আল ইহসান ডেস্ক:
তিউনিশিয়া সীমান্তে অভিবাসীদের ঘিরে বেআইনি ব্যবসা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গবেষকদের একটি যৌথ দল।
ভুক্তভোগীদের সাক্ষ্য অনুসারে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিউনিশিয়া ও লিবিয়া কর্তৃপক্ষ সীমান্তে আসা পুরুষ, নারী ও শিশু অভিবাসীদের নিয়ে ব্যবসা করে।
২০২৩ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিউনিশিয়া থেকে লিবিয়ায় পুশব্যাকের শিকার সাব-সাহারা আফ্রিকার ৩০ অভিবাসীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে পুরো প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ, নির্বিচারে আটক, জাতিগত বৈষম্য, জাতিগত ঘৃণার প্ররোচনা, জো বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে ইউরোপে যাওয়ার পথে তিউনিশিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় উপকূলের কাছে জোড়া নৌকাডুবির ঘটনায় অন্তত ২৭ অভিবাসী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় ডুবে যাওয়া নৌকার আরও অন্তত ৮৩ অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার তিউনিশিয়ার একজন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে এই তথ্য জানিয়েছে।
দেশটির স্ফ্যাক্স শহরের বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান জেইদ সিদিরি বলেছে, তিউনিসিয়ার কেরকেনাহ দ্বীপপুঞ্জ থেকে অভিবাসীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। অভিবাসীদের সবা বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী যুগে আফ্রিকা শাসন করেছেন এমন প্রত্যেক আমির সুলতান ও শাসকই আল জয়তুন জামে মসজিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। তবে এক্ষেত্রে আগলাবিদ সুলতানগণের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশী। মূল মসজিদ ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সর্ববৃহৎ গম্বুজটি তাদেরই অবদান। প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ ও মুসলিম বিজ্ঞানী আলী ইবনে যিয়াদ যিনি এই ঐতিহাসিক মসজিদে সর্বপ্রথম বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁকেও যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছেন আগলাবিদ সুলতানগণ। (চলবে ইনশাআল্লাহ!) বাকি অংশ পড়ুন...
আল জয়তুন মসজিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান রাজধানী রিপাবলিক অব তিউনিশিয়ার তিউনিস শহরে। এই ঐতিহাসিক মসজিদটি ইসলামী ও পশ্চিম আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী বারবারিয়ান স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৭৯ হিজরী মোতাবেক ৭০৩ খৃ: তে। আব্বাসীয় শাসক আল নাসের লি-দ্বীনীল্লাহর নির্দেশে আমীর ফাতহুল্লাহ এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ঐতিহাসিকদের ভিন্ন মত অনুযায়ী আমীর হাসসান ইবনে নোমান ৭৯ হিজরী সালে এই মসজিদ নির্মাণ করেন। এবং হিজরী ১১৬ মোতাবেক ৭৩৬ খৃ: উবাইদুল্লাহ ইবনে হাবহার জামে জয়তুন পূণঃনির্মাণ করেন।
মসজিদটির আয়তন ৫০০০ (পাঁচ হাজার) বাকি অংশ পড়ুন...
সুনাম-সুখ্যাতি ও উৎকর্ষতায় বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার বছরের অগ্রযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত করে দেয় মুসলিম বিদ্বেষী পশ্চিমা খৃষ্টান অপশক্তি। মুসলিম উম্মাহর চির বৈরী স্পেনের তৎকালীন খৃষ্টান সৈন্যবাহিনী কর্তৃক ১৫৭৩ খৃ: এক অতর্কিত আগ্রাসনের স্বীকার হয় তিউনিশিয়া। তাদের এই আগ্রাসনের মূল লক্ষ্য ছিল আল জয়তুন বিশ্ববিদ্যালয় ও এর অমূল্য পা-ুলিপি সম্ভার।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় রচিত একুশ হাজার পা-ুলিপির বিশাল এই ভা-ারের প্রায় পুরোটাই লুটে নিয়ে স্থানান্তর করা হয় স্পেন ও ইটালির ভ্যাটিকান গ্রন্থাগারে আল জয়তুন ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল জয়তুন মসজিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান রাজধানী রিপাবলিক অব তিউনিশিয়ার তিউনিস শহরে। এই ঐতিহাসিক মসজিদটি ইসলামী ও পশ্চিম আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী বারবারিয়ান স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৭৯ হিজরী মোতাবেক ৭০৩ খৃ: তে। আব্বাসীয় শাসক আল নাসের লি-দ্বীনীল্লাহর নির্দেশে আমীর ফাতহুল্লাহ এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ঐতিহাসিকদের ভিন্ন মত অনুযায়ী আমীর হাসসান ইবনে নোমান ৭৯ হিজরী সালে এই মসজিদ নির্মাণ করেন। এবং হিজরী ১১৬ মোতাবেক ৭৩৬ খৃ: উবাইদুল্লাহ ইবনে হাবহার জামে জয়তুন পূণঃনির্মাণ করেন।
মসজিদটির আয়তন ৫০০০ (পাঁচ হাজার) ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইউরোপে উন্নত জীবনের আশায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার চেষ্টার সময় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বহনকারী একটি নৌকা ডুবে গেছে। তিউনিশিয়া উপকূলের কাছে ডুবে যাওয়া ওই নৌকা থেকে অন্তত ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার তিউনিশিয়ার উপকূলরক্ষী বাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রাতে উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি দল ভূমধ্যসাগরের তিউনিশিয়া উপকূলে ডুবে যাওয়া নৌকার ৫৪ অভিবাসনপ্রত্যাশীকে জীবিত ও ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। নৌকার যাত্রীরা আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের নাগরিক।
সম্প্রতি তিউনিশিয়া এবং লিবিয়া হয়ে ইতালিগামী অ বাকি অংশ পড়ুন...












