ইলিশ মাছ স্বাদে যেমন অতুলনীয়, তেমনি পুষ্টি উপাদানেও ভরপুর| নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে ইলিশ খেলে নানা উপকার পাওয়া যায়|
যেসব পুষ্টিগুণ মেলে ইলিশে-
১০০ গ্রাম ইলিশ মাছে গড়ে পাওয়া যায়-
ক্যালরি: প্রায় ৩০০-৩২০
প্রোটিন: ১৮-২০ গ্রাম
ফ্যাট: ২৫-২৮ গ্রাম
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ, ডি, ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও আয়রন
উপকারিতাগুলো জেনে নিন-
* ইলিশে অন্যান্য মাছের তুলনায় স্যাচুরেট চর্বির পরিমাণ কম ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি (ইপিএ ও ডিএইচএ) অ্যাসিড বেশি থাকে, যা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে দ্রুত ভালো চর্বি বাড়াতে সাহায্য করে| এতে হৃৎপি- ভালো বাকি অংশ পড়ুন...
বয়সজনিত, আঘাতজনিতসহ নানা কারণে হাঁটু হতে পারে। হাঁটু কেবল আমাদের পুরো শরীরের ওজনের ভারই বহন করে না, হাঁটতে, দৌঁড়াতে, বসতে-উঠতে সাহায্য করে। নানা কারণে আমাদের হঠাৎ হাঁটু ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে আঘাতজনিত সমস্যাই অন্যতম।
হাঁটু ব্যথার আরেকটি বড় কারণ হলো আর্থ্রাইটিস বা হাঁটুর প্রদাহ, সন্ধির ক্ষয় ইত্যাদি। নানা রকম বাতরোগে হাঁটু ফুলে যায়, ব্যথা করে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সন্ধি ক্ষয় বা অস্টিওআর্থ্রাইটিসই হাঁটু ব্যথার অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে। হাটু ব্যথার জন্য শুধু ওষুধ প্রয়োগ ছাড়াও কিছু ব্যায়াম প্রতিদিন কয়েকবার করলে পরিত্রা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ইলিশ মাছে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অন্যান্য মাছের তুলনায় অনেক কম। তাছাড়া ইলিশ মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এই দুটি কারণই রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে ও শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।
ইলিশ একটি সামুদ্রিক মাছ হওয়ায় ইপিএ (ইকোসাপেনটিনোইক এসিড) ও ডিএইচএ (ডোকোসাহেক্সোনোইক এসিড) এর মতো ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। যা প্রদাহ, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ও ভ্রূণের সঠিক বিকাশ বজায় রাখতে সাহায্য করে। ইলিশ মাছ খেলে শরীরের র বাকি অংশ পড়ুন...
এ রোগে চিকিৎসাপদ্ধতি কী?
যখন কেউ এ ধরনের সমস্যা নিয়ে আসে তখন আমরা প্রথমে রোগীর ইভ্যালুয়েশন করি, রোগটা দেখি এবং বিবেচনা করি। বয়স কত, জীবনাচরণ কেমন, শরীরের কী অবস্থা, আগে থেকে কোনো রোগ আছে কিনা ইত্যাদি বিবেচনায় নিয়ে আসি। এসবের ওপর ভিত্তি করে আমরা আসলে ফোকাস করি রোগীর কী হয়েছে। কেন রোগী কষ্ট পাচ্ছে। এরপর আমরা সরেজমিনে পরীক্ষা করি-রক্তশূন্যতা আছে কিনা, তার পালস কেমন। পাশাপাশি আমরা তার হাঁটু পরীক্ষা করি, ঘাড়ে সমস্যা থাকলে ঘাড় পরীক্ষা করি। এরপর আমরা দেখি তার আর কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা লাগবে কিনা। আমাদের যদি বিবেচনায় আসে পরীক্ষা নিরীক্ বাকি অংশ পড়ুন...
যখন কেউ এ ধরনের সমস্যা নিয়ে আসে তখন আমরা প্রথমে রোগীর ইভ্যালুয়েশন করি, রোগটা দেখি এবং বিবেচনা করি। বয়স কত, জীবনাচরণ কেমন, শরীরের কী অবস্থা, আগে থেকে কোনো রোগ আছে কিনা ইত্যাদি বিবেচনায় নিয়ে আসি। এসবের ওপর ভিত্তি করে আমরা আসলে ফোকাস করি রোগীর কী হয়েছে। কেন রোগী কষ্ট পাচ্ছে। এরপর আমরা সরেজমিনে পরীক্ষা করি-রক্তশূন্যতা আছে কিনা, তার পালস কেমন। পাশাপাশি আমরা তার হাঁটু পরীক্ষা করি, ঘাড়ে সমস্যা থাকলে ঘাড় পরীক্ষা করি। এরপর আমরা দেখি তার আর কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা লাগবে কিনা। আমাদের যদি বিবেচনায় আসে পরীক্ষা নিরীক্ষা না করলেও চলবে তখন ওষুধ বাকি অংশ পড়ুন...
এ রোগের লক্ষণগুলো কী কী?
এ রোগের মূল লক্ষণ হলো হাঁটুতে ব্যথা, মূলত জয়েন্টে ব্যথা। হাঁটুর ব্যথা নিয়েই রোগীরা আমাদের কাছে বেশি আছে। এটা মূলত আমরা বলে থাকি বয়সজনিত সমস্যা, অর্থাৎ প্রাকৃতিক সমস্যা। রোগীদের মধ্যে অনেক সমস্যা দেখা যায়। কেউ একজন এসে বলে ইদানীং তার হাঁটু গেড়ে বসতে সমস্যা হয়, নামাজ পড়তে সমস্যা হয়। নিচে বসে তরকারি কাটা, কাপড় কাচা, বঁটিতে বসে কাজ করা অর্থাৎ মায়েরা যে নিয়মিত বসে কাজ করে ইত্যাদি করতে সমস্যা হয়। নিচে বসে কৃষকরা যে কৃষিকাজগুলো করেন সেখানে বারবার তাদের নিচে বসা লাগে, এ কাজগুলো করতে সমস্যা হয়। আগে এ কাজগুলো করতে বাকি অংশ পড়ুন...
অস্টিওআর্থ্রাইটিস মূলত কী?:
অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মধ্যে অস্টিও শব্দের অর্থ হলো হাড়জনিত ব্যথা,আর্থ্রাইটিস শব্দের অর্থ হলো বাতজনিত ব্যথা। এর মূল বিষয়টা হলো আমাদের হাড় বা শরীরের যে জয়েন্ট থাকে সেসব জয়েন্টে প্রদাহ। এটি একটি বয়সজনিত সাধারণ সমস্যা। বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ রোগ দেখা দিতে পারে।
কোন বয়সীদের এ রোগে বেশি দেখা দেয়?
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণত এ রোগ বেশি দেখা যায়। তবে পঞ্চাশোর্ধ্ব মানুষের মধ্যে এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। পুরুষ ও নারী উভয়েরই এ রোগ হতে পারে। কিছু গবেষণা থেকে দেখা গেছে, ৪০-৪৫ শতাংশ মানুষের এ রোগ দেখা দিতে বাকি অংশ পড়ুন...
গরমে অস্টিওআর্থ্রাইটিসের ব্যথার তীব্রতা কিছুটা কম থাকলেও শীতকালে অসহনীয় হয়ে ওঠে। এ সময় বয়স্ক লোকজন এবং যারা অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মতো জটিল রোগে ভুগছে তাদের কষ্ট বেড়ে যায় বহুগুণ। মূলত শীত এলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়ার কারণে গোশতপেশিতে টান ধরে। তাছাড়া এ সময় অনেকেই পানি কম পান করে। ফলে শরীরে পর্যাপ্ত তরলের ঘাটতি দেখা দেয়। গোশতপেশির আড়ষ্টতা বাড়ার ক্ষেত্রে এটিও বড় একটা কারণ। এছাড়া শীতকালে স্নায়ুর সহ্যক্ষমতা কম থাকে এবং স্বাভাবিক নড়াচড়া কম হয়। ফলে হাড়ের জোড়া জমে যায় এবং ব্যথার অনুভূতি অন্যান্য সময়ের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি বেড়ে য বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দুটি হাড়কে ঘিরে থাকে একটি কার্টিলেজ। বয়সের সঙ্গে এ কার্টিলেজে নানা কারণে ক্ষয় ধরে। কার্টিলেজের এ ক্ষয়ের সমস্যাকেই বলে অস্টিওআর্থ্রাইটিস। হাত-পাসহ শরীরের নানা জায়গায় দেখা দিতে পারে এ সমস্যা। এ নিয়ে মানুষের একটি সাধারণ ধারণা ছিল, এটা কেবল বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রেই হয়। তবে এখন কম বয়সী লোকদের মধ্যেও এ রোগ হতে দেখা যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০-৩০ বছর বয়সী মানুষেরাও এখন এ রোগে ভুগছে। তবে বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রে তা যেভাবে প্রভাবিত করে, অল্প বয়সীদের ক্ষেত্রেও একইভাবে সমস্যার সৃষ্টি করে।
কম বয়সে এ রোগ হওয়ার কারণ:
বিশেষজ্ঞদের মত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
অস্টিওআর্থ্রাইটিস হলো এক প্রকার রোগ যা আমাদের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা অনুভব করায়। ২০৫০ সাল নাগাদ এই রোগে ভুগবে পৃথিবীর ১০০ কোটি মানুষ। দ্য ল্যানসেট রিউম্যাটোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করা হচ্ছে। খবর এনডিটিভির।
১৯৯০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে ২০০টিরও বেশি ধরে এই গবেষণা চালানো হয়। এই গবেষণাটি চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাস্থ্য সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিকস অ্যান্ড ইভালুয়েশন (আইএইচএমই)।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে পৃথিবীতে ৩০ বছরের বেশি যত বাকি অংশ পড়ুন...
বয়স বাড়লে হাঁটুতে ব্যথাসহ নানা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তবে ইদানিং কম বয়সী মানুষও এই সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন। আঘাত, আর্থ্রাইটিস বা অন্য যে কোনো কারণে হাঁটু ব্যথা হতে পারে। হাঁটু ব্যথা দীর্ঘদিন ধরে অনুভূত হলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে হাঁটুব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করা গেলে ৭০-৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে ব্যথা ভালো হয়ে যায়।
হাঁটুব্যথার কারণ
• কাজকর্ম করতে গিয়ে কিংবা অন্য যেকোনোভাবে আঘাত লেগে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে। এই ধরনের হাঁটুব্যথার কোনো বয়সভেদ নেই। বাতের ব্যথার ক্ষেত্রেও একই বাকি অংশ পড়ুন...












