সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৪০)
, ২৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২০ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ০৫ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
এমপি হয়েই নেছার মহাসম্পদশালী
ব্যবসা থেকে বছরে তার আয় ২ লাখ ৬০ হাজার, কৃষি খাত থেকে আসে ১০ হাজার ৩৮ টাকা। সব মিলিয়ে আয় ২ লাখ ৭০ হাজার ৩৮ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমানো রয়েছে ২ লাখ টাকা। নগদ ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। ৩২ হাজার টাকা মূল্যমানের স্বর্ণ ও অন্যান্য অলংকার। দুটি গাড়ির মূল্য ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ঘরের আসবাবপত্রের মূল্য ৬০ হাজার টাকা। নিজের কোনো জমি নেই। পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত কৃষি-অকৃষি জমি দেড় একরের মতো। এটি সংসদ নির্বাচনের সময় একজন রাজনীতিকের হলফনামায় দেওয়া সম্পদের বিবরণ । যদি এটাই প্রকৃত চিত্র হয়ে থাকে, তবে সংসদ সদস্য হওয়ার পর বদলে গেছে তার অর্থভান্ডার। নানাভাবে উদর ভরে রোগাক্রান্ত সেই ভান্ডার এখন বড্ড নাদুসনুদুস। ফুলেফেঁপে ওঠার এই গল্পের নায়ক হচ্ছেন মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ। তিনি একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে নির্বাচিত হন।
নির্বাচিত হওয়ার আগে আধাপাকা একটা বাড়িতে যার বাস ছিল, এখন তিনি আলিশান বাড়ির বাসিন্দা। তা-ও আবার দু-দুটি। শহরের গুজারাই এলাকায় একতলা পুরোনো ভবনের সামনেই এমপি হওয়ার বদৌলতে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে ভবন দুটি। চারতলা বিশিষ্ট প্রতিটি ভবনই বিশাল এলাকাজুড়ে বানানো। শহরের ব্যস্ততম চৌমুহনীতেও কিনেছেন বাড়ি। তবে পুরোনোকে ভুলে যাননি তিনি। আগের বাড়িটিকেও রিনোভেট করে দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছেন। সম্পদ গড়েছেন সিলেট শহরেও। এ তো গেল তার ‘মাথা গোঁজার’ ঠিকানা।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া নেছার আহমদের হলফনামা ঘেঁটে দেখা যায়, অনেকটা নিঃস্ব জীবনযাপন করতেন জেলা আওয়ামী লীগের এ সভাপতি। কৃষি ও ব্যবসা থেকে যে আয় আসত, তা দিয়েই চলতেন তিনি। হলফনামায় অবশ্য পেশা হিসেবে কিছু উল্লেখ করেননি। এমন একজন ‘অতি সাধারণ’ জীবনযাপনকারী রাজনীতিকের জীবনটা এখন পাল্টে গেছে। মৌলভীবাজার ঘুরে দেখা গেছে, এমপি হওয়ার পর তিনি রাতারাতি সম্পদশালী।
এবার আসা যাক তার ‘জীবিকার’ দিকে। খালি কলস তার এখন পূর্ণ হয়ে যেন উপচে পড়ছে। দিনে দিনে গড়ে তুলেছেন নানা ব্যবসা-বাণিজ্য। আসলে সাধারণ মানুষের আপত্তি অন্যখানে। তারা বলছেন, সিএনজি স্টেশন থেকে শুরু করে ভবন নির্মাণ, টেন্ডার, সর্বত্র এমপির নামে বখড়া আদায় করা হয়। তা-ও আবার ঢাকঢোল পিটিয়ে।
রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এখন তার তুঙ্গে! মৌলভীবাজার আওয়ামী লীগের একক নিয়ন্ত্রক এ সংসদ সদস্য। স্থানীয়ভাবে যা এমপি লীগ নামেই পরিচিতি পেয়েছে। এই যে একাধিপত্য, এর চালকের দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন এমপির স্ত্রীর বোনজামাই আজমল আহমেদের ওপর। আজমল আহমেদ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। সিএনজি থেকে শুরু করে শহরের সব সরকারি অফিসের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে একক আধিপত্য তার। আজমল আহমেদের ছেলে ইমরান আহমেদ শাওন এমপির ব্যক্তিগত সহকারী।
বর্তমানে এমপি ঘনিষ্ঠ যুবলীগ নেতা রুমেল আহমেদ। একসময় অটোরিকশার ব্যবসায়ী এ যুবনেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে ছাত্রদলের রাজনীতি করারও। এর পরও নেছার আহমদ তাকে যুবলীগের সাংঠনিক সম্পাদক বানান। বর্তমানে তিনি জেলা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী।
জানা যায়, মৌলভীবাজার শহর এবং শহরতলির অটোরিকশার নিয়ন্ত্রণ এ রুমেল আহমেদ এবং তার অনুগতদের। অবৈধ এ বাহনটি রাস্তায় চলাচল করতে বিভিন্ন জায়গা ম্যানেজ করেন তিনি। আর এ বাবদ নতুন কোনো অটোরিকশা রাস্তায় চলাচল শুরু করলে রুমেল সিন্ডিকেটকে দিতে হয় ২ লাখ টাকা করে। একই সঙ্গে মৌলভীবাজার জেলায় কয়েক হাজার অবৈধ সিএনজির নিয়ন্ত্রকও রুমেল সিন্ডিকেট। প্রতিটি সিএনজি মাসে ১ হাজার টাকা দিয়ে চলে কোনো কাগজ ছাড়াই। এ ১ হাজার টাকার বিনিময়ে একটি কার্ড ইস্যু করা হয়, যা দিয়ে এক মাস চলতে পারে। এর বাইরে যেসব বৈধ সিএনজি রয়েছে, তাদেরও মাসে আড়াইশ টাকা দিয়ে কার্ড কিনতে হয়।
এমপির আত্মীয়স্বজনরা এখন যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাংবাদিক মুনজর আহমেদ চৌধুরীর জমি দখলে নিয়েছেন এমপির ভাগ্নে শফি মিয়া। ভুক্তভোগীরা নালিশ জানালেও এমপি বিষয়টির সুরাহা করেননি।
রতনের ‘আলাদিনের চেরাগ’ এমপি পদ
মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ছিলেন একজন সাধারণ কর্মচারী। দুর্নীতির অভিযোগে সেখান থেকে চাকরিচ্যুতও হন তিনি। দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম তার। তবে ভাগ্য বদলাতে বেশি সময় লাগেনি। সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা-জামালগঞ্জ-তাহিরপুর) আসনে এমপি হয়েই খুলে গেছে তার ভাগ্য। এ পদটিকে আলাদিনের চেরাগের মতো ব্যবহার করেছেন তিনি। সামান্য কর্মচারী থেকে অল্পদিনেই বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন এমপি ও তার পরিবারের সদস্যরা।
তার দেওয়া হলফনামার তথ্য অনুযায়ী ২০০৮ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১০ বছরে সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে শতগুণ। ওই হিসাবের বাইরে আদতে তার সম্পদের পরিমাণ আরও বেশি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, হলফনামায় যা আছে তার চেয়ে বেশি সম্পত্তি আছে এমপি রতনের। নিজের এলাকায় সংখ্যালঘুসহ অন্যদের জায়গা দখল করে রাজপ্রাসাদের মতো ‘হাওড় বাংলা’ বাড়ি বানিয়েছেন তিনি। এর বাইরে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলকায় তার আরও ১২টি বাড়ি রয়েছে বলে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।
জমি দখল ছাড়াও অর্থ আত্মসাৎ, নানা প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্নীতির পাশাপাশি ক্যাসিনোকা-েও নাম এসেছে ওই এমপির। এসব অভিযোগ নিয়ে তদন্তে নেমেছে দুদক। তাকে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। তবে রহস্যজনক কারণে দুদকের তদন্ত আলোর মুখ দেখছে না। তিনি সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ১৯৯৩ সালে পাওয়ার টেকনোলজিতে দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করেন। দীর্ঘদিন চাকরি না পেয়ে বেকার জীবন কাটান। পরে জগন্নাথপুরে ২০০৩ সালে বেসরকারি টেলিফোন সংস্থায় যোগ দেন। কিছুদিন পর বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির দায়ে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
অবশেষে ২০০৮ সালে তার হাতে উঠে আলাদিনের চেরাগ এমপি পদ। এরপর তার আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। দিনে দিনে তার সম্পদ বেড়েছে পাগলা ঘোড়ার মতো। ২০০৮ থেকে ২০১৮ এই দশ বছরে মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের কি পরিমাণ সম্পদ বেড়েছে তার হিসাব নির্বাচন কমিশনে দেয়া হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন।
২০০৮ সালের ২১ নভেম্বর উল্লেখ করেন, তার স্ত্রী মাহমুদা হোসেন লতা ৪০ তোলা স্বর্ণের মালিক। তার কৃষিজমি ছিল ৩.৯৩ একর। অকৃষি জমি ১.১৫ একর। তবে স্ত্রীর কোনো আয় নেই। নিজের মোট আয় ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ টাকা। মোট সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৮০ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ টাকা। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দেওয়া হলফনামায় তিনি ৫২৩ দশমিক ২৭ একর কৃষিজমির কথা উল্লেখ করেন। মাত্র দশ বছরে ওই কৃষি জমি ৩.৯৩ একর থেকে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে ৫২৩ একর হয়েছে। এর বাইরে অকৃষি জমির পরিমাণও বেড়ে ৮ দশমিক ২৬ একর হয়েছে।
এছাড়া হলফনামায় একটি অ্যাপার্টমেন্ট, নিজের ও অংশীদারত্বের তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকার কথা উল্লেখ করেন এমপি রতন। যদিও বাস্তবে তার সম্পদের পরিমাণ আরও অনেক বেশি।
প্রধানমন্ত্রী যে তন্ত্রের উপর নির্ভর করে, যে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে, যে আর্থ-সামাজিক আবহের উপর নির্ভর করে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় তাতে রয়েছে গলদ, অপূর্ণতা ও ভ্রান্তি।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই। ” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি। ”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












