২০২১ সালে ৩৬ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল পিএইচডি গবেষণা হয়নি। বছর শেষে ফেরত যাচ্ছে গবেষণার বরাদ্দের টাকা।
আবার গবেষণা ছাড়াই দুর্নীতিতে পাচার হচ্ছে অর্থ। পাশাপাশি দেশে গবেষণায় গড়ে ওঠেনি পেটেন্টের প্রবণতা। সরকারকেই সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
, ০৭ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ৩০ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ৩০ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
ইউজিসির সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন গবেষণায় উদ্বেগজনক চিত্র বেরিয়ে এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১ সালে ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৬টিতেই এমফিল-পিএইচডিতে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়নি। মাত্র ১৯ শতাংশ শিক্ষকের পিএইচডি ডিগ্রি আছে। ৫ বছর ধরে এই সংখ্যা কমছে। অর্থাৎ, ২০১৭ সালে পিএইচডিধারী শিক্ষক ছিলেন ৩৪১৬ জন, সেখানে ২০২১ সালে ছিলেন ২৯৪৪ জন। ২০২১ সালে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ছিলেন ১৫৩৯৩ জন।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিস্থিতি আরও করুণ। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক আর সহযোগী অধ্যাপকদের বেশিরভাগই ভাড়া করা। সাধারণত উচ্চতর গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ও তত্ত্বাবধান করেন অধ্যাপক ও সহযোগী অধ্যাপকরা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল-পিএইচডি গবেষণা করানোর অনুমতিই নেই।
দেশের ৪৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে গবেষণা খাতে ব্যয়ের লক্ষ্যে ইউজিসি প্রায় সাড়ে ৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করে। কিন্তু ওই অর্থবছরে খরচ হয়েছে মাত্র সাড়ে ৫৩ কোটি টাকা। বাকি টাকা ব্যয় হয়নি, যা বছর শেষে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
এ অবস্থার মধ্যেও ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বরাদ্দ বাড়িয়ে করা হয়েছে ১১৮ কোটি এবং চলতি অর্থবছরে তা দেড়শ কোটি টাকা করা হয়েছে। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণায় বরাদ্দের অর্থের বড় একটি অংশ ব্যয় করতে পারেনি বলে জানা গেছে।
এখানেই শেষ নয়, সরকার প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা খাতে যে বরাদ্দ দেয় তা যথাযথভাবে ব্যয় না করার অভিযোগও আছে। নিয়ম অনুযায়ী, এই খাতের টাকা সুনির্দিষ্ট গবেষণা প্রস্তাবের বিপরীতে খরচ করতে হবে। কিন্তু ঢাকাসহ দেশের ৬টি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বেতনের সঙ্গে মাসে ৫ হাজার করে টাকা বিলিবণ্টন করে দিয়েছে।
২৮ অক্টোবর সরকারি হিসাবসংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় এ নিয়ে আলোচনা হয়। কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) টাকা ফেরত চেয়ে চিঠি দেয়। কিন্তু এ পর্যন্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষক ওই টাকা ফেরত দেননি। উলটো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে বিষয়টিকে অপ্রাসঙ্গিক দাবি করে নিন্দা জানানো হয়েছে। ৬টির মধ্যে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই ৮৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা শিক্ষকদের মাঝে বিলিয়েছে।
জানা গেছে, সংসদীয় স্থায়ী কমিটি চিহ্নিত বাকি ৫ বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে-জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম, ইসলামি এবং যশোর ও মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ইউজিসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এমন ক্ষেত্রে সাধারণত বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টান্ত ছোটগুলো অনুসরণ করে থাকে। শিক্ষক রাজনীতির কারণে ভোটের হিসাব কষতে গিয়ে গবেষণার টাকা এভাবে খুশিমতো খরচ করা হয়েছে। আর্থিকবিধি প্রতিপালন না করার কারণেই গবেষণা তহবিল ‘তছরুপ’ নিয়ে আলোচনা হয় সংসদীয় কমিটির সভায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ খাতের বরাদ্দ সংকট, অর্থ ফেরত বা বরাদ্দের টাকা নয়ছয়ের ঘটনার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে দেশে এখন পর্যন্ত গবেষণার পরিবেশই তৈরি হয়নি। বিশ্বব্যাপী গবেষণার মূল কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও স্বতন্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা থিংকট্যাংক সারা দুনিয়ায় আছে, কিন্তু উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মৌলিক গবেষণা ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টির মূল কেন্দ্র হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সমাজ বা জীবনঘনিষ্ঠ সমস্যা ও ইস্যু নিয়ে অধ্যাপকের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এই গবেষণা। এ ক্ষেত্রে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায় থেকে তহবিল সংস্থান হয়ে থাকে। উন্নত বিশ্বে এই রেওয়াজ চালু আছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আশানুরূপভাবে গড়ে উঠেনি এই সংস্কৃতি। বরং এর পরিবর্তে একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় শুধু পাঠদান এবং পরীক্ষা নিয়ে চাকরির বাজারের জন্য গ্র্যাজুয়েট তৈরির প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে।
এসব প্রতিষ্ঠানে গবেষণা অনেকটাই ব্যক্তি (প্রফেসরের) উদ্যোগের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কেউ পদোন্নতির শর্তপূরণের জন্য পিএইচডি ডিগ্রি করেন বা গবেষণা প্রবন্ধ লেখেন। আবার কেউ নামের আগে ‘ডক্টর’ বা চাকরির আগে পর্যন্ত সময়ক্ষেপণের জন্য গবেষকের খাতায় নাম লেখান। চাকরি পেলে গবেষণা ছেড়ে প্রবেশ করেন কর্মজীবনে। বিদেশি সংস্থা বা বিভিন্ন উদ্দেশ্য পূরণে কিছু গবেষণার রেকর্ড আছে। কিন্তু আবিষ্কার আর নতুন কিছু সৃষ্টির গবেষণা নেই বললেই চলে।
কুয়েটের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলমগীর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসলে মানসম্পন্ন গবেষণা হয় না। এর নানা কারণ আছে। প্রথমত, গবেষণার জন্য পরিবেশ দরকার। এই পরিবেশ বলতে ল্যাবরেটরির পর্যাপ্ত সুবিধা এবং গবেষককে বোঝানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ স্তরের গবেষক লাগবে। এগুলো হচ্ছে, আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং মাস্টার্স। এছাড়া আছে পিএইচডি, পোস্ট ডক্টরাল এবং স্বাধীন গবেষক বা গবেষণা সহকারী। গবেষণা যেন নিয়মিত হয় তা নিশ্চিত করতে হয়। এজন্য ফেলোশিপ দিতে হয়। সম্মানজনক বেতন দিতে হবে, যাতে তাদের সংসার চলে। এসব নিশ্চিত করতে না পারলে সময় কাটানো আর জীবিকা নির্বাহের জন্য গবেষকরা আসবেন। চাকরি পাওয়ার পরে তারা চলে যাবেন। শুধু ডিগ্রির লোভ দেখিয়ে গবেষক পাওয়া যাবে না। দ্বিতীয়ত, আলোচিত কোনো গবেষণার জন্য ৫-১০ বছর ধরে একটি সমস্যা নিয়ে কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শিল্পকে তার সমস্যা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়াতে হবে। কেননা, তারাই বড় অঙ্কের অর্থ গবেষণায় বিনিয়োগ করতে পারেন। কিন্তু এই চর্চাও এ দেশে গড়ে উঠেনি। তাই কাক্সিক্ষত গবেষণাও হচ্ছে না।
পাশাপাশি উল্লেখ্য গবেষণার প্রধান লক্ষ্যই হলো নতুন জ্ঞান সৃজন। বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবিত জ্ঞান, প্রযুক্তি ও পণ্যের স্বত্ব সংরক্ষণে ‘পেটেন্ট’ গ্রহণ করতে হয় গবেষকদের। যদিও বাংলাদেশের গবেষণা খাতে পেটেন্ট গ্রহণের সংস্কৃতি গড়ে উঠছে না। প্রতি বছরই বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত বিভিন্ন জার্নালে বাংলাদেশী গবেষকদের কয়েক হাজার বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। যদিও প্রকাশনার বিপরীতে পেটেন্ট গ্রহণ বা প্রাপ্তির হার খুবই নগণ্য।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গবেষণার ক্ষেত্রে পেটেন্টযোগ্য বিষয় বা পণ্য নির্বাচন না করা, গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনায় পেটেন্ট প্রাপ্তির নির্দেশনা অনুসরণের অভাব, পেটেন্ট পাওয়ার পর বাজারজাতের উদ্যোগের অভাব, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশীয় গবেষণার ভাবমূর্তি গড়ে না ওঠা, গবেষকদের অসচেতনতা, পেটেন্ট লাভে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা কারণে দেশের গবেষকদের মধ্যে পেটেন্ট গ্রহণের সংস্কৃতি গড়ে উঠছে না।
অপর দিকে দেশে এখন কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা কনসালটিং ফার্ম রয়েছে। কিন্তু এগুলোর বেশির ভাগই নামসর্বস্ব, যাদের কোনো স্থায়ী জনবল নেই। এগুলো মূলত ভাড়া করা পরামর্শকদের ওপর নির্ভর করে। টিকে থাকার জন্য নানারকম দুর্নীতির আশ্রয় নিচ্ছে। এতে নামসর্বস্ব গবেষণা হচ্ছে। যার অধিকাংশই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যায়। পলিসি ডকুমেন্ট তৈরি না করেও গবেষণাকর্ম সম্পাদনের নজিরও আমাদের দেশে আছে। গবেষণা ফান্ড ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পাদন, গবেষণাকর্মের বিভিন্ন ধাপ দেখভাল এবং মূল্যায়নের জন্য একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান থাকা জরুরি বলে আমরা মনে করি।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












