সম্মানিত ইসলামী ইতিহাসের একটি বড় স্থানজুড়ে আছে ন্যায়বিচার, ইনসাফ এবং ক্ষমার দৃষ্টান্ত। মুসলমান উনাদের ইনসাফপূর্ণ আচরণের মাধ্যমেই পথহারা বিধর্মীরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে সম্মানিত হয়েছিলেন। এমনই একটি ইনসাফ, ন্যায়পরায়নতা এবং ক্ষমার ঘটনা ঘটেছিলো খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফত মুবারককালে।
একদিন দু’জন সহোদর ভাই এক বালককে টেনে ধরে নিয়ে আসলেন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার কাছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, কেন ওই বালককে এভাবে ধরে নিয়ে আসা হয়েছে। উত্তরে উনা বাকি অংশ পড়ুন...
জর্ডানের সুন্দর ‘ফাহল’ নগরী। ইরাক-জর্দান এলাকায় এটি ছিলো রোমানদের শেষ দুর্গ। মুসলমানদের অগ্রাভিযানে রোমান বাহিনী মুসলিম সেনাপতি হযরত আবু উবাইদা জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কাছে সন্ধির প্রস্তাব দিলো। সন্ধি সম্পর্কে আলোচনার জন্য তিনি হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে পাঠালেন রোমক শাসক সাকলাবের কাছে।
তিনি সাকলাবের প্রাসাদে পৌঁছানোর পর সাকলাব উনাকে পরম সমাদরে একটি কারুকার্যখচিত আসনে বসার অনুরোধ জানালো। কিন্তু তিনি মাটিতেই আসন পেতে বসে পড়লেন। তখন সাকলাব বললো, আমি আপনাকে সম্মান দিতে চাই, বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মুসলিম শাসনের মধ্যে বহু সুলতান দিল্লী শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন ন্যায়পরায়নতার দিক থেকে অনেক উচু স্তরের। তাদের মধ্যেই একজন সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন। উনার মূল নাম ছিলো বাহাউদ্দিন। গিয়াসউদ্দিন বলবন ছিলো উনার উপাধী। দিল্লীর ৯ম মামলুক সুলতান ছিলেন তিনি।
সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে তিনি উনার শাসনব্যবস্থার স্তর সাজিয়েছিলেন। উনার শাসননীতি শক্তি, সম্মান ও সুবিচারের ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। অপরাধীদের প্রতি তিনি অত্যন্ত কঠোর হলেও জনসাধারণদের প্রতি তিনি ছিলেন দয়ালু, উদার ও সুদক্ষ শাসক এবং নিরপেক্ষ বিচারক হ বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো রাবী সম্পর্কে জারাহ করলেই কি সেই রাবী বাতিল হয়ে যান?
উল্লেখ্য যে, কোন রাবীকে প্রত্যাখ্যাত করতে হলে তার কারনও স্পষ্ট উল্লেখ থাকতে হবে। রাবী নির্ভরযোগ্য নয় এটুকু বললেই হবে না। কেন গ্রহনযোগ্য নয় তার উপযুক্ত ও গ্রহণযোগ্য কারন বলতে হবে। হযরত মুহাদ্দিছীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উছূল বর্ণনা করেছেন, ব্যাখ্যাহীন জারাহ গ্রহনযোগ্য নয়। মতভেদ, ভুলবশত মতপার্থক্য হতে পারে। কারো কারো কাছে একজন রাবী ছিক্বাহ অপর জনের কাছে ছিক্বাহ নয়। এ কারনে জারাহ করা হলে তার কারন উল্লেখ করা আবশ্যক।
হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার জ বাকি অংশ পড়ুন...
উসমানীয় সালতানাত ছিলো মুসলিম ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ একটি সালতানাত। এই সালতানাতের সব সুলতানই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অপরিসীম মুহব্বত পোষণ করতেন। পাশাপাশি, সুলতানগণ সবাই হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণ করতেন শাসনব্যবস্থায়। উসমানীয় শাসকদের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন সুলতান মুরাদ। উনার শাসনামল ন্যায়পরায়নতা এবং মুসলিম বিজয়ের জন্য ইতিহাসে বিখ্যাত। একটি রাতের ঘটনা তার শাসনামলে অত্যন্ত বিখ্যাত।
সুলতান মুরাদ এক রাতে বিছানায় শুয়েছিলেন, দেখেন তার দম বন্ধ হয়ে আস বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মুসলিম শাসনের মধ্যে বহু সুলতান দিল্লী শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন ন্যায়পরায়নতার দিক থেকে অনেক উচু স্তরের। তাদের মধ্যেই একজন সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন। উনার মূল নাম ছিলো বাহাউদ্দিন। গিয়াসউদ্দিন বলবন ছিলো উনার উপাধী। দিল্লীর ৯ম মামলুক সুলতান ছিলেন তিনি।
সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে তিনি উনার শাসনব্যবস্থার স্তর সাজিয়েছিলেন। উনার শাসননীতি শক্তি, সম্মান ও সুবিচারের ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। অপরাধীদের প্রতি তিনি অত্যন্ত কঠোর হলেও জনসাধারণদের প্রতি তিনি ছিলেন দয়ালু, উদার ও সুদক্ষ শাসক এবং নিরপেক্ষ বিচারক হিস বাকি অংশ পড়ুন...












