আল ইহসান ডেস্ক:
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স স্বীকার করেছে যে, গাজা উপত্যকার ক্ষমতা ভবিষ্যতে কার হাতে থাকবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে সে বলছে, আপাতত গাজাকে পুনর্গঠন এবং অসামরিকীকরণের দিকেকেই মনোযোগ দিচ্ছে ওয়াশিংটন।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ভ্যান্সের নেতৃত্বে পরগাছা ইসরায়েল সফরে গিয়েছে মার্কিন উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল। ভ্যান্স ছাড়াও এই প্রতিনিধি দলে আছে ট্রাম্পের বিশেষ দূত উইটকফ এবং ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড।
জেরুজালেমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভ্যান্স বলে, গাজায় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
যুদ্ধবিরতি চুক্তি হওয়া সত্ত্বেও গাজায় আবারো সামরিক অভিযান শুরু করার হুমকি দিয়েছে দখলদার ইসরাইল। দেশটির সন্ত্রাসী প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ জানিয়েছে, অবশিষ্ট জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার পর গাজায় হামাসকে নির্মূল করতে সামরিক অভিযান ফের শুরু করা হবে।
সে বলেছে, গাজাকে বেসামরিকীকরণ এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার নীতি বাস্তবায়নের এটিই প্রাথমিক শর্ত। ’
কাৎজ জানায়, সে ইসরাইলের নিরাপত্তা বাহিনীকে এ অভিযান বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
কাতার, মিশর এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরাইল ও হামাস একট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপে স্বাক্ষরের পর সব শর্ত ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে সমঝোতা হয়েছে। এর ফলে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় ফিরছেন বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা। তবে তারা ফিরবেন কোথায়? সব জায়গাতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। রাস্তাঘাট নেই। বাড়িঘর গুঁড়িয়ে গেছে। ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে আছে প্রিয়জনের মরদেহ। এমন পরিস্থিতিতে নিজভূমে ফেরা ফিলিস্তিনিদের জন্য পদে পদে চ্যালেঞ্জিং হবে।
গাজার ফিলিস্তিনিরা স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আশায় রয়েছেন। তবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরও তারা নিজেদের শহ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের দুই বছর পূর্ণ হলেও এখনও সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দখলদার বাহিনী ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উপর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যুদ্ধবিরতি স্থাপনের জন্য চাপে রয়েছে। মার্কিন সন্ত্রাসী ট্রাম্প গত দুই বছরে গাজায় স্থায়ী শান্তি কার্যকর করতে ২০ দফা পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মিশরে ইসরায়েল ও হামাসের প্রতিনিধি দল আলোচনায় বসেছে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি স্থাপনের জন্য।
তবে আলোচনার মধ্যে ইসরায়েলের প্রধানসন্ত্রাসী নেতানিয়াহু এক ভয়ঙ্কর হুমকি দিয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত মঙ্গলবার গভীর রাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি গাজা সংকট, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এবং বৈশ্বিক শান্তি প্রচেষ্টার বিষয়ে তার দেশের স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরেছেন। এছাড়াও সম্প্রতি দোহার কেন্দ্রস্থলে একটি আবাসিক ভবনে ইসরাইলের "বিশ্বাসঘাতক" হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। তার দেওয়া ভাষণে চারটি প্রধান বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) তুরস্কভিত্তিক গণমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কাতারের আমির গাজায় ইসরাইলি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
কিছুদিনের মধ্যেই গাজাকে মূল ভূখ-ের সাথে সংযুক্ত করতে চায় সন্ত্রাসী ইসরায়েল। গাজা শহরের ধ্বংসযজ্ঞ এবং মিশরের সাথে দেশটির বাকযুদ্ধ এদিকেই ইঙ্গিত দেয়। মধ্যপ্রাচ্য বিশ্লেষক লুসিয়ানো আল জাজিরাকে এ কথা বলেছে।
সে বলেছে, এটা স্পষ্ট যে সন্ত্রাসী ইসরায়েল এমন কোনো শহর রাখতে আগ্রহী নয়, যেটাকে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা যেতে পারে।
তার মতে, সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বর্তমান কৌশল হলো মিশরকে ফিলিস্তিনিদের সীমান্ত অতিক্রম করতে না দেয়ার জন্য দোষারোপ করা। সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর দাবি যে ফিলিস্তিনিদের গাজার বাইরে বসব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ট্রাম্প প্রশাসন গাজার ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি বিতর্কিত পুনর্গঠন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে, যেখানে ২০ লাখ গাজার অধিবাসীকে তাদের ভূমি ছাড়ার জন্য জনপ্রতি ৫,০০০ ডলার নগদ অর্থসহ নানা সুবিধা প্রদান করা হবে। এই পরিকল্পনার আওতায়, গাজার যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখ-টি ১০ বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে আনা হবে এবং একে অত্যাধুনিক পর্যটন কেন্দ্র ও প্রযুক্তি হাবে রূপান্তর করা হবে।
দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট এর প্রতিবেদনে জানানো হয়, হোয়াইট হাউসে আলোচিত ৩৮ পৃষ্ঠার এমনই এক প্রস্তাবনা থেকে এই তথ্য ফাঁস হয়েছে। এই পরিকল্পনাটির নাম ‘গাজ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফাঁস হওয়া ‘গাজা রিভিয়েরা’ পরিকল্পনায় গাজার ২০ লাখ মানুষকে জোরপূর্বক সরিয়ে দিয়ে মার্কিন ট্রাস্টির অধীনে একটি বিলাসবহুল শহর গড়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। যা উন্নয়নের মোড়কে এই প্রকল্প এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র।
হোয়াইট হাউসের ভেতরে 'গাজা রিভিয়েরা' নামে একটি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য গাজায় অত্যাধুনিক মেগাসিটি গড়ে তোলা, এমনটি বলা হলেও তবে সমালোচকরা এই পরিকল্পনাকে ফিলিস্তিনি ভূখ- থেকে সেখানকার জনগণকে বৃহৎ পরিসরে জাতিগতভাবে নির্মূল করার একটি কৌশল বলে মন্তব্য করেছে। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইসরায়েলি প্রধান সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর ঘোষণায় গাজা দখলের নতুন সামরিক পরিকল্পনা অনুমোদন পেয়েছে।
নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী-
প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে দক্ষিণে সরিয়ে নেয়া;
হামাসকে সম্পূর্ণ নির্মূল করা;
ইসরায়েলি বন্দী উদ্ধার করা;
বাফার জোন গঠন করা;
কঠোর নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ করা ও হামাস বা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ছাড়া নতুন প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রায় ৫০ হাজার সেনা, পদাতিক, সাঁজোয়া, প্রকৌশল ইউনিট, ড্রোন, যুদ্ধবিমান ও আর্টিলারি এই অভিযানে অংশ নেবে। অভিযানটি ৪-৫ মাস ধরে চার ধাপে চলবে- প্রথমে গাজা শহরের বাসিন্দা উচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি হামলায় ৫ সাংবাদিক শহীদ হয়েছেন। নিহতদের একজন আনাস আল-শরীফ।
দখলদার বাহিনীর হাতে নিহত হওয়ার আগে গাজা নিয়ে সর্বশেষ বার্তা দিয়ে গেছেন আনাস আল-শরীফ। আবেগঘন ওই বার্তায় তিনি গাজাকে ভুলে না যেতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তার মৃত্যুর পর ওই ইচ্ছাপত্রে আল-শরীফ লিখেছেন, তিনি নিজের সর্বশক্তি ও সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিয়েছেন ‘নিজের জনগণের কণ্ঠস্বর ও সহায়তায় নিযুক্ত মানুষ হতে।
তিনি লেখেন, ‘আমার আশা ছিল আল্লাহ আমাকে দীর্ঘ জীবন দেবেন, যাতে আমি পরিবার ও প্রিয়জনদের নিয়ে আমাদের দখলকৃত আসকা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা পুরোপুরি দখলে নেওয়ার পরিকল্পনা দখলদার ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। প্রধান সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর প্রত্যক্ষ অনুমোদন পাওয়া এই পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য গাজাকে ‘হামাসমুক্ত’ করা। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট।
পাঁচ মাসব্যাপী এই অভিযানের জন্য মাঠে নামানো হবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)-এর পাঁচটি ডিভিশন। সম্প্রসারিত এ সামরিক অভিযানে গাজার পুরো ভূখ- দখল করার পরিকল্পনা রয়েছে। বিশ্লে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখ- পুরোপুরি দখলের পরিকল্পনা নিয়ে সন্ত্রাসী ইসরায়েল যদি এগোয়, তাহলে তাতে বাধা দেবে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছে মার্কিন সন্ত্রাসী ট্রাম্প।
মূলত গাজা দখলে নেওয়া বা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত সে পুরোপুরি সন্ত্রাসী ইসরায়েলের ওপরই ছেড়ে দিয়েছে। গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।
স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেছে, গাজার মানুষের খাবারের বিষয়টি নিয়েই সে বেশি মনোযোগী। সন্ত্রাসী ইসরায়েল যদি গাজার পুরো এলাকা দখল করে নেয়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাকি অংশ পড়ুন...












