রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের ইছলাহর জন্য এমন একজন ব্যক্তিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছীলা মুবারকে উনাদেরকে ইছলাহ মুবারক করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরপর যখন এই ঘটনাটি সংঘটিত হয়ে যায় এবং ইফক্বের বিষয়টা প্রকাশ হয়ে যায় তখন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বসম করলেন। যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যারা এতে জড়িত তাদেরকে আমি কখনও কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করব না। উনার খালাতো ভাই যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২১ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لا تَتَّبِعُوا خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ وَمَن يَتَّبِعْ خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ فَإِنَّهُ يَأْمُرُ بِالْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَوْلا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهُ مَا زَكَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ أَبَدًا وَلَكِنَّ اللهَ يُزَكِّي مَن يَشَاء وَاللهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ.
অর্র্থ : হে ঈমাদারগণ! তোমরা শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। যে শয়তানের পদাংক অনুসরণ করবে, অবশ্যই শয়তান তোমাদেরকে অশ্লীল-অশালীন, হারাম কাজে ওয়াসওয়াসা দিয়ে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লাহ! যদি খ¦লিক মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বনু হিলাল গোত্রে, উনার সম্মানিত পিতা উনার নাম মুবারক হযরত হারিছ বিন হাযান আলাইহিস সালাম, সম্মানিতা মাতা উনার নাম মুবারক হযরত হিন্দা বিনতে আওফ আলাইহাস সালাম। (তাবাক্বাত, আনসাবুল আশরাফ)
উনার পূর্ব নাম মুবারক ছিল র্বারা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাখেন। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ঐ ব্যক্তি কামিয়াব হয়েছে যে ব্যক্তি তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করেছে।’ আর হযরত ইমাম হাসান বছর বাকি অংশ পড়ুন...
সাফফাহ (سَفَّاحٌ) শব্দ মুবারক উনার তাহক্বীক্ব বা শাব্দিক বিশ্লেষণ: সাফফাহ (سَفَّاحٌ) শব্দ মুবারকখানা ইসমে ফায়িল মুবালাগাহ। ইহা سفح মাদ্দাহ হতে নির্গত। মহান আল্লাহ পাক উনার (غَفَّارٌ) গফফার, (سَتَّارٌ) সাত্তার, (جَبَّارٌ) জাব্বার ইত্যাদি ছিফতী নাম মুবারক উনাদের ন্যায় এই (سَفَّاحٌ) সাফফাহ শব্দ মুবারকখানাও আধিক্যের অর্থ প্রদান করবে। অর্থাৎ (غَفَّارٌ) গফফার অর্থ যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষমাশীল। যাঁর উপর আর কোনো ক্ষমাশীল নেই। তেমনিভাবে (سَفَّاحٌ) সাফফাহ অর্থ হচ্ছেন- সর্বশ্রেষ্ঠ মুুক্তিদানকারী। যাঁর উপর আর কোনো মুক্তিদানকারী নেই। অর্থাৎ তিনি হচ্ছেন মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের ইছলাহর জন্য এমন একজন ব্যক্তিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কিছু অসৎ ব্যবসায়ী যারা মুসলমান উনাদের শত্রু তারা দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করে সব ধরনের পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি করছে। যা জনগণের জন্য সীমাহীন ক বাকি অংশ পড়ুন...
আর যেটা মূল অর্থ মুসলমান শব্দের। মুসলমান শব্দের অর্থ কি?
كردان نهادن بطاعت
আনুগত্যের সহিত আত্মসমর্পন করা। একটা চোরকে যখন পুলিশে ধরে, চোরের হাত বাঁধা থাকে। চোর সুযোগ খুঁজতে থাকে পালানোর জন্যে। কিন্তু মুসলমান তদ্রƒপ নয়। মুসলমান গরমের দিনেও রোযা রাখলে পানিতে ডুব দিয়ে পানি পান করে না। মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে আনুগত্যতার সাথে আত্মসমর্পণ করে।
কাজেই ঠিক এই যে তাকওয়াটা অর্জন করতে হবে সেটাই আল্লাহওয়ালা লোকদের ছোহবত ইখতিয়ার করার বদৌলতেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এই নিয়ামত দান করবেন।
এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই দিলকে যখন ইছলাহ করা হবে তখন তার মুখ দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ সম্মত, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ সম্মত কথা বের হবে। আর যতক্ষণ পর্যন্ত দিল শুদ্ধ করা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত এলোমেলো, আজেবাজে কথা সে বলবে।
কাজেই সেজন্য মূল যে কেন্দ্রবিন্দু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেটা বলেছেন, বুখারী শরীফ উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ; তার দিল ক্বাল্ব্কে শুদ্ধ করতে হবে।
যখন ক্বাল্ব্ শুদ্ধ হয়ে যাবে তখন সমস্ত তাকওয়া তার মধ্যে প্রবেশ করবে। এবং তার আমল-আ বাকি অংশ পড়ুন...












