ইসলাম স্বভাবগতভাবেই পরিবেশবান্ধব, পরিবেশ রক্ষার প্রতি যতœশীল। তাই তো ইসলামের
দৃষ্টিতে পানি অপচয় করা, অহেতুক গাছ নষ্ট করা, বিনা কারণে পশুপাখির প্রতি নির্দয় আচরণ করা গর্হিত
কাজ। এমনকি যুদ্ধেও ফসল ধ্বংস করতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই সত্যকে সামনে নিয়ে পরিবেশ
রক্ষার আন্দোলনে নেমেছে ইন্দোনেশিয়া।
যার নাম তারা ঠিক করেছে ‘গ্রিন
ইসলাম’।
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রিন ইসলামের
উত্থান:
ইন্দোনেশিয়া বহু বছর ধরে পরিবেশ
সংকটে জর্জরিত, বন উজাড়, পাম তেলের প্লানটেশন, পিটল্যান্ড আগুন, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ, নদীদূষণ-সব মিলিয়ে দেশটি দক্ষি বাকি অংশ পড়ুন...
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রকে পশুর নদ ও সুন্দরবন বিনাশী আখ্যায়িত করে এটি বন্ধের দাবি জানিয়েছে পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার নারিকেলতলায় এক জনসমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ ও ‘পশুর রিভার ওয়াটারকিপার’।
জনসমাবেশে বক্তারা বলেন, ভারতের স্বার্থে বনবিনাশী এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। অবিলম্বে এ প্রকল্প বাতিলসহ নিরাপদ পানি, বায়ু এবং টেকসই জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সুন্দরবনের প্রাণ পশুর নদ দূষণের ফলে মাছসহ পানিজ প্রাণীর অস্তিত্ব হু বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
অতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপের কারণে ঢাকার জীবনযাপনের মান ভয়াবহ আকারে কমে যাচ্ছে। অন্যদিকে অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ, রাস্তা সম্প্রসারণ এবং পানি আধার ভরাট করার কারণে নগরীর পরিবেশে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। ফলে তাপমাত্রা বৃ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার এবং উনার দুই কিশোর আওলাদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমা উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি ছিলেন বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা। উনার ৭জন ছেলে সন্তান ছিলেন। বদরের সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার সময় তিনি জানতে পারলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই নিকৃষ্ট লোকটি সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে, সেই কাট্টা কাফির আবূ জাহিল মুশরিকদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসতেছে। তখন তিনি উনার দুই বাকি অংশ পড়ুন...
কক্সবাজার সংবাদাদতা:
১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-নারিকেল দ্বীপ রুটে জাহাজ চলাচল শুরু হচ্ছে। এবার রাতে থাকার সুযোগ থাকলেও দৈনিক মাত্র দুই হাজার পর্যটক দ্বীপে যেতে পারবেন। তাছাড়া মানতে হবে ১২ নির্দেশনা।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) শাহিদুল আলম বলেন, সরকারের জারি করা ১২টি নির্দেশনা এবার কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করবে জেলা প্রশাসন। আগে টেকনাফ থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল করলেও নিরাপত্তার কারণে এখন কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে দ্বীপে যাতায়াত করবে।।
পর্যটকবাহী জাহাজ মা বাকি অংশ পড়ুন...
দেশীয় বীজে একদিকে ভেজাল দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত, মোড়কজাত ও হিমঘরে সংরক্ষণেরও দরকার পড়ে না। এতে জ্বালানি ব্যবহার কম পড়ে, কম বর্জ্য উৎপন্ন হয়। বন্যপশু ও পাখিরা ভালো থাকে।
দেশীয় খাবারে যে স্বাদ বিদ্যমান ছিল তা অটুট থাকে
সরকারের উচিত, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও খাদ্যনিরাপত্তায় হাইব্রিডের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এ বাকি অংশ পড়ুন...
৪৭টি নদী ও ১৬৩ বিল, ৩শ’রও বেশি ক্যানেল, ১ লাখ ২০ হাজার পুকুর তথা
চলনবিলের ধ্বংসকারী এবং কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নষ্টকারী ও বিস্তীর্ণ এলাকার পরিবেশের মৃত্যু ঘটিয়ে রবি ঠগের বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন কী?
পরিবেশ বাদী চেতনার মৃত্যু ঘটায় না?
তথাকথিত পরিবেশ বাদীদের মুখোশ উন্মোচন করে না?
গত ১৮ আগস্ট, ২০২৫ কালের কন্ঠ সহ গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে খবর শিরোনাম হয়েছে- ‘প্রকৃতি ও পানির প্রতি আমাদের সদয় হতে হবে’
খবরে বলা হয়- ইউনূস জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন করেছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ বাকি অংশ পড়ুন...
সারাবিশ্বেই ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশেও। সম্প্রতি এধরনের ভূমিকম্পের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। ভূমিকম্প হলে তার পরপরই এনিয়ে নানা ধরনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু এই ঘটনা সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি। এখানে এরকম ১২টি বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হলো-
১. সারা পৃথিবীতে বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়:
যুক্তরাষ্ট্রে ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে, প্রত্যেক বছর গড়ে ১৭টি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ৭-এর উপরে। এবং ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয় একবার।
তবে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছে, বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়। এর অন বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
বুযুর্গ ব্যক্তি শরাবখানায় গিয়ে হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার যারা বন্ধু-বান্ধব ছিল তাদেরকে বললেন, কোথায় বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি? উনার সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে পয়গাম এসেছে।
উনি দেখত পেলেন হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাতাল অবস্থায় রয়েছে শরাব পান করে। তিনি সেখানে গিয়ে বললেন, হে বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনার কাছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে পয়গাম এসেছে। তিনি মাতাল অবস্থায় বললেন, হে ব্যক্তি! শাস্তির পয়গাম, না শান্তির পয়গাম? বলা হলো, আপনার জন্য শান্তির পয়গাম এসেছে।
হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আ বাকি অংশ পড়ুন...
বদ নযরের বদ তা’ছীর বা খারাপ প্রভাব:
বদ নযরের বদ প্রভাব মারাত্মক। ইহা অতি দ্রুত প্রভাব বিস্তার করে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি খুবই তাড়াতাড়ি অসুস্থ হতে পারে। এমনকি বদ নযরে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। পশু-পাখির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা প্রযোজ্য। ক্ষেত-খামার, গাছ-পালার উপর বদ দৃষ্টি পড়ে গেলে ফল-ফসল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ الْعَيْنَ لَتُدْخِلُ الرَّجُلَ الْقَبْرَ، وَتُدْخِلُ الْجَمَلَ الْقِدْرَ.
অর্থ: হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান থেকে আসা দুটি কনটেইনারে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি নিষিদ্ধ পপি সিড (পোস্ত দানা) আটক করেছে কাস্টম হাউস। মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আমদানি করা এই চালানটি আটকের পর থেকেই অনলাইনে এই বীজটি নিয়ে ব্যাপক কৌতূহল দেখা গেছে। পপি সিডই পোস্ত দানা কি না তা-ও জানার চেষ্টা করেছেন অনেকে।
সাধারণভাবে পোস্তদানা খাবারের মসলা হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঙালি রন্ধনশৈলীতে কমবেশি প্রচলিত হলেও, মুঘল ঘরানার রান্নায় এর প্রচলন আর দশটা নিত্য উপাদানের মতো। 'ইউরোপিয়ান কুকারিতে'ও তার রমরমা উপস্থিতি। তো সেই পোস্ত দানা তথা বাকি অংশ পড়ুন...












