মুসলমান উনাদের বিজয় এবং আরব খ্রিষ্টানদের পলায়ন:
পিছনে থাকা মুসলমান উনারা উনাদের সম্মানিত মুজাহিদ ভাই উনাদের বিষয়ে শুরু থেকেই অস্থির ছিলেন। এক পর্যায়ে সম্মানিত আমীরুল মুজাহিদীন হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে জাররাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি মুসলমান উনাদেরকে সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার মধ্যে লিপ্ত সম্মানিত মুজাহিদ উনাদের সাহায্যে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ দিলেন। উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সবাই যখন প্রস্তুত হলেন, তখন সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ সুফিয়ান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ‘এই মুহূর্তে এটা করার প্রয়ো বাকি অংশ পড়ুন...
জাবালা বললো, ‘হে যুবক! আপনি গাসসান, লাখম ও জুযাম গোত্রের নেতাদের মত লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বের হয়ে নিজের এবং আপনার জাতির সাথে প্রতারণা করেছেন। আপনারা অবশ্যই পরাজিত হবেন। ’ না‘ঊযুবিল্লাহ! হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন-
لا تظن ذلك واننا قليلون فقتالكم رجل منا لالف منكم وتخلف منا رجال أشهى إليهم الحرب من العطشان إلى الماء البارد
‘তুমি কখনো তা ভেবো না। আমরা লোক কম হতে পারি; কিন্তু আমাদের একজন তোমাদের হাজার জনের বিরুদ্ধে জিহাদ করার শক্তি রাখেন। তাছাড়া পিছনে আমাদের এমন সব লোকজন রয়েছেন, উনাদের কাছে সম্মানিত জিহাদ মুবারক এমন আকাঙ্খিত বাকি অংশ পড়ুন...
বনূ নাযীর সম্পর্কিত কবিতাবলী:
فَغُودِرَ مِنْهُمْ كَعْبٌ صَرِيعًا ... فَذَلّتْ بَعْدَ مَصْرَعِهِ النّضِيرُ
ফলে তাদের মধ্য থেকে কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফ জঘন্যভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো। তার নিহত হওয়ার পরপরই বানূ নাযীরও অপদস্ত ও লাঞ্ছিত হয়ে পড়লো।
عَلَى الْكَفّيْنِ ثُمّ وَقَدْ عَلَتْهُ ... بِأَيْدِينَا مُشَهّرَةٌ ذُكُورُ
খাপমুক্ত শাণিত তরবারি আমাদের হস্তগত হলো, যার কারণে তারা দু’হাত জোড় করে নত হলো। কাট্টা কাফির কা’বের উপর আমাদের প্রসিদ্ধ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বিজয়ী হলেন। সুবহানাল্লাহ!
بِأَمْرِ حَضْرَتْ مُحَمّدٍ صَلّى اللّهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ إذْ دَسّ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত কা’ব বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, ‘আমরা তিনজন যারা তাবুকের জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারিনি, আমাদের সাথে মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে কথাবার্তা বলতে নিষেধ করে দিলেন। যার ফলে সকলেই আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে লাগলেন। উনাদের চাল-চলন, আচার-ব্যবহার যেন সম্পূর্ণ পাল্টে গেল।
পবিত্র মদীনা শরীফের যমীন আমাদের কাছে অপরিচিত মনে হলো। মনে হচ্ছিলো, এটাতো সেই যমীন নয় যেই যমীনকে আমরা চিনতাম, জান বাকি অংশ পড়ুন...
সময়টা তখন ১৪৯১ সাল। গ্রানাডার মুসলিম শাসনের সূর্য অস্তমিত প্রায়। দুর্বল এবং অযোগ্য মুসলিম শাসক থাকার সুযোগে তৃতীয়বারের মতো গ্রানাডা অবরোধ করেছে ক্যাস্টোলার শাসক পঞ্চম ফার্ডিন্যান্ড। এবার শেষবারের মতো অস্তিত্বরক্ষার লড়াইয়ে নামলেন গ্রানাডার মুসলিমরা। গ্রানাডার মুসিলম যুবকরা সিদ্ধান্ত নিলেন শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত তারা খ্রিষ্টানবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাবেন।
এই যুবকদের নেতৃত্বে ছিলেন মুসা বিন আবী গাসসান নামক এক যুবক। তিনি দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা দিলেন, খ্রিষ্টান শাসক জেনে রাখুক! আরবদের জন্মই হয়েছে বর্ষা নিক্ষেপ ও ঘোড়ায় আরো বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত মুসলমান উনাদের বিজয় এবং আরব খ্রিষ্টানদের পলায়ন:
পিছনে থাকা সম্মানিত মুসলমান উনারা উনাদের সম্মানিত মুজাহিদ ভাই উনাদের বিষয়ে শুরু থেকেই অস্থির ছিলেন। এক পর্যায়ে সম্মানিত আমীরুল মুজাহিদীন হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে জাররাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার মধ্যে লিপ্ত সম্মানিত মুজাহিদ উনাদের সাহায্যে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ দিলেন। উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সবাই যখন প্রস্তুত হলেন, তখন সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ সুফিয়ান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বাকি অংশ পড়ুন...












