মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু।” সুবহানা বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং আপনার বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং মু’মিনদের আহলিয়াগণকে বলে দিন- উনারা যেন উনাদের চাদরের একটা অংশ চেহারা ও বুকের উপর টেনে দেন অর্থাৎ পর্দা করেন। এটা হচ্ছে- উনাদের সম্ভ্রান্ত হওয়ার পরিচয় এবং উনাদেরকে বিরক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মাসিক পত্রিকায় হজ্জের অজুহাতে ছবি তোলাকে বৈধ বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দলীল হিসেবে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ১৭৩, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ ১১৯ ও ১৪৫ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, তীব্র প্রয়োজন হারাম বস্তুকে সাময়িক হালাল করে দেয়। তাই হজ্জের ফরয আদায় করতে হারাম ছবি তোলা সাময়িক বৈধতা পাবে। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব কি?
জাওয়াব:
একইভাবে পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ১৪৫ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قُلْ لَّا أَجِدُ فِيْ مَاۤ اُوحِيَ اِلَيَّ مُحَرَّمًا عَلٰى طَاعِمٍ يَطْعَمُهٗ إِلَّاۤ اَنْ يَّكُوْنَ مَيْـتَةً اَوْ دَمًا مَّسْفُوْحًا বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি দোয়া মুবারক করার পর মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হে হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম! আপনি দোয়া মুবারক করেছেন তাই আমি অবশ্যই নাযিল করবো। আপনি যেহেতু দোয়া মুবারক করেছেন, তাই আমি অবশ্যই নাযিল করবো। তবে-
إِنِّي مُنَزِّلُهَا عَلَيْكُمْ فَمَن يَكْفُرْ بَعْدُ مِنكُمْ فَإِنِّي أُعَذِّبُهُ عَذَابًا لاَّ أُعَذِّبُهُ أَحَدًا مِّنَ الْعَالَمِينَ.
অর্থ : (মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন,) নিশ্চয়ই আমি আপনার উম্মতের প্রতি খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করবো (সেই দিন তাদেরকে ঈদ পালন করতে হবে)। অতঃপর যে ব্যক্তি সে খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিলের দিনক বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজকাল মুসলমানদেরকে দেখা যায়- তারা অনেক ক্ষেত্রেই বেদ্বীন-বদদ্বীন, ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ ও ফাসিক-ফুজ্জারদেরকে অনুস বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মাসিক পত্রিকায় হজ্জের অজুহাতে ছবি তোলাকে বৈধ বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দলীল হিসেবে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ১৭৩, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ ১১৯ ও ১৪৫ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, তীব্র প্রয়োজন হারাম বস্তুকে সাময়িক হালাল করে দেয়। তাই হজ্জের ফরয আদায় করতে হারাম ছবি তোলা সাময়িক বৈধতা পাবে। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব কি?
জাওয়াব:
উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ বা বিরোধী ও কুফরী হয়েছে। কারণ হারাম বা ফাসিকী কাজ করে তথা ছবি তুলে, বেপর্দা হয়ে হজ্জ করা যাবে না। এ বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম শরীফ উনার ভাষা বুঝা অত্যন্ত কঠিন ও সুক্ষ্ম। কারণ যখন পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ নাযিল হলো তখন পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মধ্যে ‘পবিত্র সূরা কাউছার শরীফ’ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছিল।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ.
إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ. فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ. إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الأَبْتَرُ.
অর্থ : (যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি যিনি পরম দয়ালু, করুণাময়।) “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার মুবারক হাদিয়া করেছি। অতএব আপনি আপনার মহান রব তায়ালা উনার সন্তুষ্টি মুবারক হা বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত-মা’রিফত মুবারক ও উনার মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের প্রধান ও একমাত্র মহান মাধ্যম হচ্ছেন মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এ সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং আপনার বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং মু’মিনদের আহলিয়াগণকে বলে দিন- উনারা যেন উনাদের চাদরের একটা অংশ চেহারা ও বুকের উপর টেনে দেন অর্থাৎ পর্দা করেন। এটা হচ্ছে- উনাদের সম্ভ্রান্ত হওয়ার পরিচয় এবং উনাদেরকে বিরক্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা নূর বাকি অংশ পড়ুন...
এ হৃদয়ে আজি আসুন শাহযাদাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
অশান্ত ভাবনায় কেবল আপনি বিরাজ
হাজারো বাহানায় চাহি আপনার মি’রাজ
জ্বালান খুবই দয়ায় মহব্বতের সিরাজ
কোনো এক প্রহরে আসিয়েন আক্বাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
খোলা চিঠি কত লিখেছি প্রতিদিন
কথা আছে যত বলেছি দ্বীধাহীন
সরাসরি তত পারি না অর্বাচীন
সবই ক্ষমা করে বলুন আক্বা রাজি
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
কত শত ফুলে সাজিয়েছি আসন
রয়েছি দ্বার খুলে আসিবেন মহাধন
ইশকেরই পাল তুলে ভাসিয়ে দিব মন
আশিক বানান মোরে দয়ালু দাতাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
মরু ধুধু অন্তর পিপাসায় বাকি অংশ পড়ুন...












