মুনাফিকরা নিজেরা তো মহান আল্লাহ
পাক উনার রাস্তায়, এই জিহাদ মুবারকে কিছুই
দান করেনি; বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যাঁরা সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী দান করতেন- উনাদেরকে নিয়ে
তারা কটাক্ষ করতো, ঠাট্টা-বিদ্রƒপ করতো। নাঊযুবিল্লাহ! তারা বিদ্রƒপ করে বলতো যে, ‘উনারা কি এই দু’চারটি খেজুর দান করে তথাকথিত বিশ্ব
শক্তি রোম সাম্রাজ্যকে পরাজিত করবেন! এমন অল্প কিছু দিয়েই কি উনারা বিশাল সাম্রাজ্য
জয়ের দিবাস্বপ্ন দেখছেন! নাঊযুবিল্লাহ!’
‘বুখারী শরীফ’-এ রয়েছে- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (Demographic Dividend) বলতে বোঝায়, কোনো একটি দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন শ্রমশক্তিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ পরনির্ভরশীল জনসংখ্যার চেয়ে কর্মক্ষম জনসংখ্যার হার বেশি হয়।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি) মতে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি মানুষের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ বয়সি মানুষ তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশের এখন বেশিরভাগ মানুষ (৬৮ শতাংশ) কর্মক্ষম। জনমিতির হিসেবে বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের মতো সুবর্ণ সময় পার করছে, যা ২০৪০ সাল পর্যন্ত ব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী কারা? কি তাদের পরিচয়? এ সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করা সকলের জন্যই ফরয। উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “পবিত্র মসজিদে দুনিয়াবী কথা বললে চল্লিশ বছরের ইবাদত তথা নেকী নষ্ট হয়ে যায়।” “পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থই হচ্ছে সালাম বা শান্তি। তাই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ফিৎনা-ফাসাদ, মারামারি, কাউকে অন্যায়ভাবে হত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম আপনাদের সাথে বিবাদের বাকি অংশ পড়ুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি গোষ্ঠীগুলো উস্কে দেয়ার মূলে কাজ করছে বিদেশী কিছু সংস্থা, যেমন- জাতিসংঘ (ইহুদীসংঘ), ইউএনডিপি, কারিতাস, কেয়ার, আশা, সিসিডিবি’সহ আরো কিছু বিদেশী এনজিও। এরাই কূটবুদ্ধি ও কু-পরামর্শ দিয়ে উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে ক্ষেপিয়ে রাখছে। এই উস্কে দেয়ার পেছনে উপজাতিদের মুলো দেখানো হয়- ‘তাদের জন্য আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে দেয়া হবে’। কিন্তু বাস্তবে উপজাতিদের স্বার্থ এখানে মুখ্য নয়। মূল স্বার্থ পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের, যারা উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে শুধু ব্যবহার করছে তিন পার্বত্য জেলাকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঋণ নিয়েছে ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য। কিন্তু ওই ঋণ ফেরত দিচ্ছেননা। অথচ তা ফেরতের সামর্থ্য রয়েছে। জেনে, বুঝে, স্বজ্ঞানে ঋণের টাকা নানা টালবাহানায় ব্যাংককে না দিয়ে লুটে নিচ্ছে।
এরাই ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। এরাই এখন ব্যাংকের গলার কাঁটা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ইচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকের সংখ্যা তিন হাজার ৪৮৩ জন। তাঁদের পেটে আটকে আছে ২৮ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ না করা গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হ বাকি অংশ পড়ুন...
১. দ্বীন ইসলাম মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে প্রেরিত একমাত্র দ্বীন। দ্বীন ইসলামে মূর্তি পূজা হারাম বা নিষিদ্ধ। যারা ইসলামের মধ্যে মূর্তি পূজা প্রবেশ করাতে চায়, যারা মূর্তি বা মন্দির পাহারা দেয় কিংবা যারা মুশরিক হিন্দুদেরকে ভাই বলে প্রচার করে তারা নিকৃষ্ট মুনাফিক এবং কাফির। তাদেরকে দ্বীন ইসলাম ত্যাগী কাফির বলে ঘোষণা করতে হবে এবং তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচার করতে হবে। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টির মূল।
২. ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দূর্গা পূজাকে সার্বজনীন বা সর্বজনীন দাবি ক বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে এবং মানুষের ঈমানের সঙ্গে জড়িত সংবেদনশীল পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছূরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা দেশকে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে এমন এক কৌশলগত সংকটে ফেলে দিয়েছে যে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে, জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষ্ণুœ হচ্ছে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিঘিœত হচ্ছে ও দ্বীন ইসলামের উপর আঘাত আসছে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে এক সমাবেশে বক্তারা এ কথাগুলো বলেন। ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতার আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা ১৭টি দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
১. মুসলমানদের প্রাণের চেয়ে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীতে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত রাজনৈতিক অঙ্গন। এ ছাড়া বিভিন্ন শ্রেণি-প্রেশার মানুষকেও সোশ্যাল মিডিয়ায় এ প্রসঙ্গে কথা বলতে দেখা গেছে। যার মধ্যে রয়েছেন লেখক আমিনুল ইসলাম। তার মতে, আন্দোলনের ফসল ঘরে তোলা রাজনৈতিক নেতৃত্ব রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে সেই পুরনো এলিট কাঠামোর সেবক হয়ে উঠেছে।
তাই নুরের মতো নেতারা মার খাচ্ছেন, বিপরীতে এলিট রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ভোগ করছেন সুবিধা।
আমিনুল ইসলাম লেখেন, আমি শুধু ভাবছি সেই দিনের কথা। যখন উপদেষ্টা ফারুকীকে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে কর বাকি অংশ পড়ুন...












