মুরীদ বা সালিকের জন্য পবিত্র আদব-কায়দা উনার প্রতি খেয়াল রাখা অবশ্য কর্তব্য। পবিত্র আদব অর্থ স্বাভাবিকতা। অর্থাৎ যা স্বাভাবিক তাই পবিত্র আদব। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে বলা হয় ‘ফিতরাত’ বা স্বাভাবিকতার দ্বীন। অর্থাৎ অন্য ভাষায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম পবিত্র আদব উনারই দ্বীন।
অপরদিকে পবিত্র তরীক্বত সম্পর্কে বলা হয়েছে যে-
اَلطَّرِيْقَةُ كُلُّهٗ اَدَبٌ
অর্থ: “পবিত্র তরীক্বত উনার সবটুকুই আদব। ” (মাকতুবাত শরীফ, মাদারিজুস সালিকীন)
আরো বলা হয়েছে যে-
اَلتَّصَوُّفُ كُلُّهٗ اَدَبٌ
অর্থ: “পবিত্র তাছাওউফ সম্পূর্ণই আদবের অন্তর্ভুক্ত। ” (মাকতুবাত শরীফ, মাদা বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি আয়াত শরীফ নাযিল করেন, নুযূল খাছ হুকুম আম। নুযূল খাছ হুকুম আম।
এর ব্যাখ্যায় যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে, নাযিল তো করা হয়েছে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে কেন্দ্র করে। কিন্তু হুকুম হচ্ছে আম, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য। তবে খাছ করে মহিলাদের জন্য। তারা যেন দুনিয়া তালাশী না হয়, দুনিয়া তলবকারী না হয়। যদি তারা মুহছিনাত হতে পারে তাহলে তাদের জন্য পরকালে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট খাছ নিয়ামত রয়েছে। যারা পর্দা রক্ষা করবে ও যথাযথ আহালের (স্বামীর) খিদমত করবে। দুনিয়া ও তার সৌন্দর্য তলব করবে না। দুনিয়াব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া দেশের ৩২৮ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহারের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
একইসঙ্গে তাদের চাকরির সকল সুযোগ-সুবিধা ফেরত দেয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) এই বিষয়ে আদালতের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, এই বরখাস্তের সিদ্ধান্ত ছিল অসাংবিধানিক এবং নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম ক্ষমতার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ।
আদালতের মতে, একটি সংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুরু করে সাইয়্যিদুনা আবুল বাশার হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত প্রায় সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের কোন না কোন উল্লেখযোগ্য ঘটনা এ দিনে সংঘটিত হয়েছে। সঙ্গতকারণে এ দিনটি আমাদের সবার জন্যে এক মহান আনুষ্ঠানিকতার দিন, যা রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, নিয়ামত মুবারক হাছিল করার দিন।
ফলে এ দিনে বেশ কিছু আমল করার ব্যাপারে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উৎসাহিত করা হয়েছে। যেমন-
১। পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে দু’দিন রোযা রাখা:
পবিত্র হ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসের উল্লেখযোগ্য ও শ্রেষ্ঠতম দিন হচ্ছে পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ ‘পবিত্র আশূরা’ শরীফ উনার দিনটি। বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আরবী বছরের প্রথম মাস মুহররমুল হারাম শরীফ। আরবী বারোটি মাস উনাদের মধ্যে চারটি হারাম বা সম্মানিত মাস উনাদের মধ্যে মুহররমুল হারাম শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
১) পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসটি চারটি হারাম বা পবিত্র মাসের মধ্যে অন্যতম মাস।
২) এ মাসটি বিশেষভাবে সম্মানিত ।
৩) পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনটি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসের দশ তারিখ বলে এর নামকরণ করা হয়েছে “পবিত্র আশূরা শরীফ”।
৪) অন্য বর্ণনা মতে, উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে দশটি সম্মানিত দিন হাদিয়া দেয়া হয়েছে উনার মধ্যে পবিত্র আশূরা শরীফ দিনটি দশম স্থানীয়। এ কারণেই “পবিত্র আশূরা শরীফ” নামকরণ করা হয়েছে।
৫) আবার কারও কারও মতে এ দিনটিতে যেহেতু মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বীয় দশজন হযরত নবী-রসূল আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে আমরা দেখতে পাই আমাদের দেশে সংস্কৃতি চর্চার নামে অপসংস্কৃতি ও ইসলামবিরোধী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এসব অনুষ্ঠান পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সম্মত না হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই এসব উৎসবে দেখা যায় নাচ-গান, বেপর্দা-বেহায়াসহ হাজারো হারাম কাজের সমারোহ।
পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার দশম তারিখ হচ্ছে ‘ইয়াওমুল আশূরা’ শরীফ। যা স্মরণীয় ও মর্যাদাম-িত দিন। আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুরু করে প্রথম নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসের উল্লেখযোগ্য ও শ্রেষ্ঠতম দিন হচ্ছে পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ ‘পবিত্র আশূরা’ শরীফ উনার দিনটি। বাকি অংশ পড়ুন...
রোযা রাখার ফযীলত:
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে- হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র রমযান শরীফ উনার রোযার পর উত্তম রোযা হলো মহান খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মাস পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা। (মুসলিম শরীফ)
হযরত আবূ কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...












