পবিত্র রমাদ্বান মাস হচ্ছেন- শাহরুল্লাহ শরীফ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মাস। এই মহান মাস উনাকে সম্মান করা, তা’যীম-তাকরীম করা সমস্ত মুসলমান, জিন-ইনসান সকলের জন্য ফরয।
এই মাস উনাকে কেন্দ্র করে মুসলিম উম্মাহ’র মাঝে অন্যরকম একটা আমেজ তৈরী হয়। প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে যেন ইবাদত বন্দেগীর উৎসব শুরু হয়। বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে এই সম্মানিত মাহিনা উনাকে কেন্দ্র করে নিত্য-প্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রী থেকে শুরু করে সব কিছুতে ব্যাপক ছাড় দেয়া হয়।
অথচ, এক্ষেত্রে আমাদের দেশের চিত্র পুরোপুরি উল্টা। রমাদ্বান মাস আসার কয়েকমাস আগ থেকে (অর্থাৎ এখন থেক বাকি অংশ পড়ুন...
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
অন্য বর্ণনায় রয়েছেন, ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে বললেন, ‘তুমি না মহান আল্লাহ পাক উনাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছো যে, যদি সম্মানিত কুরাইশ উনাদের কোনো ব্যক্তি তোমাকে বন্ধুত্বের দিকে আহ্বান করে তবে তুমি তা গ্রহণ করবে।’ সে বললো, ‘হ্যাঁ; আমি তা বলেছি।’ তিনি বললেন, ‘তাহলে শুনো-
فأنا أدعوك إلى الله وإلى رسول الله صلى الله عليه وسلم وإلى الإسلام فقال لا حاجة لي بذلك
‘আমি তোমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
গুলি লাগার ঘটনাটি মুহূর্তের মধ্যে জীবন-মৃত্যুর ব্যবধান তৈরি করতে পারে। কোথায় গুলি লেগেছে, কী ধরনের গুলি, কত দ্রুত চিকিৎসা পাওয়া গেছে- এসবের ওপর নির্ভর করে আহত ব্যক্তির জীবন ঝুঁকি বাড়ে বা কমে। তবে সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
প্রথমেই নিরাপদ স্থানে যান
গুলি লাগলে প্রথম ৩০ মিনিটে যা করবেন:
২. অস্ত্র নিরাপদ করুন : দুর্ঘটনাবশত গুলিবিদ্ধ হলে নিশ্চিত করুন অস্ত্র আর কারও ক্ষতি করতে না পারে।
৩. ৯৯৯-এ ফোন করুন : নিরাপদে পৌঁছানোর পর সঙ্গে সঙ্গে জরুরি সেবায় ফোন দিন এবং অপ বাকি অংশ পড়ুন...
এক বুযূর্গ ব্যক্তি, মহান আল্লাহ পাক উনার বিশিষ্ট ওলী, বুযূর্গ ছিলেন। সেই দেশের যে বাদশাহ ছিলো, সে উক্ত বুযূর্গ বা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীর মুরীদ ছিলো। তিনি নছীহত করতেন, তা’লীম দিতেন। বাদশাহও প্রায় সময় তার পীর সাহেব অর্থাৎ সেই ওলীআল্লাহ বা বুযূর্গ ব্যক্তির খানকা শরীফে আসতো। এসে নছীহত হাছিল করে তা’লীম নিয়ে যেতো। একদিন সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নছীহত করলেন যে, মানুষের অন্তরের মধ্যে দুনিয়ার মুহব্বত বেশী হয়ে গিয়েছে। মানুষ দুনিয়াতে গরক (মশগুল) থাকার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ে গিয়েছে। তবে ক বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
কাট্টা কাফির আবূ রফেকে হত্যা:
কাট্টা কাফির কুখ্যাত ইহুদী আবূ রফের হত্যার সূত্রপাত হচ্ছে- আউস গোত্রের মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং অন্যান্য হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা যখন সম্মিলিতভাবে কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা করলেন, তখন খাযরাজ গোত্রের হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা চিন্তা করলেন যে, উনারাও কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফের মতো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোনো এক শত্রুকে হত্যা করবেন। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
কাট্টা কাফির আবূ রফেকে হত্যা:
বুখারী শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَلبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ بَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى أَبِي رَافِعٍ اَلْيَهُودِيِّ رِجَالًا مِنَ الأَنْصَارِ فَأَمَّرَ عَلَيْهِمْ حَضْرَتْ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَتِيكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَكَانَ أَبُو رَافِعٍ يُؤْذِي رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيُعِينُ عَلَيْهِ وَكَانَ فِي حِصْنٍ لَهُ بِأَرْضِ الحِجَازِ فَلَمَّا دَنَوْا مِنْهُ وَقَدْ غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَرَاحَ النَّاسُ بِسَرْحِهِمْ فَقَالَ حَضْرَتْ عَبْدُ اللَّهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ لِأَصْحَابِهِ اجْلِسُوا مَكَانَكُمْ فَإِنِّي مُنْطَلِقٌ وَمُتَلَطِّفٌ لِلْبَوَّابِ لَعَلِّي أَنْ أَدْخُلَ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
সম্পত্তি বণ্টনের ক্ষেত্রে কোন পিতা-মাতা যদি কোন সন্তানকে বেশি দেয়ার ওসীয়ত করে যায় সেক্ষেত্রে উক্ত ওসীয়ত কি পুর্ণ করা যাবে? জানতে বাসনা রাখি।
জাওয়াব:
সাধারণত কেউ কাউকে ওসীয়ত করলে তা পূরণের ক্ষেত্রে কোন রকম শরঈ বাধা-নিষেধ না থাকলে, যাকে বা যাদেরকে ওসীয়ত করা হয়েছে তাদের জন্য ওসীয়তকারীর ওসীয়ত পূরণ করাটা ওয়াজিব। কিন্তু ওসীয়তকারীর ওসীয়ত যদি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার খিলাফ বা বিরোধী হয় তাহলে সে ওসীয়ত কখনোই পূরণ বা পালন করা যাবে না। সেটা পিতা-মাতা, দাদা-দাদী, নানা-নানী যে কারোরই ওসীয়ত হোক না কেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরী বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـي قَتَادَةَ الأَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ عَنْ صَوْمِ الاِثْنَيْنِ فَقَالَ فِيْهِ وُلِدْتُ وَفِيْهِ اُنْزِلَ عَلَىَّ.
অর্থ: “হযরত আবূ ক্বাতাদাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ রোযা মুবারক রাখার ব্যাপারে সুওয়াল মুবারক করা হলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই দিন আমি পব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের ইতিহাসে সাবেক রাষ্ট্রপতি হিসাবে প্রথম এরশাদকে দুদকের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তাকে সাজাও ভোগ করতে হয়েছিল। আবদুল হামিদ হচ্ছেন দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি, যিনি দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের মুখোমুখি হচ্ছেন।
জানা গেছে, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্প বাবদ আবদুল হামিদ রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এমন অভিযোগে এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান টিম কাজও শুরু করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে আলোচিত প্রশ্ন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কি নির্বাচনের আগে দেশে ফিরবেন? দলীয় নেতাকর্মীদের বড় অংশ যেখানে তার দ্রুত প্রত্যাবর্তনের আশা করেন।
এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও লেখক জাহেদ উর রহমান স্পষ্টভাবে বলছেন, নির্বাচনের আগে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন না, এবং এটিই এখন তার সবচেয়ে কৌশলগত সিদ্ধান্ত।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) ডা. জাহেদ উর রহমান এক বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
জাহেদ উর রহমান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু মহল পরিকল্পিতভাবে আলোচনা ছড়াচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
ওযূর প্রকারভেদ
ওযূ তিন প্রকার- (১) ফরয, (২) ওয়াজিব, (৩) মুস্তাহাব।
ক) পবিত্র নামায উনার জন্য, পবিত্র জানাযা ও পবিত্র সিজদায়ে তিলাওয়াতের জন্য ওযূ করা ফরয।
খ) পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ তাওয়াফের জন্য ওযূ করা ওয়াজিব।
গ) ১. নিদ্রার পূর্বে, ২. নিদ্রা থেকে উঠে, ৩. মিথ্যা কথা বলার পর, ৪. কারো গীবত করার পর, ৫. মন্দ কবিতা আবৃত্তি করার পর, ৬. হাস্য-রসিকতার পর, ৭. ফরয গোসল সমাধা করার পর, ৮. নাপাক অবস্থায় খাওয়ার জন্য, ৯. পুনরায় আহলিয়ার সাথে একান্তে অবস্থান করার ইচ্ছা করলে, ১০. মুর্দাকে গোসল দেয়ার জন্য এবং ১১. একবার পবিত্র নামায আদায় করার পর দ্বিতীয়বার পবিত্র না বাকি অংশ পড়ুন...












