মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বনূ কুরাইজা উনার জিহাদ মুবারক:
উল্লেখ্য যে, ইহুদী হুয়াই ইবনে আখতাব সে কা’ব ইবনে আসাদের প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করেছিলো। কুরাইশ কাফির মুশরিক ও গাতফানরা চলে যাওয়ার পর কা’ব ইবনে আসাদ সে বনূ কুরাইজার সাথে তাদের দুর্গে ঠাঁই নেয়। বনূ কুরাইজা যখন বুঝে ফেললো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদেরকে ধ্বংস না করে ফিরবেন না। তখন কা’ব ইবনে আসাদ তাদের লক্ষ্য করে বললো, “হে ইহুদী সম্প্রদায়! আজ তোমরা যে অবস্থার সম্মুখীন হয়েছো, তাতো তোমরা দেখতেই পাচ্ছো। আমি তোমাদের সামনে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) অনুষ্ঠিত হলো সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত পরিষদ আয়োজিত আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন ২০২৫। আয়োজিত এ সম্মেলনে সমকালীন ধর্মীয় পরিস্থিতি, কাদিয়ানীদের নিষিদ্ধ ঘোষণাসহ ধর্মীয় বিশেষ আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কার্যক্রম আশংকাজনকহারে বৃদ্ধি পে বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে এবং আমলে ছলেহ বা নেক কাজ করেছে তাদের জন্যই জান্নাতে মেহমানদারীর ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দু‘আ বা মুনাজাত কবুলের সময়:
২. পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার প্রথম ১০ দিন ১০ রাত।
৩. বিশেষ করে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার ৯ তারিখ। অর্থাৎ পবিত্র আরাফাহ্র দিবসে।
৪. পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে।
৫. পবিত্র জুমুআহ বার দিনে ও রাতে।
৬. রাতের প্রথম তৃতীয়াংশে।
৭. রাতের শেষ তৃতীয়াংশে।
৮. রাতের বেলার দু‘আ। বিশেষতঃ মধ্য রাতের দু‘আ।
৯. শেষ রাতের এক ষষ্ঠাংশে।
১০. ছুবহে ছাদিকের সময়।
১১. মুয়াযযিন যখন আযান দিতে থাকে।
১২. পবিত্র আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়।
১৩. পবিত্র তাকবীর আরম্ভ হওয়ার সাথে সাথে।
১৪. জিহাদের ময়দানে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানোর পর।
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫৬তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১৬তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৩য় বছর):
* ৩য় হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৪ঠা শা‘বান শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘আহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শ বাকি অংশ পড়ুন...
৪৯. প্রসঙ্গ : রোযা অবস্থায় ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন, ইনহেলার নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নেয়া জায়িয। তাতে রোযা ভঙ্গ হয়না। কারণ ইনজেকশন মগজ ও পাকস্থলীতে পৌঁছেনা। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার বক্তব্য : এ কথাটি সম্পূর্ণ ভুল ও দলীলবিহীন। কারণ চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে ইনজেকশন অবশ্যই ব্রেইন বা মগজে ক্রিয়া করে। সুতরাং ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন, ইনহেলার নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ২১, ২২, ২৩, ২৬, ৪০, ৪১, ৪৩, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৫৩ ও ৬৪তম সং বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুন নাহু ওয়াছ ছরফ, উস্তাদুল উলামা ওয়াল মাশায়িখ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৩৪ হিজরী সন উনার পবিত্র ১১ রবীউল আউওয়াল শরীফ পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তিনি বিশ্ববিখ্যাত ও বিশ্বসমাদৃত হক্ব সিলসিলা রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা উনার মহাসম্মানিত হযরত আবু উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম নামে মশহুর।
পবিত্র বিলাদত শরীফ:
সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি ১৯২৭ ঈসায়ী সালে মহাসম্মানিত কুরাইশ বংশে পবিত্রতম ‘আহলে বাইত শরীফ’ উনাদের মহাপবিত্রতম পরিবারে মহান ওলীআল্লাহ হিসেবে প বাকি অংশ পড়ুন...
(৩) মিশর ও সিরিয়াবাসীগণ উনাদের পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন:
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিলে সবচাইতে অগ্রগামী ছিলেন মিশর ও সিরিয়াবাসী। মিশর সুলতান প্রতি বছর পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান রাত্রে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল উনার আয়োজনে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন। ইমাম হযরত সামছুদ্দীন সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, ‘আমি ৭৮৫ হিজরী সনে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান রাতে সুলতান বরকুকের উদ্যোগে আল জবলুল আলীয়া নামক কেল্লায় আয়োজিত মীলাদ শরীফ মাহফিলে হাজির হয়েছিলাম। ওখানে আমি যা কিছু বাকি অংশ পড়ুন...
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে দেওবন্দীদের বক্তব্য:
দেওবন্দী মৌলবী “আনওয়ার শাহ কাশ্মীরীর” বক্তব্য-
الانبياء فى قبورهم يصلون معناه ارواح الانبياء عليهم السلام ليست بمعطلة عن العبادات الطيبة والافعال الـمباركة بل هم مشغولون فى قبورهم ايضا كما كانوا مشغولين حين حياتهم فى صلوة وحج وكذلك حال تابعهم على قدر الـمراتب.
অর্থ: “হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওযা শরীফসমূহে পবিত্র নামায পড়েন। ” এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অর্থ এই যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র রূহসমূহ ইবাদত বন্দেগী এবং বরকতময় কাজসমূহ হতে কর্মহীন বা অকেজো হন না। বরং উনারা উনাদের রওযা বাকি অংশ পড়ুন...
কাফির-মুশরিক ও ইহুদীদের
মাঝে বিভেদ সৃষ্টি:
হিজরী ৬ষ্ঠ সালে ঐতিহাসিক খন্দক জিহাদ সংঘটিত হয়। এই সম্মানিত জিহাদ মুবারকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল শান মুবারক প্রকাশ পায়। হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (তিনি পরবর্তীতে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন) ও গাতফান গোত্রের নেতৃবৃন্দ বনূ কুরাইজার কাছে হযরত ইকরামা ইবনে আবূ জাহল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে কুরাইশ ও গাতফানের কতিপয় প্রতিনিধিসহ প্রেরণ করে বাকি অংশ পড়ুন...
নিকৃষ্ট আবূ জাহল যেভাবে মারা যায়:
অন্য বর্ণনায় রয়েছে, হযরত মু‘আয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, ‘আমি যখন আবূ জাহলকে চিনে নিলাম, সাথে সাথে তাকে উদ্দেশ্য করে রওয়ানা করলাম। মুশরিকরা তার নিরাপত্তার জন্য চারপাশ থেকে ঘিরে রেখেছে। তারপরও আমি অতি দ্রুত গতিতে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়লাম এবং আমি আমার তরবারী দিয়ে তাকে অত্যন্ত কঠিনভাবে আঘাত করলাম। আমার এক আঘাতে তার পায়ের গোছা শরীর থেকে আলাদা হয়ে সে মাটিতে থুবড়ে পড়লো।
আমার ভাই হযরত মু‘আওয়িয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও আমার ন্যায় অতি দ্রুত গতিতে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে অত্যন্ত কঠিন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বসিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করছে কাদিয়ানীদের প্রাণসহ দেশের কিছু বড় শিল্প গ্রুপ। দেশের অনেকগুলো খাতের লাখো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে এখন প্রাণের মতো বড় শিল্প গ্রুপের দখলদারিত্ব চলছে। এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রায় সব পণ্য এখন প্রাণের পণ্য তালিকায়। খাদ্যপণ্যে ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্টের খাবার প্রাণের প্যাকেটে। এমনকি মাছের বাজারেও এখন প্রাণের বিনিয়োগ রয়েছে। এর ফলে বড় শিল্প গ্রুপের বিনিয়োগের প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না দেশের লাখ লাখ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। ছোট খাতগুলোয় বড় শ বাকি অংশ পড়ুন...












