সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল খমিস, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। ঐতিহাসিক পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ।
মুসলিম উম্মাহর উচিত- এদিনের তাৎপর্য উপলব্ধি করে হক্ব আদায়ে নিবেদিত হওয়া।
, ১০ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ০২ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র কারবালার হৃদয় বিদারক ঘটনা শুনেন নাই- এমন মুসলমান কমই রয়েছে। তবে পবিত্র কারবালায় সংঘটিত ঘটনার নছীহত বুঝেছেন- এমন মুসলমানের সংখ্যাও বলতে গেলে খুবই কম। পবিত্র কারবালা প্রান্তরে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হক্ব মত-পথে অটল থাকার ক্ষেত্রে যে অনুপম দৃঢ়তা দেখিয়েছেন- তা ইতিহাসে বেমেছাল।
পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সুমহান দিবসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক, মর্মস্পর্শী ও ব্যথাহত বিষয়টি হলো- ৬১ হিজরী সনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কলিজা মুবারক উনার টুকরা মুবারক, নয়ন মুবারক উনার তারা মুবারক, প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করার ঘটনা। এ মর্মন্তুদ শাহাদাত মুবারক গ্রহণের ঘটনা একদিকে যেমন আমাদেরকে ভারাক্রান্ত করে, ন্যায়ের পথে অটল থাকার ও ত্যাগের মহান আদর্শে উজ্জীবিত করে, তেমনি অপরদিকে কিছু কিছু ফায়দালোভী, বিভ্রান্ত বা জাহিল সম্প্রদায়ের বিকৃত ব্যাখ্যা যারপরনাই বিস্মিত, আহত ও ক্ষুব্ধ করে তোলে। তারা চরম জিহালতীর সাথে এই মন্তব্য করে যে, “ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গণতন্ত্রের জন্য শাহাদাতবরণ করেছেন। ” নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, গণতন্ত্রে জনগণই সমস্ত সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। যদিও তথাকথিত ইসলামিক দলগুলো প্রকাশ্যে দাবি করে যে, তারা পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র এবং ‘সমস্ত ক্ষমতার মালিক জনগণ’- এ কথায় তারা বিশ্বাসী নয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাসই তারা তাদের কাজে প্রতিফলিত করে। যার প্রমাণ হচ্ছে- তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়, জনগণকে ভোটদানের মালিক করে সেই সার্বভৌম ক্ষমতারই অধিকারী করে দেয়া হয়। এ ক্ষমতা অবিভাজ্য, যা প্রয়োগে কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না। আর স্বেচ্ছাচারী এই ক্ষমতা প্রয়োগের ফলেই গণতন্ত্রে কোনো সরকার গঠিত হয় বা পতিত হয় এবং এভাবেই গণতন্ত্রে জনগণ তাদের সার্বভৌম ক্ষমতার প্রয়োগ ঘটিয়ে থাকে। অতএব, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটাই হচ্ছে ‘জনগণই সমস্ত ক্ষমতার উৎস’- এ বিশ্বাসে স্বীকৃতি জ্ঞাপন। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে যা কুফরী এবং ঈমান হারাবার প্রত্যক্ষ কারণ।
এরূপ লোকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে আছে? যাকে তার মহান রব তায়ালা উনার পবিত্র কালাম শরীফ দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ” (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার পথে চলতে অস্বীকার যারা করেছে, তাদের অবস্থা ঠিক এরূপ যেমন রাখাল পশুগুলিকে ডাকে কিন্তু তারা ওই ডাকের আওয়াজ ব্যতীত আর কিছুই শুনতে পারে না, এরা বধির, বোবা, অন্ধ। এজন্য কোনো কথা এরা বুঝতে পারে না। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭১)
আর এরূপ যেসব লোক না বুঝে, জিহালতীর পরিচয় দিয়ে ইহুদী-খ্রিস্টানদের রেওয়াজ নির্বাচনে শামিল হচ্ছে, তাদের সম্পর্কেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, “তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের পদে পদে অনুসরণ করবে। এমনকি তারা যদি গুঁই সাপের গর্তেও প্রবেশ করে, তোমরা তাই করবে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা আরজি করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! পূর্ববর্তী লোকদের বলতে কি ইহুদী-নাছারাদের বুঝায়? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তাছাড়া আর কে?” (বুখারী শরীফ)
মূলত, এরূপ নামধারী ইসলামী দলসমূহ যারা গণতন্ত্র, ভোট, নির্বাচন, ছবি তোলা ইত্যাদিসহ ইহুদী-নাছারাদেরই অনুসরণ করে তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বারবার করুণভাবে ব্যর্থ ও লাঞ্ছিত হয়ে প্রকৃতপক্ষে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার চরম অবমাননা ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। আর এটাই তাদের অনিবার্য পরিণতি। কারণ যে পথ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সম্মত নয়, সে পথে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মুবারক, কামিয়াবী মুবারক আসা আকাশকুসুম কল্পনা মাত্র। আর তাই আজ অবধি সারাবিশ্বে কোনো দেশে নির্বাচনের মাধ্যমে সম্মানিত ইসলামী সরকার হয়নি এবং হবেও না কোনোদিন।
(২)
তার বিপরীতে কথিত সব ইসলামী দলগুলো যদি একতাবদ্ধভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এই আদর্শ প্রচারে প্রচেষ্ট হয় যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে গণতন্ত্র ও নির্বাচন জায়িয নেই তাহলে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশে আর কোনো নির্বাচনই অনুষ্ঠিত হতে পারতো না। ইসলামপ্রিয় মুসলমানগণ নির্বাচন বয়কট করতেন এবং পাশ্চাত্য গণতন্ত্র ও নির্বাচন পর্যুদস্ত হতো এবং খিলাফত আলা মিন্হাজিন নুবুওওয়ার পথ প্রশস্ত হতো। কিন্তু তথাকথিত ইসলামী দলগুলো সর্বদাই জিহালতে মত্ত থাকায় পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের এই সঠিক বুঝ উপলব্ধিতে ন্যাক্কারজনকভাবে ব্যর্থ হচ্ছে আর মানুষকে বিভ্রান্ত করছে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননা করছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রোযা একটি রাখা মাকরূহ হওয়ার পিছনে এ কারণই নিহিত। কারণ একটি রোযা রাখলে ইহুদীদের সাথে মিল বা তাশাব্বু রাখা হয়। সুতরাং মুসলমান উনাদেরকে এটার খিলাফ করতে হয়। দুটি রোযা রাখতে হয়।
মূলত, ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্তমান রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র অথবা গণতন্ত্রের গলদে পরিচালিত শাসকগোষ্ঠী কেউই সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজুন নুবুওওয়াহ উনার পথে পরিচালিত নয়। তাই তারা হয় স্বেচ্ছাচারী নতুবা স্বৈরাচারী অথবা যুগপৎভাবে স্বেচ্ছাচারী ও স্বৈরাচারী দুটোই। নাঊযুবিল্লাহ! বলাবাহুল্য, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী এবং যারা শাসনক্ষমতার প্রত্যাশী- তারা কেউই এ ধারাবাহিকতার বাইরে নয়। তাই তারাও ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির মতোই বর্তমান যামানার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মূল্যায়ন করতে পারছে না। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
বিশেষ করে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উত্তরসূরি তথা বর্তমান যামানায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বংশধর এবং ক্বায়িম-মাক্বাম, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনারও মূল্যায়ন করতে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী সম্পূর্ণই ব্যর্থ হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার সম্পর্কে জানতে, উনার সম্পর্কে উপলব্ধি করতে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী পুরোই অথর্বতা প্রকাশ করছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার পরামর্শ মুতাবিক চলতেও তারা অক্ষমতা প্রদর্শন করছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার দোয়া মুবারক লাভ করতেও তারা উদাসীন থাকছে। এবং ফলশ্রুতিতে কামিয়াব হতেও তারা ব্যর্থ হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
কাজেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মুসলমান হিসেবে আমাদের সবাইকে তওবা করতে হবে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহান মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার খাছ ছোহবত মুবারক, মুহব্বত মুবারক, নিসবত-তায়াল্লুক মুবারক এবং রেযামন্দি ও তওবা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতা শিশুরাও এখন মাদকের বাহক, ক্রেতা, এমনকি মওজুদ কারক কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায় মদ ও মাদকের প্রতি কঠিন ঘৃণাবোধের সঞ্চার সম্ভব
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: আলু ও আলু বীজের দাম বৃদ্ধি ও সঙ্কট আমদানী বাদ দিয়ে উৎপাদন খরচ কম ও উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে অতীতের মত বর্তমান সরকারেরও নজর নেই কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায়ই পাওয়া যাবে প্রকৃত প্রজ্ঞা ও পরিক্রমা
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৮ জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বানুল নাস বা’দাল আম্বিয়া, ছাহিবু রসূলিল্লাহি ফিল গার, মুছাদ্দিকুল হুসনা, আশ শাহিদু আলান নাস, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ভোজ্যতেল, চিনি ও পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যে আসন্ন রোযার প্রস্তুতি ভালো নয় রোযা-ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা বরদাশতের বাইরে যাবে দায়িত্ব নিতে হবে বর্তমান সরকারকেই
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজুন নবুওয়াহর পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পতিত সরকারের আমলের চেয়ে আরো উর্ধ্বগতি হচ্ছে দ্রব্যমূল্যের আমদানী শুল্ক কমানো নয় বরং সঠিক চাহিদা নিরূপণ ও উৎপাদন এবং সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থা যথাযথ করার মাধ্যমেই দ্রব্যমূল্য কমানো সম্ভব ইনশাআল্লাহ
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নদী রক্ষায় অনেক সংস্থা আছে কিন্তু সমন্বিত পদক্ষেপ নেই, সক্রিয় তৎপরতা নেই নদী রক্ষায় কার্যকর নদী আদালত গঠন ও প্রয়োগ করে প্রতিকার পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নগরের সুবিধা বিকেন্দ্রীকরণ করতে পারলেই কেবল নগরমুখী জনস্রোত ঠেকানো যাবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বছরে ৩০ লাখ টন ই-বর্জ্য দেশের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনায় এই ঝুঁকিই হতে পারে অমিত সম্ভাবনাময় সমৃদ্ধির পূজি।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জনসংখ্যা বোঝা নয় বরং জনসম্পদ জনশক্তিকে আরও দক্ষ করতে হবে।
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
উন্নয়নের জোয়ারের প্রচারনার বিপরীতে অল্প বয়সী বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা, তালাক্বপ্রাপ্তা লাখো-কোটি মহিলা মানবেতর জীবন-যাপন করছে। দেশের অসহায় মহিলাদের প্রতি সরকারের বিশেষ হস্তক্ষেপ একান্ত জরুরী।
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)