পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাতিসংঘের নির্যাতন বিরোধী কমিটিতে বেশ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থার মাধ্যমে জমা দেওয়া একটি নতুন প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনি বন্দিদের বিরুদ্ধে ইহুদীবাদী শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের ক্রমবর্ধমান ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে।
পার্সটুডে-র মতে, এই নতুন প্রকাশ অনুসারে তেল আবিব সাম্প্রতিক মাসগুলোতে নির্যাতন নিষিদ্ধকারী আন্তর্জাতিক চুক্তির অধীনে তার বাধ্যবাধকতা ব্যাপকভাবে লঙ্ঘন করেছে এবং ফিলিস্তিনি বন্দিদের সুরক্ষা প্রদানকারী আইনি ব্যবস্থাকে কার্যত ধ্বংস করে দিয়েছে।
‘জাস্টিস’,‘দ্য কমিটি অ্যাগেইনস্ট টর্চার’,‘ফ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন শুরুর দিকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণকারী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি তখন উম্মে আম্মার বিনতে সিবা’ খুজাইয়্যাহ্-এর অধীনে ছিলেন। সে যখন জানতে পারলো যে, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছেন, তখন উনাকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরানোর জন্য সে উনার উপর কঠিন যুলুম-নির্যাতন চালাতে লাগলো। সে লোহা গরম করে উনার মাথা ম বাকি অংশ পড়ুন...
আইনী কাঠামোর দুর্বলতায় মাদক কারবারীরা সহজেই জামিনে বেরিয়ে আরো বেশী করে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছে
রাজধানী ঢাকাসহ গ্রামে গঞ্জে অলিতে গলিতে- নব্য রাজনৈতিক সংগঠনে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক
জটিল রোগ থেকে ভয়ঙ্কর অপরাধে জড়াচ্ছে মাদকাসক্তরা
কর্মক্ষম প্রজন্ম, যুব সমাজ ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের অক্ষমতা দেশের ভবিষ্যত অন্ধকার করে দিচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
দেশে মাদক কারবার ও সেবন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাপানের পার্বত্য শহর হিদায় ভাল্লুকের আক্রমণ বেড়েই চলেছে। কোনক্রমেই বেপরোয়া ভালুকের উৎপাত ঠেকানো যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে এবার ব্যবহৃত হচ্ছে ‘শিকারি ড্রোন’। চোখের মতো দেখতে বাল্ব, বিশাল মেগাফোন আর ধোঁয়া ছোড়ার যন্ত্র নিয়ে তৈরি এই ড্রোনই এখন দেশটির পার্বত্য শহর ও গ্রামাঞ্চলে ভালুক তাড়ানোর নতুন অস্ত্র।
দেশজুড়ে ভাল্লুকের রেকর্ড সংখ্যক হামলার ঘটনার পর পর্যটন অঞ্চলে নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি জারি করা হয়েছে ভ্রমণ সতর্কতাও। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জাপানে ভাল্লুকের আক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। যা ২০০০ সালের পর থ বাকি অংশ পড়ুন...
সে আরো দোয়া করলো, কান্নাকাটি করলো, তারপর সে তার মাথা উত্তোলন করলো এবং সামনে বসা হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে বললো, হুযূর! আমাকে আপনি চিনেছেন?
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, “কে তুমি”?
আপনার কি স্মরণ নেই, বছরার বাজারে একবার এক ইহুদী মহিলা, একটা কুকুরকে রুটি খাওয়াচ্ছিলো, আপনি নিষেধ করেছিলেন। আমি সেই মহিলা। আমি বলেছিলাম, হুযূর! মহান আল্লাহ পাক তিনিতো দিলের খবর রাখেন।
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, তুমি কি সেই মহিলা? মহিলা বললো, হুযূর! আমি যে দান করেছিলাম তার বদৌলতে মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
ঐ কুলি ছেলেটি আবার মাছটা নিয়ে বাড়ীতে পৌঁছায়ে দিয়ে পারিশ্রমিক নেয়ার পর বললো, আমাকে তাহলে এখন চলে যাওয়ার এজাযত দেন।
কিন্তু বুযুর্গ ব্যক্তির স্ত্রী ঘটনাটা শুনার পর বললেন, তাহলে এক কাজ করেন, এই কুলি ছেলেটাকে দাওয়াত দেন। সেও আমাদের সাথে মাছ খাবে।
কিন্তু সেই কুলি ছেলেটি বললো, আমি একবার যেখানে যাই দ্বিতীয়বার সেখানে যাই না আর আমি আজকে রোযা। তখন সেই বুযুর্গ ব্যক্তি বললেন, তাহলে তুমি এক কাজ করো, আমাদের সাথে ইফতারী করে যাও। সে বললো, তাহলে আমি আপনাদের বাড়ীর নিকটে যে মসজিদ, সেখানে অপেক্ষা করতে থাকি। মাগরিবের ওয়াক্ত হলে ইফতারীর পরে খাওয়া-দ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
বলা হয়, খইরুত তাবিয়ীন হযরত ওয়ায়িছ আল ক্বরনী রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্পর্কে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ بْنِ الْـخَطَّابِ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ سَـمِعْتُ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ اِنَّ خَيْرَ التَّابِعِيْنَ رَجُلٌ يُقَالُ لَهٗ وَائِسٌ وَلَهٗ وَالِدَةٌ كَانَ بِهٖ بَيَاضٌ فَمُرُوْهُ فَلْيَسْتَغْفِرْ لَكُمْ.
অর্থ : হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
অশ্লীল কথা পরিহার করা ফরয; কেননা তা হারাম এবং কবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত। যার পরিণাম জাহান্নাম। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি অশ্লীল কথা বলে তার জন্য জান্নাত হারাম। তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, দোযখবাসী কতিপয় লোকের মুখ দিয়ে পূতিগন্ধময় অপবিত্র দ্রব্যাদি নির্গত হবে এবং তার দূর্গন্ধে দোযখবাসীরা অভিযোগ করতে থাকবে ও জিজ্ঞাসা করবে, এরা কারা? তখন বলা হবে, এরা হলো ওই সমস্ত লোক যারা দুনিয়াতে কুৎসিত ও অ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত চলে আসা প্রতিষ্ঠিত এবং সর্বজনস্বীকৃত একটি ইবাদত হচ্ছে, পবিত্র ছলাতুল জুমুয়াহ উনার পূর্বের ৪ রাকায়াত নামায বা ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ’; যা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। এটা মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
কিন্তু বাতিলপন্থিরা এই পবিত্র নামায নিয়ে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ, মিথ্যা, বানোয়াট, বিভ্রান্ত্রিকর ও গোমরাহীমূলক বক্তব্য দেয়। তারা প্রচার করছে- ‘জুমুয়ার আগে বিধিবদ্ধ কোন সুন্নত নামায নেই, এর কোনো দলীল নেই। এমনকি তাদের মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...












