রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী কারা? কি তাদের পরিচয়? এ সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করা সকলের জন্যই ফরয। উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের বাকি অংশ পড়ুন...
১। পশুর মতো হবে।
২। বরং তার চেয়ে অধম হবে।
৩। শরয়ী হুকুম-আহকাম থেকে গাফিল হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর থাকা সত্বেও বুঝবে না।
চোখ থাকা সত্বেও দেখবে না।
কান থাকা সত্বেও শুনবে না।
বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি “পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ” উনার ১০৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারা তথা আহল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تُحَرِّمُوا طَيِّبَاتِ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لَكُمْ وَلَا تَعْتَدُوا ۚ إِنَّ اللَّهَ لَا يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ
অর্থ: হে ঈমানদাররা! মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য পবিত্র যে বিষয়গুলোকে হালাল করেছেন তোমরা তা হারাম করোনা এবং এ ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করোনা। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সীমালঙ্ঘন কারীকে পছন্দ করেন না। (পবিত্র সূরা আল মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৭)
আর আক্বাইদ উনার কিতাবে উল্লেখ আছে-
استحلال المعصية كفر
অর্থাৎ হারাম বিষয়কে হালাল মনে করা কুফরী। (শরহে আক্বাইদে নাসাফী) অনুরূপ হালালকে হারাম বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুক্ষণ সময় উলামায়ে ‘সূ’দের দোষ-ত্রুটি তুলে ধরা ষাট মতান্তরে ১ হাজার বছর বেরিয়া নফল ইবাদতের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
প্রসঙ্গত উলামায়ে ‘সূ’ আহাজারীর কুখ্যাত কুফরী কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো।
আহাজারী বলেছে:
০১.তারাবির নামাজ ৪ রাকাত আদায় করলে হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!
০২.সুন্নাতে মুয়াক্কাদা নামায না পড়লেও কোনো গুনাহ হবে না। নাউযুবিল্লাহ!
০৩.মহিলারা রাস্তা-ঘাটে, হাট-বাজারে যেখানেই যাবে চেহারা ও হাত খোলা রাখবে কোন সমস্যা নেই। নাউযুবিল্লাহ!
০৪. প্রজেক্টেরের মাধ্যমে মহিলাদেরকে বয়ান শোনানো জায়েয। নাউযুবিল্লাহ!
০৫. নূরে মুজাসসাম হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরী যামানায় মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল যিনি জলীলুল ক্বদর রসূল হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আসবেন। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব তিনিতো মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন একক। উনার পরে মর্যাদা সম্পন্ন যে সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা রয়েছেন উনাদের প্রথম কয়েকজনের মধ্যেই রয়েছেন হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি।
তিনি যখন আখ বাকি অংশ পড়ুন...
এ বিষয়টিই ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহহি আলাইহি উনার সাওয়ানেহে উমরী মুবারকে বর্ণিত রয়েছে, উনি ছিলেন মুখলিছ বা মুখলাছ। ইখলাছপ্রাপ্ত বা ইখলাছ হাছিলকারী। এখন ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার সাওয়ানেহে উমরী মুবারকে বর্ণিত রয়েছে যে, মুখলিছ, যারা ইখলাছকারী উনারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন, কতটুকু ভয় করেন? কঠিন বিষয়, সূক্ষ¥ বিষয়।
যে সম্পর্কে আমি পূর্বে বলেছি গউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহিব রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার যে ওয়াকিয়া, ঠিক ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ওয়াকি বাকি অংশ পড়ুন...
এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা, ক্বিয়াস তিনি কম জানেন বা বেশি জানেন এটা পরের কথা। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার ভীতি যার অন্তরে রয়েছে, যিনি ইখলাছ অর্জন করেছেন, তিনি হচ্ছেন আলিম।
মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবারে ঐ ব্যক্তি আলিম হিসেবে গন্য হবেন। সুবহানাল্লাহ! যদিও উনার পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা, ক্বিয়াস কম জানা থাকে, তারপরও সে ব্যক্তি আলিম হিসেবে গণ্য হবেন।
কারণ, উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার ভীত বাকি অংশ পড়ুন...
ইবলীস তো ওয়াদা করেছে, তাকে যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বের করে দিলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-
فَاخْرُجْ مِنْهَا فَإِنَّكَ رَجِيْمٌ وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
ইবলীস তুমি এখান থেকে বের হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত, লা’নতপ্রাপ্ত।
وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
নিশ্চয়ই তোমার প্রতি অনন্তকালব্যাপী লা’নত বর্ষিত হবে। তখন ইবলীস বলেছিলো-
قَالَ فَبِعِزَّتِكَ لَأُغْوِيَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ
ইবলীস বলেছিলো, আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনার ক্বসম! আপনার ইজ্জত মুবারক উনার ক্বসম! আয় মহান আল্লাহ পাক! অবশ্যই ইবলীস সমস্ত মানুষদেরকে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
শের শাহ শূরীর নিকট পরাজিত সম্রাট আকবরের পিতা সম্রাট হুমায়ূন যখন সপরিবারে পলায়ন করছিল, তখন বর্তমান পাকিস্তানের অমরকোটে এক রাজপ্রাসাদে আকবরের জন্ম। প্রথম জীবনে লেখাপড়ার সুযোগ না পেলেও বৈরাম খাঁর নিকট যুদ্ধ বিদ্যায় হাতেখড়ি তার। অপরিণত বয়সেই তাকে সাম্রাজ্যের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। প্রথম জীবনে আকবর ছিলো দ্বীনদার আলিম এবং ওলীআল্লাহগণ উনাদের ভক্ত। এক যুদ্ধে বিজয়ের পর নগ্ন পায়ে হেঁটে সুলত্বানুল হিন্দ গরীব নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবারের উপস্থিত হয়েছিলো। দ্বীনের প্রতি তার অগাধ বিশ্বাস ভক্ বাকি অংশ পড়ুন...












