সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৩৪)
, ০৩ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৬ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২৬ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১২ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
জোড়াতালির বাঁধে অরক্ষিত উপকূল
কাজ শুরুর আগেই দুর্নীতি বর্ষায় বিপদের আশঙ্কা
সুন্দরবন লাগোয়া উপকূলীয় এলাকায় এমনিতেই বৃষ্টি বেশি হয়। চারপাশে ফাঁকা জায়গা, নদ-নদীরও অভাব নেই। বঙ্গোপসাগর কাছে থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের প্রাথমিক ধাক্কাটাও সহ্য করতে হয় এ অঞ্চলকে। লোকালয়ে নোনাপানি ঠেকাতে তাই স্থানে স্থানে রয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য বাঁধ। তবে প্রতি বছর বর্ষা এলেই এসব নদীরক্ষা বাঁধে ফাটল দেখা দেয়। কখনো আবার পানির চাপে দাঁড়াতেই পারে না। তখন জোড়াতালি দিয়ে চলে মেরামতি। বেশি দিন তা স্থায়ী হয় না। ঘূর্ণিঝড় বা পানিচ্ছ্বাসের মতো দুর্যোগ এলে দুর্বল বাঁধ ভেঙে পড়ে। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ওই অঞ্চলের প্রাণ-প্রকৃতি। বাড়িঘর হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয় হাজার হাজার মানুষ। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংস্কারের নামে লুটপাটের কারণেই বাঁধগুলোর এ পরিণতি।
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার খোলপেটুয়া নদীসংলগ্ন চাকলা গ্রামের সাদ্দাম হোসেন। বর্ষা এলেই আতঙ্কে থাকেন। তিনি জানান, দুর্যোগের পর প্রতিবারই টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি ওঠে। প্রতিশ্রুতিও মেলে। কিন্তু এর বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে উপকূল রক্ষায় টেকসই বাঁধ নির্মাণ আর বাস্তবে রূপ পায় না। ভোগান্তির শেষ হয় না উপকূলবাসীর। প্রতি বছরই বেড়িবাঁধ ভেঙে বাড়িঘর ও ফসলি জমি নোনাপানিতে তলিয়ে যায়। নিজের ভিটা ফেলে আশ্রয় নিতে হয় অন্যত্র। এলাকার অসংখ্য মাছের ঘেরও ডুবে যায়। এতে বছরে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়, দেশের ১৩ জেলায় ষাটের দশকে ৫ হাজার ৮১০ কিলোমিটার উপকূলীয় এলাকায় ১৩৯টি পোল্ডার বা বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। তবে স্বাধীনতার ৫২ বছরে নতুন আর কোনো পোল্ডার তৈরি হয়নি। পাকিস্তান আমলের এসব বাঁধ সংস্কার আর পুনর্নির্মাণেই কেটে গেছে অর্ধশত বছর। এগুলোর নকশাও সেই মান্ধাতা আমলের। উচ্চতা মাত্র ১০ ফুট। অথচ আমফানসহ সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাস বয়ে এসেছে ১২-১৫ ফুট ওপর দিয়ে। ফলে ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূল রেখার প্রায় ১৫ হাজার বর্গকিলোমিটার উপকূলীয় এলাকা এখনো অরক্ষিত।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেড়িবাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রায় প্রতি বছরই কোনো না কোনো প্রকল্প হাতে নেয় পাউবো। দরপত্র ছাড়াই সরকারি সংস্থাটি জরুরি সংস্কারের নামে কাজ দেয় পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। তারা আবার অর্ধেক মূল্যে স্থানীয় সাব-ঠিকাদারদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। লাভ রেখে পরবর্তী সময়ে শ্রমিক সর্দারদের কাছে সে কাজ বিক্রি করে দেন স্থানীয় ঠিকাদারও। এভাবে কয়েক হাত ঘুরে প্রকল্পের মূল টাকার মাত্র এক-পঞ্চমাংশ ব্যয় হয় বাঁধ মেরামতে। এমনকি লাভের আশায় অপ্রয়োজনীয় স্থানেও সংস্কার প্রকল্প নেয়া হয়। চলতি অর্থবছরেও বিভিন্ন স্থানে একইভাবে বাঁধ মেরামতের প্রকল্প নেয়া হয়েছে। নামমাত্র কাজ করে সেই টাকা পকেটে ভরছে পাউবোর অসাধু কর্মকর্তা ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঘূর্ণিঝড়-পানিচ্ছ্বাসের সংখ্যা ও তীব্রতা বাড়বে। ঘন ঘন নিম্নচাপ আর জোয়ার-ভাটার খেলায় উপকূলে চড়বে নোনাপানির আগ্রাসন। এতে মুক্তির জন্য উঁচু ও মজবুত বাঁধই একমাত্র ভরসা। উপকূল কিংবা নদীরক্ষা বাঁধ নির্মাণে দীর্ঘ পরিকল্পনার কথা জানিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে দীর্ঘ ও কঠিন পথ। এর প্রস্তুতিও নিতে হবে ভেবেচিন্তে, সময় নিয়ে। তাছাড়া বাঁধে সামাজিক বনায়ন করা হলে কিংবা ঘরবাড়ি তুললে সেটি অনেক বেশি সুরক্ষিত থাকে। কেননা নিজেদের স্বার্থেই এলাকাবাসী বেড়িবাঁধকে সুরক্ষিত রাখতে উদ্যোগী হয়। তাই যত বড় অংকের অর্থই বরাদ্দ হোক সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া কাজ করলে বহু কাঠখড় পুড়িয়ে বরাদ্দ পাওয়া অর্থ সবই জলে যাবে।’
বাঁধ নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের ওপর একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। তাতে উঠে আসে স্থানীয় জনগণকে উপেক্ষা করে প্রভাবশালীদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়টি; যেখানে প্রভাব খাটান মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, সচিব, ক্ষমতাসীন দলের নেতা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা। সবার সঙ্গেই ‘সুসম্পর্ক’ পাউবো কর্মকর্তাদের। এ বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘উপকূলীয় অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাঁধ নির্মাণ বা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। কিন্তু এতে সাধারণ জনগণের ক্ষতি প্রশমনের চেয়ে নিজেদের স্বার্থ রক্ষার লক্ষ্যটাই বেশি থাকে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশ এবং প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িতদের অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে সরকারি অর্থের অপচয় হচ্ছে এবং সাধারণ মানুষের জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। আমাদের বিভিন্ন প্রতিবেদনে এসব চিত্র অনেকবার উঠে এসেছে। ফলে এসব কাজে প্রত্যক্ষভাবে জড়িতদের পাশাপাশি যারা পেছনে থাকেন এবং যোগসাজশ করেন তাদেরও জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।’
নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি বাস্তবায়ন
বিদ্যুৎ খাতের দুর্নীতিই প্রধান অন্তরায়
বিদ্যুৎ খাতের দুর্নীতির ফলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি পলিসি আজও সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়নি মন্তব্য করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বিদ্যুতের বড় ঘাটতি মেটাতে ২০০৯ সালে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রম্নত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনের প্রয়োজন ছিল, তবে বর্তমানে আইনটি অদক্ষতার জায়গা তৈরি করছে। আইনটি অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানিয়ে, নো ইলেকট্রিসিটি, নো পে- এমন চুক্তিতে গেলে বাড়তি ভর্তুকির চাপ থেকে সরকার সরে আসতে পারবে বলে মনে করে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার ধানমন্ডির সিপিডি সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিপিডির রিসার্চ ডিরেক্টর খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। 'নতুন নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি-২০২২ (খসড়া) : এটি কি পরিচ্ছন্ন জ্বালানির লক্ষ্য পূরণ করতে সক্ষম হবে?' শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংস্থাটি।
সংবাদ সম্মেলনে সিপিডির এ গবেষণা পরিচালক বলেন, 'নবায়নযোগ্য জ্বালানি পলিসি-২০২২ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বর্তমান বিদ্যুৎ খাতে যে সংকট রয়েছে তা অনেকটাই কমে যাবে। বিদ্যুৎ খাতে অদূরদর্শী ও ভুল সিদ্ধান্তের জন্য সরকারের ওপর এখন বিশাল পরিমাণ ভর্তুকির চাপ। আর ইউক্রেন যুদ্ধের দোহাই দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে ভোক্তাদের ওপর।'
সংস্থাটির মতে, জ্বালানির দ্রম্নত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনের ফলে সরকারকে বিপুল পরিমাণ বাড়তি ব্যয় করতে হচ্ছে। কোনো কোনো পক্ষ পাচ্ছে বাড়তি সুবিধাও। অবিলম্বে আইনটি বাতিল করার দাবি জানিয়ে সিপিডি বলছে, নো ইলেকট্রিসিটি, নো পে- এমন চুক্তিতে গেলে বাড়তি ভর্তুকির চাপ থেকে সরকার সরে আসতে পারবে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ২০০৯ সালে জরুরি বিদ্যুৎ আইনের প্রয়োজন ছিল। ওই সময় বড় রকমের বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল, সেটা মেটানোর জন্য চুক্তির দরকার ছিল। এরপর চারবার রিনিউ হয়েছে ওই আইন। আমরা মনে করি, এখন যে জায়গায় আমরা দাঁড়িয়ে আছি, এ রকম চুক্তির আর প্রয়োজন নেই।'
তিনি বলেন, আইনটি যদি অবলোপন করা হয় এবং সেই অনুযায়ী সব চুক্তির সংশোধনী আনা হয়। নো ইলেকট্রিসিটি, নো পে- এমন চুক্তির দিকে যদি যাওয়া হয়, তাহলে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের যে বাড়তি ভর্তুকি, এখান থেকে ন্যাচারালি সরে আসার সুযোগ রয়েছে। ফসিল ফুয়েল থেকে সরে এসে ধীরে ধীরে রিনিউয়েবল এনার্জির (নবায়নযোগ্য শক্তি) দিকে গেলে বড় রকমের ভর্তুকির চাপ থেকে সরে আসার সুযোগ রয়েছে।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই।” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি।”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












