মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ عُجْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اُحْضُرُوا الْمِنْبَـرَ فَحَضَرْنَا فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّانِيَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّالِثَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمّاَ نَزَلَ قُلْنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَقَدْ سَـمِعْنَا مِنْكَ الْيَوْمَ شَيْئًا مَا كُنَّا نَسْمَعُهٗ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَرَضَ لِـىْ فَقَالَ بَعُدَ مَنْ اَدْرَكَ رَمَضَانَ فَلَمْ يُغْفَرْ لَهٗ قُل বাকি অংশ পড়ুন...
যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
গ্বরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মাওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে তারা তাহরীফ বা পরিবর্তন-পরিবর্ধন করতে পারেনি, আর কস্মিনকালেও পারবে না। কারণ, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّا نَـحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَاِنَّا لَهٗ لَـحٰفِظُوْنَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ আমিই নাযিল করেছি এবং নিশ্চয়ই আমিই উনাকে হেফাযত করবো।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা হিজ্র শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)
কিন্তু তারা অত্যন্ত কূটকৌশলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে তাদের অনেক মনগড়া, মওযূ, বানোয়াট, বাতিল এবং ইসরাঈলী বর্ণনা প্রবে বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ও পবিত্র নাম মুবারক হযরত যয়নাব আলাইহাস সালাম
কুরাইশ গোত্রের বনু আসাদ বংশে উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ।
উনার সম্মানিত পিতার নাম হযরত জাহাশ আলাইহিস সালাম, যিনি ইসলাম-পূর্ব যুগে বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। পিতার দিক থেকে তিনি ১০ম পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মিলিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।
উনার ৯ম পূর্ব-পুরুষ হচ্ছেন হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটও বাকি অংশ পড়ুন...
পদ্মা নদীর উজানে ভারতের গঙ্গায় নির্মিত ফারাক্কা ব্যারাজ চালুর ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুর্শিদাবাদে আন্তঃসীমান্ত নদীর গতিপথে নির্মিত এ বাঁধ বিরূপ প্রভাব ফেলেছে পদ্মাসহ এর শাখা নদ-নদীর ওপর।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এ বাঁধটি অবস্থিত। ১৯৬১ সালে এ বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৭৫ সালে। সেই বছর ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়। ফারাক্কা বাঁধ ২ হাজার ২৪০ মিটার (৭ হাজার ৩৫০ ফুট) লম্বা যেটা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় বানানো হয়েছিল। যা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
مَنْ لاَ يُفَارِقُكُمْ إِلاَّ عِنْدَ الْغَائِطِ وَحِينَ يُفْضِى الرَّجُلُ إِلَى أَهْلِهِ فَاسْتَحْيُوهُمْ وَأَكْرِمُوهُمْ
আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, ঐ সমস্ত ফেরেশ্তা থেকে তোমরা সাবধান থেকো, যে ফেরেশ্তারা তোমাদের থেকে জুদা হয় না।
مَنْ لاَ يُفَارِقُكُمْ
কয়েক সময় ব্যতীত ফেরেশ্তারা তোমাদের থেকে জুদা হয় না। ”
কাজেই উনাদের থেকে সাবধান থেকো। মানুষ থেকে তো সতর্ক থাকবেই, জীন থেকেও সতর্ক থাকবে, এমনকি ফেরেশ্তাদের কাছ থেকেও সতর্ক থেকো যাতে তোমাদের সতর খুলে না যায়। কয়েক সময় ফেরেশ্তারা শুধু সরে যান, যখন তোমরা ইস্তি বাকি অংশ পড়ুন...
পদার্থ বিজ্ঞানে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথমেই যার নাম মুবারক আসে উনি হচ্ছেন হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম (৯৬ হিজরী ১৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফ থেকে ১৪৮ হিজরীর ১৪ই রজবুল হারাম ইছনাইনিল আযীম শরীফ)। মূলত: তিনি শুধু পদার্থ বিজ্ঞানই নয় বরং আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার প্রতিটি বিষয়ের তিনি মূলভিত্তি রচনা করেছেন।
পদার্থ ও এর গঠন:
ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ১২ বছর বয়স মুবারকে অ্যারিস্টোটলের চার মৌলি বাকি অংশ পড়ুন...












