বাংলাদেশের অপরূপ প্রকৃতির মহান আল্লাহ পাক উনার অনন্য সৃষ্টি অপূর্ব উপহার পাখি। এ দেশের গ্রামের মানুষ পাখির ডাকে ঘুমিয়ে পড়ে আবার পাখির ডাকে জাগে।
আমাদের দেশে পাখি অনেক রকমের আছে। এদের মধ্যে সুন্দর কণ্ঠের পাখি, শিকারি পাখি, রাতের পাখি, ঝিল–পুকুরের পাখি, শীতের পাখি ও পোষা পাখি উল্লেখযোগ্য।
সুকন্ঠী পাখি:
সুন্দর কণ্ঠের পাখির মধ্যে অন্যতম দোয়েল। দোয়েলের মতো সুন্দর ডাক গলা খুব কম পাখিরই আছে।
শীতের শেষে বসন্ত ঋতুর আগমনী বার্তা নিয়ে কুহু কুহু ডাকে আসে কোকিল। তাই কোকিলকে বলা হয় বসন্তের দূত। সুন্দর কণ্ঠের পাখির মধ্যে সবচেয়ে ছোট টুন বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় সব জায়গায় দেখা মিলতো দৃষ্টিনন্দন ছোট্ট পাখি টুনটুনির। এদের হাক-ডাকে মুখর থাকতো গ্রামীণ পরিবেশ। তবে এখন তেমন একটা দেখা মেলে না টুনটুনি পাখির।
টুনটুনির ইংরেজি নাম ‘ডার্ক নেকড টেইলরবার্ড’। ঠোঁটের সাহায্যে গাছের পাতা ঠোঙার মতো মুড়িয়ে সেলাই করে বাসা বানায় এরা। তাই একে ‘দরজি পাখি’ নামেও ডাকা হয়। টুনটুনি আকারে প্রায় ১৩ সেন্টিমিটার। বুক ও পেট সাদাটে। ডানার উপরিভাগ ও মাথা জলপাই লালচে। লেজ খাড়া, এতে কালচে দাগ আছে।
পৃথিবীতে ১৫ প্রজাতির টুনটুনি পাখি আছে। বাংলাদেশে আছে কালো গলা, পাহাড়ি ও পাতি প্রজাতির। শিম, কদু, কাঁঠাল, সূর্যমুখ বাকি অংশ পড়ুন...












