ২ জন বোরকাওয়ালা মহিলার ছবি দেখানো হয়।
জ.ঞ.ঠ প্রতিবেদক তাদের পরিচয় দেয়নি কেন? তাদের সম্পর্কে জানায়নি কেন? তাদের কোন সাক্ষাৎকার নেয়নি কেন? তাদের কথা, বক্তব্য, আকুতি প্রচার করেনি কেন? কাঞ্চনের কার্মকান্ড সম্পর্কে তাদের বক্তব্য প্রচার করেনি কেন?
জানা গেছে এরা আসামী একরামুল হাসান কাঞ্চনের আপন মা ও বোন। এদের বিরুদ্ধে হারাম মামলাবাজ কাঞ্চন নিজেই মামলা দিয়েছে। মায়ের সম্পত্তি জাল হেবা করে অর্থাৎ অন্য এক মহিলাকে কোর্টে ভূয়া মা সাজিয়ে আসল মায়ের সম্পত্তি আতœসাত করতে চেয়েছিলো কাঞ্চন। তার বোনকেও পিতার সম্পত্তি থেকে করতে চেয়েছিল বঞ্চিত।
এ নিয়ে কাঞ্চনের মা বৃদ্ধ বয়সে নিজের সম্পত্তি রক্ষা করতে অনেক ভোগান্তি ও কষ্ট স্বীকার করতে বাধ্য হয় এমনকি এখনো কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে। গত ২০২১ সালে ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনও করে। কিন্তু সেসব আসল সত্য প্রতিবেদনে দেখানো হয়নি। অনেক মিডিয়ায় তা আসলেও জ.ঞ.ঠ প্রতিবেদক তা সম্পুর্ণ চুপিয়ে রেখেছে। কাঞ্চনের বৃদ্ধা মায়ের লিখিত বক্তব্য নিন্মে তুলে ধরা হলো।
২০২১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের ৩য় তলায় আকরাম খাঁ মিলনাতয়নে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলোচিত ৪৯ মামলার আসামী কাঞ্চনের বৃদ্ধা মায়ের আকুতি :
(সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য)
প্রথম পর্বের পর....
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা!
আমি কাঞ্চনের কথা মেনে না নেয়ায়, সে অন্য এক মহিলাকে মা বানিয়ে আমার জমির জাল দলিল তৈরী করে (জাল হেবা দলীল নং ১৩৯২৬, তারিখ: ২২/১১/২০০৯)। আসলে আমার স্বামীর সম্পত্তির সব দলিলপত্র সব সময় আমার মেঝ ছেলে কাঞ্চনের কাছেই জমা থাকতো। তাকে আমরা পরিবারের সবাই খুব বিশ্বাস করতাম। কিন্তু অন্য নারীকে মা বানিয়ে জাল দলিল তৈরীর পর সবাই নড়েচড়ে বসে এবং খুঁজতে থাকে পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে সে আর কি নড়চড় করেছে। তখন কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসে। দেখা যায় প্রায় ১ যুগ আগেই সে আমাকে মৃত দেখিয়ে এবং তার একমাত্র বোন ফাতেমা আক্তারকে বাদ দিয়ে ওয়ারিশনামা তৈরী করেছে। কাঞ্চনের বানানো জাল দলিল বাতিল করতে এবং আমার কন্যার ওয়ারিশসত্ত্ব ফিরিয়ে আনতে আমি আদালতের দারস্থ হই। এতে কাঞ্চন ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করা শুরু করে। আমি গর্ভধারিনী মা হওয়া সত্ত্বেও আমার বিরুদ্ধে ২টি, তার আপন বড় ভাই আক্তারী কামালের বিরুদ্ধে ৭টি, তার একমাত্র বোনের বিরুদ্ধে ৩টি এবং তার মামাতো ভাই শাকেরুল কবিরের বিরুদ্ধে ৪টি মামলা করে।
একইসাথে, মাদরাসা কর্তৃপক্ষ যেন তার জ্বালায় অতিষ্ট হয়ে আমার দানের জমি গ্রহণ না করে সেজন্য রাজারবাগ দরবার শরীফ ও মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ মাদ্রাসার সংশ্লিষ্ট লোকজনের উপর মামলা-হামলা করতে থাকে। রাস্তাঘাটে যেখানে সে রাজারবাগ দরবার শরীফ বা মাদ্রাসায় আগত লোকজন পেতো, সেখানেই তাদের উপর হামলা ও মারধর চালাতো। অনেককে সে রক্তাক্ত করে হাসপাতালে পাঠায়। মাদ্রাসায় যাওয়া বোরকা পরিহিতা নারীদের সে উত্যাক্ত করতো। কয়েকদিনের মধ্যে আমার পুত্র কাঞ্চনের আচরণ এতটাই উচ্ছৃঙ্খল হয়ে উঠে যে, লজ্জায় আমার মুখ দেখানোর যায়গা থাকে না। তার কারণে আমার মান-সম্মান সব ধুলায় মিশে যায়। তারপরও আমি আমার সিদ্ধান্তে দৃঢ় থাকি যে, আমার পরকালের সম্পদ কিছুতেই ইহকালে ফেরত নেবো না।
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা!
২০১৪ সালে আমি সাব-রেজিস্টারের সামনে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করে মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ মাদ্রাসায় সর্বমোট প্রায় ৭৬ শতাংশ জমি দান করি। একজন বৃদ্ধা ও বিধবা নারী হিসেবে আমার জন্য এতকিছুর আয়োজন করা মোটেও সহজ ছিলো না। কারণ আমার বড়পুত্র আক্তারী কামাল ও কন্যা মোসাম্মত ফাতেমা আক্তার পরিবার নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে। এছাড়া ছোট সন্তান কামরুল আহসান বাদলও থাকে দূরে। এমতবস্থায় আমি আমার ছোট ভাইয়ের ছেলে শাকেরুল কবিরের সাহায্য চাই। নোয়াখালিতে জন্ম নেয়া শাকেরুল কবির কলেজ জীবন থেকে আমার শান্তিবাগের বাসায় থেকেই বড় হয়েছে। সে আমার সন্তানের মতই। কাঞ্চন আর শাকের এক সময় দুই ভায়ের মত চলতো, দুইজন দুইজনকে ছাড়া কিছু বুঝতো না। শাকের আমার বিপদের সময় এগিয়ে আসায় আমার অনেক উপকার হয়। শাকেরের কারণে জমি-জমাগুলো কাঞ্চনের দখলে যায় না, আমার নিয়ন্ত্রণেই থাকে। এতে কাঞ্চন শাকেরের উপর মারাত্মক ক্ষেপে যায় এবং মিডিয়ায় তার নামে আবোল তাবোল বলতে থাকে, যার কোনটাই সত্য না।
২০১৪ সালে মাদ্রাসায় জমি দান করা হয়ে গেলে কাঞ্চন তা বাতিল করতে উঠে পড়ে লাগে। এজন্য সে মিডিয়ায় আমার সম্পর্কে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার শুরু করে। প্রথম অবস্থায় সে বলে বেড়ায়, “আমাকে নাকি গুম করে আমার থেকে সম্পদ লিখে নেয়া হয়েছে। তাই আমার দান বিশুদ্ধ হয়নি। ”
তখন আমি বলি, “আমার থেকে কেউ জোর করে জমি লিখে নেয় নাই, বরং আমি স্বেচ্ছায় মাদ্রাসায় জমি দান করেছি।” আমার বক্তব্যের পর তার এ ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়।
এরপর কাঞ্চন মিডিয়ায় ‘আমি পাগল হয়ে গেছি, কাজেই আমার দান শুদ্ধ নয়’ বলে প্রচার শুরু করে। এজন্য সে প্রচার করে, আমি নাকি আমাদের থাকার শান্তিবাগের বাড়ি পীর সাহেবকে লিখে দিয়েছি। কিংবা পীর সাহেবের বড় মেয়ের বিয়েতে ৪০ ভরি ওজনের স্বর্ণের মুকুট দিয়েছি। প্রচার করে, সম্পত্তি বিক্রি করে নাকি আমি পীর সাহেবকে ১৩ কোটি টাকা দিয়েছি। আরো দাবী করে, সে নাকি জাপান থেকে একটা গাড়ি পাঠিয়েছে, সেই গাড়ি নাকি আমি পীর সাহেবকে দিয়ে দিয়েছি।
কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, আমি মোটেও পাগল হয়নি, আমি সম্পুর্ণ সুস্থ মস্তিষ্কে আছি। তাছাড়া আমি পীর সাহেবের বড় মেয়ের বিয়েতে ৪০ ভরি ওজনের কোন স্বর্ণের মুকুট তো দূরের কথা, কোন মেয়ের বিয়েতেই কোন গিফট দেইনি। আর আমি নিজেই যেখানে ১০ ভরি স্বর্ণও ব্যবহার করিনা, সেখানে অন্যকে কিভাবে ৪০ ভরি স্বর্ণ উপহার দিতে যাবো? অন্যদিকে শান্তিবাগের থাকার বাড়ি দেয়ার প্রশ্নই আসে না, কারণ শান্তিবাগের বাড়ি তো আমার স্বামীর নামে। আমি কিভাবেই সেই সম্পত্তি দিবো ? এছাড়া ‘আমি সম্পত্তি বিক্রি করে ১৩ কোটি টাকা দিয়েছি’ এটাও সম্পূর্ণ বানোয়াট বক্তব্য। কারণ আমি আমার কিছু জমি বিক্রি করেছিলাম এটা ঠিক, কিন্তু বিক্রি করা জমির মূল্য ১ কোটি টাকাও হবে না, ১৩ কোটি টাকা দিবো কিভাবে ? আর জাপান থেকে সে কখন কোন গাড়ি পাঠায়নি, এটাও সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। (আংশিক) ইনশাল্লাহ চলবে...
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
রাজারবাগ শরীফ
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












