রাজশাহী সংবাদাদতা:
রাজশাহী অঞ্চলে মিশ্র ফল চাষ এখন জনপ্রিয় ও লাভজনক হয়ে উঠেছে। একই জমিতে ফল ও অন্যান্য ফসল বা সবজি একসঙ্গে চাষ করা হচ্ছে। এতে আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জমির গুণগত মানও ভালো থাকছে।
এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন প্রজাতির আম, মাল্টা ও লেবু, এমনকি ড্রাগন ফলের মতো নতুন ফসলও চাষ করা হচ্ছে। অধিক উৎপাদনশীলতা ও সম্পদ ব্যবহারের দক্ষতার জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে সেচ, ছাঁটাই-ব্যবস্থাপনাসহ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
একই জায়গা থেকে আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে চাষিরা একই জমিতে একাধিক ফলগাছের সঙ্গে নানা ফসল রোপণ করছেন।
ফল-সবজি মিশ্র চাষ স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
লালমনিরহাট সংবাদদাতা:
হাতীবান্ধা উপজেলায় চাহিদা মতো সার না পাওয়ার অভিযোগ তুলো কৃষকরা লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) উপজেলার অডিটরিয়াম চত্বর এলাকায় ‘মেসার্স মোর্শেদ সার ঘর’-এর সামনের সড়ক অবরোধ করেন তারা।
কৃষকরা জানান, লালমনিরহাটের ব্র্যান্ডিং পণ্য ভুট্টা চাষ। ভুট্টা চাষের মৌসুম শুরু হয়েছে। জেলার সবচেয়ে বেশি ভুট্টার আবাদ হয় হাতীবান্ধা উপজেলায়। ভুট্টা চাষের শুরুতেই সার সংকটের খবরে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চাষিরা। হাতীবান্ধা উপজেলা সদরে বিএডিসি ও বিসিআইসির পরিবেশক মেসার্স বাকি অংশ পড়ুন...
নোয়াখালী সংবাদাদতা:
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) মাছ চাষে যান্ত্রিকীকরণ ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগ করে সফল হয়েছে। এতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি মৎস্য গবেষকদের নতুন আশার আলো দেখিয়েছে।
তারা মনে করছেন, এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করলে একদিকে যেমন একই শ্রম ও ব্যয়ে দ্বিগুণ মাছ উৎপাদন সম্ভব, তেমনি এই মাছ দেশের অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে।
নোবিপ্রবির ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত ‘যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে নিবিড় মাছ উৎপাদনের একটি উন্নত মডেল প্রণয়ন’ বাকি অংশ পড়ুন...
বাকৃবি সংবাদাদতা:
রোজেল, যা চুকোর বা টক গাছ নামে পরিচিত, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সত্যিকারের নতুন একটি সুযোগ তৈরি করতে পারে। বীজ বপনের প্রায় ২২০ দিন পর একটি গাছ থেকে গড়ে ৫শ গ্রাম থেকে এক কেজি পর্যন্ত কাঁচা ফল পাওয়া যায়। তার সঙ্গে দেড়শ থেকে ৪শ গ্রাম পর্যন্ত বৃতির ফলন মেলে। হেক্টরপ্রতি মোট ফলন দাঁড়ায় তিন থেকে সাত টন। এই ফল ও বৃতি দিয়ে জ্যাম, জেলি, চা, আচার, চাটনি, জুসসহ নানা ধরনের খাদ্য ও পানীয় তৈরি করা সম্ভব। রান্নাতেও ব্যবহার করা যায়।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগে রোজেল নিয়ে আয়োজ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশীয় বীজে একদিকে ভেজাল দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত, মোড়কজাত ও হিমঘরে সংরক্ষণেরও দরকার পড়ে না। এতে জ্বালানি ব্যবহার কম পড়ে, কম বর্জ্য উৎপন্ন হয়। বন্যপশু ও পাখিরা ভালো থাকে।
দেশীয় খাবারে যে স্বাদ বিদ্যমান ছিল তা অটুট থাকে
সরকারের উচিত, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও খাদ্যনিরাপত্তায় হাইব্রিডের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এ বাকি অংশ পড়ুন...
বলা হয়; গাউসুল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কারামত মুবারক এতবেশী ছিলো, যা লিখা ও বর্ণনার বাইরে। যার মধ্যে মিথ্যা ও বানোয়াঁটির লেশ মাত্র নেই। কেননা উনার পুরো অস্তিত্বটাই ছিলো কারামতের সাথে সম্পৃক্ত। উনার কারামত মুবারক সম্পর্কে এ ধরণের বর্ণনা আছে যে, তিনি বিলাদত শরীফের পর পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দিনের বেলায় উনার আম্মাজান উনার দুধ মুবারক পান করতেন না। যার দরুণ মানুষের নিকট এই বিস্ময়কর ঘটনা এরকম মশহুর হয়ে গেছে যে, ওমুক সম্ভ্রান্ত পরিবারে এমন এক ভাগ্যবান শিশু জন্ম গ্রহণ করেছেন, যিনি নাকি পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দি বাকি অংশ পড়ুন...
ফরিদপুর সংবাদাদতা:
ফরিদপুরে পাটবীজ চাষ করে সাফল্যের দেখা পেয়েছেন চাষিরা। পাটবীজ চাষে প্রতি শতক জমিতে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, তার চেয়ে বেশি লাভ হবে বলে আশা তাদের। জেলায় এবার ৫ হেক্টর জমিতে পাটবীজ চাষ করে লাভের আশা করেছেন চাষিরা। এভাবে জেলাজুড়ে ব্যাপক হারে পাটবীজ চাষ হলে জেলা-উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র বিক্রি করাও সম্ভব বলে মনে করেন চাষিরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাট উৎপাদনে সারাদেশের মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে ফরিদপুর জেলা। মৌসুমে এখানে মোট আবাদি জমির কমপক্ষে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ জমিতে পাট চাষ হয়। তবে পাট চাষের জন্য শতভাগ বীজ অন্য জায়গ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, নগরায়ণ, শিল্পায়ন এবং অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে দেশের কৃষিজমি দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘কৃষি জমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফরিদা আখতার বলেন, একসময় একই জমিতে এক, দুই বা তিন ধরনের ফসল চাষ হতো। কিন্তু আধুনিক কৃষি পদ্ধতি ও ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে এখন আর সেইভাবে বিভিন্ন ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ভূমির অধিক বাকি অংশ পড়ুন...
৪৭টি নদী ও ১৬৩ বিল, ৩শ’রও বেশি ক্যানেল, ১ লাখ ২০ হাজার পুকুর তথা
চলনবিলের ধ্বংসকারী এবং কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নষ্টকারী ও বিস্তীর্ণ এলাকার পরিবেশের মৃত্যু ঘটিয়ে রবি ঠগের বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন কী?
পরিবেশ বাদী চেতনার মৃত্যু ঘটায় না?
তথাকথিত পরিবেশ বাদীদের মুখোশ উন্মোচন করে না?
গত ১৮ আগস্ট, ২০২৫ কালের কন্ঠ সহ গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে খবর শিরোনাম হয়েছে- ‘প্রকৃতি ও পানির প্রতি আমাদের সদয় হতে হবে’
খবরে বলা হয়- ইউনূস জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন করেছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, নগরায়ণ, শিল্পায়ন এবং অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে দেশের কৃষিজমি দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘কৃষি জমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফরিদা আখতার বলেন, একসময় একই জমিতে এক, দুই বা তিন ধরনের ফসল চাষ হতো। কিন্তু আধুনিক কৃষি পদ্ধতি ও ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে এখন আর সেইভাবে বিভিন্ন ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ভূমির অধিক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে প্রথমবারের মতো একই জমিতে আর্টিমিয়া ও লবণ উৎপাদনের সমন্বিত পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) মেরিন সায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের একদল গবেষক। এই পদ্ধতিটি দীর্ঘদিনের প্রচলিত আলাদা চাষের ধারা বদলে দ্বৈত উৎপাদনের সুযোগ সৃষ্টি করেছে, যা দেশের মৎস্য ও লবণ শিল্পে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দিয়েছে।
মাছ ও চিংড়ির হ্যাচারিতে আর্টিমিয়া বহুদিন ধরে উচ্চমানের জীবন্ত খাবার (লাইভ ফিড) হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবণাক্ত পানি ও লবণ হ্রদে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা এ ক্ষুদ্র শৈবালভোজী প্রাণীর শুকনো ডিম বা 'সি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
গাজীপুরে এবার পাঁচটি উপজেলায় ৪২,৮০০ হেক্টর জমিতে আমন ধান কেটে কৃষকরা বাম্পার ফলন ঘরে তুলেছেন। গাজীপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তদারকি ও পরামর্শে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় এবছর ফলন অত্যন্ত ভালো হয়েছে। কৃষকরা ধান কর্তনের পাশাপাশি সরিষা ও বোরোর আবাদে প্রস্তুতি শুরু করেছেন।
গাজীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রফিকুল ইসলাম খান জানান, এবছর পাঁচটি উপজেলায় আগাম ভ্যারাইটি ধানসহ বিভিন্ন ধানের চাষ করা হয়েছে। তিনি বলেন, এবার আমরা ব্রি ধান-৭১, ৭৫, ব্রি ধান-৮৭ এবং বিনা ধান-১৭, ২০ চাষ করেছি বাকি অংশ পড়ুন...












