পদার্থ বিজ্ঞানে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথমেই যার নাম মুবারক আসে উনি হচ্ছেন হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম (৯৬ হিজরী ১৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফ থেকে ১৪৮ হিজরীর ১৪ই রজবুল হারাম ইছনাইনিল আযীম শরীফ)। মূলত: তিনি শুধু পদার্থ বিজ্ঞানই নয় বরং আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার প্রতিটি বিষয়ের তিনি মূলভিত্তি রচনা করেছেন।
পদার্থ ও এর গঠন:
ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ১২ বছর বয়স মুবারকে অ্যারিস্টোটলের চার মৌলি বাকি অংশ পড়ুন...
কারেক্টিভ লেন্স:
মুসলিম বিজ্ঞানী আব্বাস ইবনে ফিরনাস (১৯৪-২৭৩ হিজরী, ৮০১-৮৭৩ খ্রি.) কারেক্টিভ লেন্স (পড়ৎৎবপঃরাব ষবহংবং) তৈরী করেছিলেন।
আলোক বিজ্ঞান ও দর্শন তত্ত্ব :
হিজরী ৪র্থ শতকে (দশম খ্রি. শতাব্দী) বিজ্ঞানী ইবনুল হাইছাম (৩৫৪- ৪৩১ হিজরী, ৯৬৫-১০৪০ খৃ.) কে আধুনিক আলোক বিজ্ঞানের জনক, আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অগ্রদুত এবং পরীক্ষামূলক পদার্থ বিজ্ঞানের সূচনাকারী হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি কিতাবুল মানাযির (Book of Optics) নামে ৭ খন্ডের একটি সুবিশাল বই লিখেন যা দর্শনগত উপলব্ধি এবং আলোক বিজ্ঞানে বিপ্লবের সূচনা করে।
এই বইটি হিজরী ৬ষ্ঠ শতকের (দ্বাদ বাকি অংশ পড়ুন...
৯. ইবনে রুশদ
পুরো নাম আবুল ওয়ালিদ মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে রুশদ। তিনি ইবনে রুশদ নামে বেশি পরিচিত। তিনি একজন আন্দালুসিয়ান (স্প্যানিশ) মুসলিম বিজ্ঞানী। তিনি একাধারে ইসলামিক দার্শনিক, ইসলামিক ধর্মতত্ত্ববিদ, যুক্তিবিদ, ভূগোলবিদ, জ্যোতির্বিদ, গণিতবিদ, পদার্থবিদ ছিলেন। কিন্তু উনার মূল ও আসল নাম পরিবর্তন করে লাতিন ভাষায় বিকৃত করে রাখা হয়েছে অ্যাভেরুশ।
১০. আল-জারক্বালি
আরব জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ আবু ইসহাক ইবরাহিম ইবনে ইয়াহিয়া আল নাক্কাস আল-জারক্বালি। উনার জ্যোর্তি বৈজ্ঞানিক ছকের (অংঃৎড়হড়সরপধষ ঞধনষব) জন্য পাশ্চাত্যে তিনি অত বাকি অংশ পড়ুন...












