বিভিন্ন কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَوُجِدَ عَلـٰى حَجَرٍ بِالْـخَطِّ الْعِبْرَانِـىِّ بِاسْـمِكَ اللّٰهُمَّ جَاءَ الْـحَقُّ مِنْ رَّبِّكَ بِلِسَانٍ عَرَبِـىٍّ مُّبِيْـنٍ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَتَبَه حَضْرَتْ مُوْسَى بْنُ عِمْرَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ
অর্থ: “একটি পাথরের উপর ইবরানী ভাষায় হস্তাক্ষরে এরূপ লেখা পাওয়া গেছে- ‘আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক-এ শুরু করছি। সত্য এসেছেন আপনার রব মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট আরবী ভাষাসহ-لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘লা ইলাহ বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ও পবিত্র নাম মুবারক হযরত যয়নাব আলাইহাস সালাম
কুরাইশ গোত্রের বনু আসাদ বংশে উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ।
উনার সম্মানিত পিতার নাম হযরত জাহাশ আলাইহিস সালাম, যিনি ইসলাম-পূর্ব যুগে বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। পিতার দিক থেকে তিনি ১০ম পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মিলিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।
উনার ৯ম পূর্ব-পুরুষ হচ্ছেন হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُوْلُ قَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَبْنِيْ بِأُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الْعَاشِرَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَدَعَوْتُ الْمُسْلِمِيْنَ إِلٰى وَلِيمَتِهٖ أَمَرَ بِالأَنْطَاعِ فَبُسِطَتْ فَأُلْقِيَ عَلَيْهَا التَّمْرُ وَالْأَقِطُ وَالسَّمْنُ وَقَالَ حَضْرَتْ عَمْرٌ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَعَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ الله تَعَالٰى عَنْهُ بَنٰى بِهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ صَنَعَ حَيْسًا فِيْ نِطَعٍ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বক্তা গিয়াস উদ্দিন তাহেরী এবার সুন্নিয়তের বৃহত্তর জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন এবং সকলকে অংশগ্রহনের আহ¦ান জানিয়েছেন।
সম্প্রতি এক বক্তব্যে তাহেরী বলেন, বাংলাদেশের ১২ হাজার খানকাহ‘র পীর-মাশায়েখ বৃন্দ, আপনারা সারা জীবন হযরত শহজালালের (হযরত শাহজালাল র.) হয়ে কাজ করেছেন। আপনারা সারা বছর শাহপরানের (হযরত শাহপরান র.) হয়ে কাজ করেছেন। আপনারা সারা জীবন শেরে বাংলার উত্তরসূরি হয়ে কাজ করেছেন। আর কত খানকাহতে থাকবেন? যারা আল্লাহর ওলীর মাজারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে আর বিচ্ছিন্ন থাকার সময় নাই। সব ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এর বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ نَقْشُ خَاتَـمِ سُلَيْمَانَ بْنِ دَاوٗدَ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত সুলাইমান ইবনে দাঊদ আলাইহিমাস সালাম উনার সম্মানিত আংটি মুবারক-এ নকশা করে লিখা ছিলেন-لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘লা ইলাহা ইল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার বদলে বন্ধ করাই উত্তম হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকাত আজিজ রাসেল।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) রাজধানীর লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অন্তর্র্বতী সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
শওকাত আজিজ বলেন, মরে যাওয়া ব্যাংকগুলো বাঁচাতে টাকা ঢালছেন কেন? চোরদের পিছনে টাকা দিচ্ছেন কেন? ওই টাকা বরং ব্যাংকগুলোর আমানতকারীদের ফিরিয়ে দিন। যত পরিবর্তনই আনুন না কেন, এসব ব্যাংকের মালিকানা একই থা বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক কালে জেরুজালেম অর্থাৎ পবিত্র বাইতুল মুক্বাদ্দাস শরীফ ইহুদীদের হাত থেকে মুক্ত করেন মুসলিম সেনাপতি বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবূ উবায়দাহ ইবনুল জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি। সেখানকার ইহুদী সম্প্রদায়দের আসমানী কিতাবে বর্ণিত ছিল যে, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতগণ পবিত্র বাইতুল মুক্বাদ্দাস শরীফ বিজয় কর বাকি অংশ পড়ুন...
ওজন কমছে না? নিজের মধ্যে আনুন কিছু সহজ পরিবর্তন। সামান্য শারীরিক ব্যায়াম ও কিছু তরল পানীয় ওজন কমাবে। গ্রীনটি থেকে আমড়া জুসসহ অন্যান্য তরল পানীয় মেটাবলিসম প্রক্রিয়া বাড়াতে এবং খিদে কমাতে সাহায্য করে, ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
যেকোনও ধরনের ফলের রস ওজন কমানোর জন্য উপকারী। জিরার পানিতে ক্যালোরির মাত্রা হচ্ছে ৭। জিরার পানির সঙ্গে সিরকা পান করুন নিমেষে কমবে ওজন। নারকেলের পানিতে থাকে প্রচুর পরিমাণের পটাসিয়াম। গরমে মেদ ঝড়াতে নারকেলের পানি হয়ে উঠতে পারে ওজন কমানোর চাবিকাঠি।
ভেজিটেবল স্যুপ ওজন কমাতে সাহায্য করে। সর্দি কাশি, আর্থ্ বাকি অংশ পড়ুন...
(৭)
হযরত ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কসম করে বলেন, আমার ক্ষুধার তাড়না সহ্য করার অত্যধিক ক্ষমতা ছিলো। আমি ক্ষুধার তাড়নায় পেটে পাথর বাধতাম। একবার আমি অত্যধিক ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাস্তার পার্শ্বে বসেছিলাম। ঐ সময় আমার নিকট দিয়ে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি হেঁটে যাচ্ছিলেন। আমি উনাকে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একটি পবিত্র আয়াত শরীফ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। এতে আমার উদ্দেশ্য ছিলো যে, তিনি যেন আমার অবস্থাটি বুঝতে পেরে আমাকে উনার সঙ বাকি অংশ পড়ুন...
(৪)
উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার হুজরা শরীফে এসে বললেন, আপনার নিকট কোন খাবার আছে কি? আমি বললাম, দুই মুষ্টি আটা আছে। তিনি বললেন, উহা ভেঁজে নিন। তখন আমি ঐ আটা ডেকচিতে ঢেলে ভাঁজলাম। একটি পাত্রে সামান্য ঘি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা ডেকচিতে উপুড় করে ঢেলে দেন। অতঃপর উনার মহাসম্মানিত নূরুল মাগফিরাত মুবারক (হাত মুবারক) উহার উপর স্থাপন করে বললেন, আপনি আপনার ভগ্নি উনাদেরকে ডাক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনকাল ছিলো সমকালীন পৃথিবীর সর্বাধিক আলোচিত পবিত্র ই’জায শরীফ।
পবিত্র ই’জায শরীফ উনার সূচনা থেকেই দু’দলে বিভক্ত হয়ে পড়ে সমুদয় আরববাসী। উনাদের মধ্যে যাঁরা ছিলেন পবিত্র, স্বচ্ছ ও অনাবিল চিন্তার অধিকারী উনারা প্রথম সাক্ষাতেই বিষয়টি গভীর বিবেচনায় নেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র ছীরত-ছুরত মুবারকসমূহ উনাদেরকে হক্ব গ্রহণে আন্দোলিত করে।
তবে এ সবকিছু জেনেশুনেও অনেকে চরম সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতো। বাকি অংশ পড়ুন...












