সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জীবনী মুবারক আল হাদিয়্যাতুল ইলাহিয়্যাহ ফী সীরাতি হাবীব ওয়া মাহবূবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (পর্ব- ১৫)
, ২৩ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৯ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৮ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ০৩ ভাদ্র, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন প্রথম মানব, প্রথম নবী ও রসূল আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করে উনার ভিতরে রূহ মুবারক ফুঁকে দেন, তখন রূহ মুবারক ভিতরে প্রবেশ করে সাথে সাথেই বের হয়ে আসেন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত রূহ মুবারক উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি কেন বের হয়ে আসলেন? রূহ মুবারক জাওয়াব দিলেন, আয় বারে এলাহী! ভিতরে অন্ধকার। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ভিতরে (সম্মানিত সীনা মুবারক উনার নিচে সম্মানিত রূহ মুবারক উনার ঐখানে) রেখে দেন। যার কারণে উনার ভিতরে আলোকিত হয়ে যান; তখন রূহ মুবারক প্রবেশ করে ভিতরে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
আল্লামা হযরত কারামত আলী জৈনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইইহি তিনি ‘আল বারাহীনুল ক্বত্বইয়্যাহ্ ফী মাওলিদি খইরিল বারিয়্যাহ্’ কিতাবে লিখেন,
ثُمَّ اَسْكَنَ نُوْرَ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِىْ ظَهْرِ حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَصَارَتِ الْمَلَائِكَةُ تَقِفُ خَلْفَهٗ صُفُوْفًا يَنْظُرُوْنَ اِلَى النُّوْرِ فَقَالَ حَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا رَبِّ مَالِ هٰؤُلَاءِ الْمَلَائِكَةِ يَقِفُوْنَ خَلْفِىْ قَالَ يَنْظُرُوْنَ اِلٰى نُوْرِ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يَا رَبِّ اِجْعَلْهٗ فِىْ مَكَانٍ فِىْ جَبْهَتِىْ فَنَقَلَ اللهُ تَعَالى ذٰلِكَ النُّوْرَ اِلٰى جَبْهَتِهٖ فَصَارَتِ الْمَلَائِكَةُ تَقِفُ اَمَامَهٗ ثُمَّ قَالَ حَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا رَبِّ اِجْعَلْهٗ فِىْ مَوْضِعٍ اَرَاهُ فَجَعَلَهٗ فِىْ اِصْبَعِهِ الْمُسَبِّحَةِ فَرَفَعَهَا حَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَقَالَ اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিঠ মুবারক-এ রেখে দিলেন। সাথে সাথে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পিছনে কাতার বেঁধে দাঁড়িয়ে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে দেখতে লাগলেন। তখন আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের কী হলো যে, উনারা আমার পিছনে গিয়ে দাঁড়ালেন? জবাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে দেখছেন। তখন আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আরযী পেশ করলেন- আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! দয়া করে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আমার সম্মানিত কপাল মুবারক-এ এনে দিন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পৃষ্ঠ মুবারক থেকে উনার সম্মানিত কপাল মুবারক-এ স্থানান্তরিত করে দিলেন। তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সামনে এসে দাঁড়ালেন (এবং ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে দেখতে লাগলেন)। অতঃপর আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আরযী পেশ করলেন- আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! দয়া করে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে এমন স্থানে রাখুন যেন উনাকে আমি দেখতে পাই। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মুসাব্বিহাহ্ বা সম্মানিত তর্জনী আঙ্গুল মুবারক-এ রেখে দিলেন। তিনি সেই সম্মানিত আঙ্গুল মুবারকখানা উপরের দিকে উত্তোলন করে (স্বচক্ষে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে অবলোকন করে) বললেন, اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কোনো ইলাহ্ নেই, আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ” সুবহানাল্লাহ! (আল বারাহীনুল ক্বত্বইয়্যাহ্ ফী মাওলিদি খইরিল বারিয়্যাহ্)
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বামিয় মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রথমে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ভিতরে অর্থাৎ সম্মানিত সীনা মুবারক উনার নিচে সম্মানিত রূহ মুবারক উনার ঐখানে রাখেন। যার কারণে উনার ঐ বরাবর সম্মানিত পিঠ মুবারক-এ নূর মুবারক যাহির হন। তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পিছনে কাতার বেঁধে দাঁড়িয়ে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে দেখতে থাকেন। তারপর আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আরযী পেশ করার কারণে মহান মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে উনার সম্মানিত কপাল মুবারক-এ এনে দেন। তারপর তিনি পুনরায় আরযী পেশ করার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মুসাব্বিহাহ্ বা সম্মানিত তর্জনী আঙ্গুল মুবারক-এ রেখে দেন। তখন তিনি উনাকে স্বচক্ষে অবলোকন করেন। পরে মহান আল্লাহ পাক তিনি পুনরায় উক্ত ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত কপাল মুবারক-এ রেখে দেন এবং সেখানেই উনি সম্মানিত অবস্থান মুবারক করতে থাকেন। এরপর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল বাশার আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত শীছ আলাইহিস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের থেকে শুরু করে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি উনার, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পর্যন্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বংশ পরম্পরায় যে সকল সুমহান ব্যক্তিত্ব ও ব্যক্তিত্বা মুবারক আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মাঝে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ সম্মানিত তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন, উনাদের প্রত্যেকেরই সম্মানিত কপাল মুবারক-এ সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৬)
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানিকারীর একমাত্র শরঈ শাস্তি হচ্ছে ‘মৃত্যুদন্ড’ (২)
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৫)
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানিকারীর একমাত্র শরঈ শাস্তি হচ্ছে ‘মৃত্যুদন্ড’ (১)
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৪)
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৯)
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৩)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৮)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












