১। ছদক্বায়ে জারিয়াহ (মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা ইত্যাদি)।
২। উপকারী ইলিম (মুরশিদ বা পীর ছাহিব-মুরীদ, উস্তাদ-ছাত্রের সিলসিলা)।
৩। নেককার সন্তান, যে তার পিতা-মাতা উনাদের জন্য দোয়া করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহাবী, মদীনা শরীফে বনু মাযিন গোত্রে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন, উপনাম আবু বুসর অথবা আবু ছাফওয়ান, দুই ক্বিবলার দিকে নামায আদায় করেন অর্থাৎ বায়তুল মুকাদ্দাস ও বায়তুল্লাহ শরীফ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ মুবারক বা হাত মুবারক উনার মস্তকে স্থাপন করে দোয়া মুবারক করেছিলেন। তিনি, উনার পিতা-মাতা, ভ্রাতা হযরত আতিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং ভগ্নী হযরত আছ-ছাম্মা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা সকলেই ছাহাবী ছিলেন। তিনি একশত বছর বয়সে হিজরী ৯৬ সনে বিছাল শরীফ গ্রহণ করে বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি হযরত শায়েখ আহমদ বিন আবিল হাওয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিবি বা আহলিয়া ছিলেন। হযরত শায়েখ আহমদ বিন আবিল হাওয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, উনার অবস্থা বিভিন্ন রকম হতো। কখনও তো উনার উপর ইশ্ক ও মুহব্বত অধিক হতো। যখন মুহব্বত অধিক হতো তখন এই শে’র পড়তেন-
حبيب ليس بعد حبيب - وما السواه فى قلب نصيب
حبيب غائب عن بصرى وشخصى - و لكن عن فوادى لا يغيب
(অর্থ: আমার হাবীব এমন যে যাঁর পরে আর কোন হাবীব নেই, আর আমার অন্তরে তিনি ব্যতীত আর কারো কোন অংশ নেই। তিনি এমন হাবীব যিনি আমার দৃষ্টি ও সত্ত্বা থেকে গায়েব হলেও আমার অন্তর থেকে গায়েব নহেন। )
যখন উনার উপর উন্স্ (সম্প্রীতি)-এর বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত লাব্বাবাহ মুতাআব্বিদাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা:
তিনি বায়তুল মুকাদ্দাসের অধিবাসী ছিলেন। তিনি বলেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট এজন্য লজ্জা বোধ করি, না জানি তিনি আমাকে অন্যের সাথে মশগুল রাখেন।
এক ব্যক্তি উনাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমি হজ্জ করতে যাচ্ছি, আমি সেখানে পৌঁছে কি দোয়া করবো? উত্তরে তিনি বলেন, তুমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সেই বস্তু চাইবে যাতে তিনি তোমার উপর খুশী হয়ে যান, এবং তোমাকে নিজ পছন্দনীয় লোকদের মধ্যে পৌঁছিয়ে নেন এবং নিজ দোস্তদের মধ্যে মিশিয়ে দেন। (নাফাহাতুল উন্স্, পৃষ্ঠা ৮৮১)
হযরত মরিয়ম বছরিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহা বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অন্যান্য ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদেরকে অত্যন্ত সম্মান করতেন। বছরার গভর্ণর (ওয়ালী) থাকাকালে বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবু আইয়ুব আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একবার হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট কোন জরুরী প্রয়োজনে স্বীয় প্রয়োজনের কথা ব্যক্ত করেন। সব শুনে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনার কর্জ কি পরিমাণ? তিনি উত্তর দেন, বিশ হাজার (দিরহা বাকি অংশ পড়ুন...












