হারাম বিশ্বকাপ নিয়ে অনলাইন জুয়া দেশে ব্যাপক বিস্তার লাভ করছে ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব
, ২৪ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
ক্রিকেট বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে দেশের বাইরে থেকে পরিচালিত হচ্ছে অনলাইন জুয়ার সাইট। এর মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে অনেক চক্র। এদের কয়েকটিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
র্যাব মুখপাত্র জানায়, ‘এসব বিভিন্ন বিদেশি বেটিং সাইটের বাংলাদেশের প্রচার-মার্কেটিংয়ের কাজ করত; কেউ আগ্রহী ব্যক্তিদের বিভিন্ন সাইটের অ্যাকাউন্ট খুলে দিত। আবার কেউ অ্যাকাউন্ট করা ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তা হুন্ডির মাধ্যমে অনলাইন জুয়ার প্লাটফর্ম পরিচালনাকারীর কাছে পাঠাতো।’
‘তারা বিভিন্ন ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে কন্টেন্টের সঙ্গে জুয়ার সাইটের বিজ্ঞাপন, সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে বেটিং সাইটের বিজ্ঞাপন, সরাসরি মানুষের কাছে বলার মাধ্যমে এই জুয়ার সাইটের প্রচারের কার্যক্রম পরিচালনা করত। পরবর্তীতে বিজ্ঞাপন দেখে আগ্রহী ব্যক্তিরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অ্যাকাউন্ট খুলত। কোনো নতুন গ্রাহক তাদের মাধমে বেটিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললে তারা কমিশন পেত।’
অনলাইন জুয়া বিদেশ থেকে পরিচালিত হলেও দেশে তাদের এজেন্ট রয়েছে। জুয়ার এই সাইটগুলোর অ্যাডমিন রাশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ভারতে।
সারা দেশে এমন দোকান, গ্যারেজ, ক্লাব বা হোটেলের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। নগদ জুয়ার পাশাপাশি বাজি ধরা হয় নানা ওয়েবসাইটেও। সেখানে জুয়া খেলে সাধারণ রিকশাচালক, ড্রাইভার, হকার, ছাত্র, ব্যবসায়ীরা। এসব ওয়েবসাইটের জুয়ায় টাকা হারানো মানুষের সংখ্যাই বেশি।
কিন্তু তার পরও বন্ধ করা যাচ্ছে না অনলাইন জুয়া। ২০২১ সালে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, আগের তিন বছরে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বাজি ধরার ১৭৬টি ওয়েবসাইট বন্ধ করেছিল। তবে কিছুদিন পর ওয়েবসাইটগুলো ডোমেইনে নাম বদলে ফিরে এসেছে। মূল সাইটের কাছাকাছি নাম দিয়ে মিরর বা বিকল্প সাইট খুলছে। কিছু অনুমোদনহীন গেটওয়ের মাধ্যমে বন্ধ হওয়া সাইট বা নতুন সাইট ব্রাউজ করেও খেলা হয় জুয়া।
সাইটগুলোর ডোমেইন দেশের বাইরে। এই ওয়েবসাইটগুলোয় একাধিক বিকাশ, রকেট ও নগদ নম্বর দেওয়া আছে। সিআইডি বলছে, জুয়ার ওয়েবসাইটে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জন্য কিছু ফোন নম্বর দেওয়া থাকে। সেগুলো প্রতি ঘণ্টায় বদলে যায়। কারণ একটি নম্বরে প্রতিদিন লেনদেনের নির্ধারিত সীমা রয়েছে। অস্বাভাবিক লেনদেন হলে সন্দেহে পড়তে হতে পারে। এসব কারণে তারা অর্ধশত এমএফএস (মোবাইল ব্যাংকিং সেবা) নম্বর ব্যবহার করে টাকা নেয়। পরে সেই টাকা পাচার করে তারা। অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, অনলাইন জুয়াড়িদের মাধ্যমে দেশ থেকে এক বছর ৯ মাসে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে।
ভালো মানের একটি মোবাইল ফোন হলেই জুয়া খেলা সহজ এখন। এ জন্য আছে নানা ওয়েবসাইট। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন অন্তত ২৫ হাজার মানুষ বেট উইনার সাইটে জুয়া খেলে। তাদের বেশির ভাগই সাধারণ আয়ের মানুষ। ‘ভাগ্যবদলের’ আশায় গ্রামাঞ্চলের স্বল্প শিক্ষিত মানুষও এতে জড়িয়ে পড়ছে। সিআইডির পর্যবেক্ষণ বলছে, সাধারণত একজন জুয়াড়ি দিনে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকার বাজি ধরে। অনলাইন জুয়া গোটা দেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী সূত্র বলছে, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে এক হাজারের বেশি অনলাইন জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ২০১৯ ও ২০২২ সালে অনলাইনে জুয়া খেলার ৫০৭টি সাইট বন্ধ করে দেয়। চলতি বছরের এ পর্যন্ত সাড়ে তিনশর বেশি সাইট বন্ধ করা হয়। তারপরও থেমে নেই অনলাইন জুয়া।
জুয়া বন্ধে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নানা তৎপরতা বাড়ানোর পাশাপাশি এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোরও উদ্যোগ নিতে হবে। বিশেষ করে এ বিষয়ে ইসলামী মূল্যবোধের ব্যাপক বিস্তার করতে হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, জুয়াকে আরবিতে ‘আল-কিমার’ ও আল-মায়সির’ বলা হয়।
জুয়া সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্ট ইরশাদ মুবারক হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে মুমিনগণ! মদ, জুয়া, মূর্তিপূজার বেদী ও ভাগ্য নির্ণায়ক শর ঘৃণ্য বস্তু, শয়তানের কাজ। সুতরাং তোমরা তা বর্জন করো, তাহলেই তোমরা সফলকাম হতে পারবে। শয়তান তো মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চায় এবং তোমাদের রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ ও নামাজ আদায়ে বাধা দিতে চায়। তবে কি তোমরা নিবৃত্ত হবে না। ’ (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ : ৯০-৯১)
জুয়া নিষিদ্ধ হওয়া সম্পর্কে অনেক হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে। যেমন:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মদ, জুয়া ও বাদ্যযন্ত্র হারাম করেছেন।’ (বায়হাক্বী শরীফ হাদীছ শরীফ নং ৪৫০৩; মিশকাত শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৪৩০৪)
অনুরূপ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান, জুয়ায় অংশগ্রহণকারী, খোঁটাদাতা ও মদ্যপায়ী জান্নাতে যাবে না।’ (দারেমী হাদীছ শরীফ নং ৩৬৫৩; মিশকাত শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৩৪৮৬)
বলার অপেক্ষা রাখে না, শেষ যুগের লক্ষণাবলি আজ স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হচ্ছে।
বর্তমান যুগে সব ধরনের মন্দ কাজ থেকে নিরাপদ থাকা অনেকটাই কঠিন বিষয় হলেও মুসলমান হিসাবে এসব থেকে মুক্ত থাকতেই হবে। বিশেষ করে যাবতীয় নেশা ও জুয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। পরিবারের কর্তা হিসাবে সন্তানদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখতে হবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশকে বাঁচানোর দেশকে আগানোর কারিগর রেমিটেন্স যোদ্ধাদের- “অতিরিক্ত ব্যায়, সুরক্ষার অভাব সহযোগিতার অভাব” এসব অভিযোগ আর কত শুনতে হবে? অকৃতজ্ঞ সরকার কৃতঘœ তকমাই পছন্দ করবে?
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশকে ঘিরে ফেলছে ভারতের- এন-সার্কেল অন্তর্বর্তী সরকারের অন্ত:সারশূণ্যতা শুধু হতাশারই নয় বরং ঘোর অমানিশার।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দিন দিন বাড়ছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুনসহ মারাত্মক সব অপরাধ এসব অপরাধের মূলে থাকছে কারখানা বন্ধ আর বেকারত্ব বৃদ্ধি এবং সরকারের গৃহীত ভূল অর্থনীতি সরকারের টনক নড়বে কবে?
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
এসএফবি তথ্যানুযায়ী ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৯৪ লাখ অপরদিকে গত পরশু প্রকাশিত আইওএম পরিবেশিত তথ্যানুযায়ী দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৪৩ লাখ দুঃখজনক হলেও সত্য রাষ্ট্র বা সরকারের নিজস্ব তথ্য পরিসংখ্যান নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ পদক্ষেপ ও প্রক্রিয়াও নেই। এর সমাধান জরুরী।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












