জে.এম.ও ফুড বাংলাদেশে বিস্তার করতে তারা বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশকে পাঠানো ইউএসটিআরের চিঠিতে মার্কিন বাণিজ্য আগ্রাসনের নীল নকশা বিশেষভাবে সন্নিবেশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি তথা জাতীয় নিরাপত্তাও মার্কিনীরা বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে।
চিকিৎসা, সেবা-বিনিয়োগ, মোটর গাড়ি থেকে মেধা স্বত্ব সবকিছুই থাকবে আমেরিকার একান্ত কব্জায়।
স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বলতে আসলে কিছুই থাকবে না।
৭১ এ ও আমেরিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী ছিল।
স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে একবার।
স্বাধীনতা রক্ষায় জিহাদ দরকার বারবার।
(১ম পর্ব)
যুক্তরা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরকারিভাবে আমদানি করা প্রায় ৫৭ হাজার টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে বাংলাদেশ সরকার প্রথমবারের মতো সরকার টু সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি কার্যক্রম শুরু করছে।
এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বাংলাদেশে ইহুদী মালিকানাধীন বহুজাতিক নব্য নীলকর কোম্পানিগুলি আ¤্রকিা থেকে এর মতো জেনেটিক্যালী মডিফাইড ফুড গম, সয়াবিন ইত্যাদি আমদানী করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
অথচ একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, এইসব খাবার বাংলাদেশীদের স্বাস্থের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাছাড়া এই খাবারগুলো দেশের কৃষির জন্যও হুমকিস্বরূপ।
এই ক্ষতির বিষয়গুলো প্রকাশ্য ও প্রমাণিত হওয়ার পরও একশ্রেণীর পশ্চিমা দালালগুলো বাংলাদেশে জিএমও ফুডের প্রচলন ঘটাতে চাইছে।
জিএমও ফুড খেলে কি ক্ষতি হতে পারে:
১) প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
২) গর্ভবতী নারী খেলে তার সন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
প্রোটিন-ফ্যাট-পলিস্যাকারাইড এগুলি হচ্ছে বড় বড় মলিকিউল বা অনু। এদেরকে বায়োকেমিস্ট্রিতে বলা হয় ম্যাক্রোমলিকিউল। ধরা যাক, একটা প্রোটিন হচ্ছে একটা বাড়ির মত। তো এই বাড়িটা তো অনেকগুলি ইট দিয়ে তৈরি, এই ইট হচ্ছে এমাইনো এসিড। অজস্র অজস্র এমাইনো এসিড দিয়ে একটা করে প্রোটিন তৈরি হয়।
আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে ২১ ধরনের এমাইনো এসিড লাগে, এরমধ্যে ৯ ধরনের এমাইনো এসিড মানুষ নিজে তৈরি করতে পারে না, এগুলি খাবার থেকে পেতে হয়।
এই ৯ ধরনের এমাইনো এসিডগুলির মধ্যে আছে-
১) ফিনাইল এলানিন ২) লাইসিন ৩) ট্রিপ্টোফ্যান ৪) মেথিওনিন ৫)ভ্যালিন ৬) থ্রেওনি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রোটিন-ফ্যাট-পলিস্যাকারাইড এগুলি হচ্ছে বড় বড় মলিকিউল বা অনু। এদেরকে বায়োকেমিস্ট্রিতে বলা হয় ম্যাক্রোমলিকিউল। ধরা যাক, একটা প্রোটিন হচ্ছে একটা বাড়ির মত। তো এই বাড়িটা তো অনেকগুলি ইট দিয়ে তৈরি, এই ইট হচ্ছে এমাইনো এসিড। অজস্র অজস্র এমাইনো এসিড দিয়ে একটা করে প্রোটিন তৈরি হয়।
আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে ২১ ধরনের এমাইনো এসিড লাগে, এরমধ্যে ৯ ধরনের এমাইনো এসিড মানুষ নিজে তৈরি করতে পারে না, এগুলি খাবার থেকে পেতে হয়।
এই ৯ ধরনের এমাইনো এসিডগুলির মধ্যে আছে-
১) ফিনাইল এলানিন ২) লাইসিন ৩) ট্রিপ্টোফ্যান ৪) মেথিওনিন ৫)ভ্যালিন ৬) থ্রেওন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি চট্টগ্রামের কর্ণফুলিতে সুগার মিলে আগুন ধরার পর খবরে জানা গেছে, যে চিনিগুলো পুড়ে গেছে সেগুলো ব্রাজিল থেকে আমদানি করা চিনি। এস আলম গ্রুপ ব্রাজিল থেকে লক্ষ লক্ষ মেট্রিক টন অপরিশোধিত চিনি আমদানি করেছিলো। পরবর্তীকালে সে অপরিশোষিত চিনিগুলো পরিশোধন করে সাদা চিনি হিসেবে বাজারে ছাড়া হতো।
ব্রাজিল থেকে অনেক দেশই চিনি আমদানি করে এর একটা বড় কারণ ব্রাজিলের চিনি সস্তা। তবে ব্রাজিলে চিনি সস্তা হওয়ার একটা বড় কারণ জিএমও ফুড, যা স্বল্পদামে অনেক বেশি উতপাদন করা সম্ভব।
জিএমও ফুড খেলে সমস্যা কি?
জিএমও ফুড কতটুকু নিরাপদ সে সম্পর্কে বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান বাস করি। আমরা সুখে থাকি ও ভালো ভাবে জীবন যাপন করি এটা কাফির মুশরিকসহ কোন দেশই চায় না। এজন্য তারা বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের বংশ বৃদ্ধি, আমাদের সুস্থতা, আমাদের সচ্ছলতা কোনাটাই কিন্তু বহির্বিশ্বের বরদাস্ত হয় না, তাই তারা আমাদেরকে পঙ্গু বানানোর জন্য খাদ্যে ক্যামিকেল, ফরমালিন, রাসায়নিক দ্রব্যসহ বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক পদার্থ দিয়ে দেশে ছড়িয়ে দিয়েছে। এরপরও তারা ক্ষান্ত হয় নি। এবার তারা ক্ষতিকর জিএম ফসল আমাদের দেশে ফলাতে চাচ্ছে। এতে যা হওয়ার তাই হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ জিএমও ক্রপ্স (জেনেটিক্যাল মডিফাইড খাদ্য শস্য) বাংলাদেশের মতো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশে কী করে অনুমোদিত হতে পারে, তা সত্যিই আশ্চর্যের বিষয়। আমাদের দেশে এই আত্মঘাতী বীজ বাণিজ্যিকিকরণের পেছনে কে বা কারা কাজ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করা ও খুঁজে বের করাও সময়ের দাবি। গোল্ডেন রাইস নিয়ে ইতোমধ্যে সচেতন মহল পত্র-পত্রিকায়, সোস্যাল নেটওয়ার্কে বেশ সমালোচনা করছেন। প্রশ্নের মুখে পড়ছেন সরকারের মন্ত্রীরা। কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়া বরপুত্ররা।
বিরি হচ্ছে ধান গবেষণার একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। বাকি অংশ পড়ুন...
‘মনসান্তো’ পরিবর্তিত বীজ ও ফসলের জন্য এই কোম্পানি পরিচিত। পরিবর্তিত বীজকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে জিএমও (জেনেটিকালি মডিফাইড অরগানিজম) বলা হয়। ‘মডিফাইড’ শুনলে মনে হয় বীজের স্বভাবে পরিবর্তন না ঘটিয়ে কেবল আরও উন্নত করা হয়েছে। কিন্তু পরিবর্তিত বীজের ব্যবসায়ীরা বীজের প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক গঠন সংকেতেই বিকৃতি ঘটায়। বীজ বা ফসলের এই বিকৃতি বিপদজনক। যেমন- বেগুনের মধ্যে মাটিতে পাওয়া এক বিশেষ প্রজাতির জীবাণু ঢুকিয়ে দিয়ে পুরা গাছটিকে এমন ভাবে বিষাক্ত করে দেওয়া হয় যাতে বেগুন গাছই বিষাক্ত হয়ে যায়। বেগুনের পাতা ছিদ্রকারী পোকা সেই বেগুনের বাকি অংশ পড়ুন...












