মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
মুহম্মদ কা’ব শরীফ লিখেন, গাজী মুরীদ হুসাইন উনাকে শাহাদাতের সিংহাসনে হাজির করার পর তিনি পবিত্র দুরূদ শরীফ পড়ছিলেন। উনাকে বলা হলো, যবান বন্ধ করুন। তিনি উত্তর দিলেন, আমার কাজ আমি করছি। তোমাদের কাজ তোমরা করো। কয়েক মুহূর্ত পরেই তিনি ফাঁসির কাষ্ঠে চড়লেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক হিফাযতের জন্য নিজের জীবন কুরবান করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
এনআইডিতে (জাতীয় পরিচয়পত্র) মুখচ্ছবি বাধ্যতামূলক না করার দাবিতে আরও একাধিক জেলায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন পর্দানশীন নারীরা।
সংবাদাতারা জানিয়েছেন গত ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) হবিগঞ্জ জেলা সদর জজকোর্টের সামনে পর্দানশীন নারীগণ সংবাদ সম্মেলন শেষে শিক্ষা অফিসার এবং নির্বাচন অফিসার বরাবর স্বারকলিপি জমা দেন।
ফেনী জেলা সদর শহীদ মিনারের সামনেও একই দাবিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় এবং নির্বাচন অফিসে স্বারকলিপি জমা দেয়া হয়।
পাবনা জেলা সদর লতিফ টাওয়ারের সামনেও এনআইডিতে ছবির বদলে ফিঙ্গারপ্রিন্ট চালুর দাবিতে সমাবেশের বাকি অংশ পড়ুন...
এক সাক্ষাতকারে দ্বীন নিয়ে অবমাননা করায় কথিত ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নামক সংগঠনের সভাপতি শাহরিয়ার কবিরকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন মুসলিম রাইটস ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মুহম্মদ মাহবুব আলম। গত ২৯ সেপ্টেম্বর জজকোর্টের আইনজীবি এ্যাডভোকেট মুহম্মদ মেছবাহ উদ্দিন চৌধুরী নোটিশটি প্রেরণ করেন।
নোটিশে বলা হয়, গত ২২ সেপ্টেম্বর একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল-এ প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে শাহরিয়ার কবির বলে, ‘ধর্মকে ফেলে দেয়া যাবে না, কিন্তু রাষ্ট্র থেকে আলাদা রাখতে হবে। ’
তার এমন বিতর্কিত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে নোটিশে বলা হয়, সাংবিধানিকভ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
আইনী কার্যক্রম বিষয়ক টিম
সাম্রাজ্যবাদীরা গণতন্ত্রের মত এক অর্থহীন- অচল- অকার্যকর পদ্ধতি বিশ্বে চাপিয়ে দিয়ে এবং তার মাধ্যমে নিজেদের সুবিধা আদায়ে সহায়ক শাসক শ্রেণী বসিয়ে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ কর যাচ্ছে। এইসব শাসক শ্রেণী কেবল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সাম্রাজ্যবাদীদের সুবিধাটুকুই দেখে প্রকারান্তরে বঞ্চিত থাকে আপামর জনগোষ্ঠী। এতদিন যাবত এই তথাকথিত গণতন্ত্র মানুষকে শিখিয়েছে “বিচার ব্যবস্থা” হচ্ছে স্বাধীন এবং সেখানে সুবিধা বঞ্চিত মানুষ তার ন্যায্য হক আদায় করতে সক্ষম হবে। যদিও এটা ছিল গণতন্ত্রীদের ফাঁকা বুলী বরং বাস্তবে দেখা যাচ বাকি অংশ পড়ুন...












