মুহাব্বতের মওত আমি চাই
ইয়া রাসূলাল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
নিছবতি নৌকাতে আমার মিলে যেন ঠাই
মিলে যেন ঠাই হাবীবী মিলে যেন ঠাই
সাইয়্যিদু আওক্বাতে অধম আরজি পাঠাই
ইয়া শাফিয়াল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
বিরহের আগুনে হৃদয় পুড়ে পুড়ে ছাই
পুড়ে পুড়ে ছাই হাবীবী পুড়ে পুড়ে ছাই
এলোমেলো ছন্দমালায় হামেশা কাতরাই
ইয়া হাদীয়াল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
হাকীকী দিওয়ানা হতে চেষ্টা করে যাই
চেষ্টা করে যাই হাবীবী চেষ্টা করে যাই
দুনিয়ার-ই শত বাধায় কত হোচট খাই
ইয়া হাফিজাল্লাহ
মুহাব্বতে ম বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গতকাল জুমুয়াহবার ১০টা ৩৮ মিনিটে সকালে মাঝারি মাত্রার যে ভূমিকম্প পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়ে গেল, তাকে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে উৎপত্তি হওয়া সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫.৭; উৎপত্তিস্থল ছ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ উনার ২৮ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ঐ ব্যক্তিকে অনুসরণ কর বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশ্ত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (১ম অংশ)
পাক্ষিক পত্রিকায় প্রকাশিত উক্ত প্রবন্ধের ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১ম বৎসর মুবারক:
প্রকাশিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফসমূহ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ করেছেন, তখন অসংখ্য অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফ প্রকাশিত হয়েছেন, যা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। যা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং যিনি খ্বাল বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং পালন করার জন্য উৎসাহিত করেছেন:
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ كَانَ يُـحَدِّثُ ذَاتَ يَوْمٍ فِىْ بَيْتِهٖ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمٍ فَيَسْتَبْشِرُوْنَ وَيُـحَمِّدُوْنَ اللهَ وَيُصَلُّوْنَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِذَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَلَّتْ لَكُمْ شَفَاعَتِىْ.
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার পরিচয়ঃ
কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত, সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত, মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হচ্ছেন ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানার্থে খুশি মুবারক প্রকাশ করা এবং তাসবীহ-তাহলীল মুবারক পাঠ করা, উনার পূত-পবিত্র সম্মানিত জীবনী মুবারক উনার সামগ্রিক বিষয়ে আলোচনা করা।’ সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ উনার ৮-৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ ম বাকি অংশ পড়ুন...
যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একবার তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশী উনাদেরকে নিয়ে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কিত মুবারক ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বাকি অংশ পড়ুন...
তবে বিশেষ করে মেয়েদের জন্য, তারা যখন নামায পড়বে, নামায পড়া অবস্থায় তাদের চেহারা এবং হাতের কব্জি থেকে অতিরিক্ত, পায়ের গিরা থেকে অতিরিক্ত নিচে যা রয়েছে, সেটা বের করে দিয়ে যদি তারা নামায পড়ে তাদের নামায শুদ্ধ হবে। কিন্তু এর চাইতে অতিরিক্ত অর্থাৎ চেহারা থেকে অতিরিক্ত যা কিছু রয়েছে, হাতের কব্জির উপর যা কিছু রয়েছে, পায়ের গিরার উপর যা কিছু রয়েছে, সেখান থেকে কোন অঙ্গের যদি এক চতুর্থাংশ, তিন তাসবীহ পরিমাণ বের হয়ে যায়, অথবা বের হয়ে থাকে নামাযের মধ্যে তাহলে তার নামায শুদ্ধ হবে না। তবে শুধু চেহারা, হাতের কব্জির অতিরিক্ত, পায়ের গিরার নিচের অতি বাকি অংশ পড়ুন...
দশ লতিফার প্রত্যেকটিতে আলাদা আলাদা পবিত্র যিকির জারি হওয়ার পর সম্মিলিতভাবে দশ লতিফার যিকির করতে হয়। আর একেই বলা হয় পবিত্র সুলত্বানুল আযকার বা যিকিরের বাদশাহ।
এতে প্রথমে প্রত্যেক পশমের গোড়ায় গোড়ায় অতঃপর পর্যায়ক্রমে চামড়া, গোশত, রক্ত, হাড় ও তার মজ্জায় অর্থাৎ সমগ্র শরীরে আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক জারি হয়ে যায়, তখন মাথার তালু হতে পায়ের তলা পর্যন্ত শরীরের সবকিছুই আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করতে থাকে।
উল্লেখ্য, পবিত্র সুলত্বানুল আযকার যিকির মুবারক উনার তিনটি পর্যায় বা স্তর রয়েছে। প্রথমত : সালিক বা মুরীদ দেখতে পাবে যে, বাকি অংশ পড়ুন...
পদার্থ বিজ্ঞানে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথমেই যার নাম মুবারক আসে উনি হচ্ছেন হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম (৯৬ হিজরী ১৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফ থেকে ১৪৮ হিজরীর ১৪ই রজবুল হারাম ইছনাইনিল আযীম শরীফ)। মূলত: তিনি শুধু পদার্থ বিজ্ঞানই নয় বরং আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার প্রতিটি বিষয়ের তিনি মূলভিত্তি রচনা করেছেন।
পদার্থ ও এর গঠন:
ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ১২ বছর বয়স মুবারকে অ্যারিস্টোটলের চার মৌলি বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত অন্তর পরিশুদ্ধ করা ও হুযূরী ক্বলব হাছিল করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে পবিত্র “ক্বলবী যিকির”। অর্থাৎ পবিত্র ইলমে তাছাওউফ তথা মুহলিকাত ও মুনজিয়াত সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করার সাথে সাথে ক্বলবী যিকির করতে হবে, তবেই অন্তর পরিশুদ্ধ হবে ও হুযূরী ক্বলব অর্জিত হবে এবং নামাযসহ সকল ইবাদত-বন্দিগী শুদ্ধভাবে বা পবিত্র ইখলাছ উনার সাথে আদায় করা সম্ভব হবে। যার ফলে ইমাম-মুজতাহিদ, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা পবিত্র ক্বলবী যিকির করাকে ফরয বলেছেন।
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...












