আমাদের পিঠ বা কোমর অনেকগুলো ছোট ছোট হাড় নিয়ে গঠিত। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন আঘাতজনিত কারণে, ক্ষয় বৃদ্ধিজনিত কারণে অথবা সঠিক নিয়মে দৈনন্দিন কাজ না করার কারণে লাম্বার ভার্টিব্রার মাঝখানের ডিস্কগুলো বের হয়ে আসলে নার্ভে চাপের সৃষ্টি হয়। তখন এই নার্ভগুলো পায়ের পেশির যেসব অংশে অনুভূতি বহন করে, সেখানেও ব্যথা শুরু হয়।
নার্ভে চাপের পরিমাণ বাড়তে থাকলে কোমরে তীব্র ব্যথার সাথে ধীরে ধীরে পায়ের আঙুল পর্যন্ত ব্যথা, ঝিঁ ঝিঁ করা, অবশ হয়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে এই ব্যথা কোমরে না থেকে সরাসরি পায়ে চলে যায়।
মাঝে মাঝে দেখা যা বাকি অংশ পড়ুন...
হাতে ও পায়ের জ্বালাপোড়া খুবই অস্বস্তিকর একটি অনুভূতি। প্রধানত হাতে-পায়ের স্নায়ু কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে হাতে-পায়ে জ্বালাপোড়া ভাব হতে পারে। এছাড়াও অনিয়ন্ত্রিত ও দীর্ঘ দিনের ডায়াবেটিস, কিডনি ও থাইরয়েডের সমস্যা, শরীরে ভিটামিন বি১২ ও বি১ এর ঘাটতি, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, ছত্রাক সংক্রমণ, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারণে হাতে-পায়ে জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে।
এই রোগের প্রকোপ হাতের চেয়ে পায়ে বেশি হতে দেখা যায়। পায়ের তালু থেকে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে থাকে। সমস্যা বেশি হলে অনেক সময় পায়ে বাকি অংশ পড়ুন...
পায়ের পেশিতে ব্যথা একটি পরিচিত সমস্যা। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। এর মধ্যে ইনফেকশন ও আঘাত অন্যতম। এ ধরনের ব্যথা স্বল্প কিংবা দীর্ঘকালীন, সূক্ষ্ম কিংবা তীব্র যেকোনো প্রকারেরই হতে পারে। কিছু উল্লেখযোগ্য কারণ হল-
১। দীর্ঘক্ষণ হাঁটা, এক জায়গায় বসে কাজ করা, অনেকক্ষণ বসে কাজ করলে কাঁধ, ঘাড় ও পিঠের পেশিতে টান ধরতে পারে, শরীরে পানির অভাব হলে পেশিতে ব্যথা হতে পারে।
২। পেশি ক্লান্ত থাকাবস্থায় আকস্মিক নড়াচড়া করলে ব্যথা হতে পারে।
৩। হঠাৎ ভারী কিছু তুলতে গেলে টান লেগেও ব্যথা হয়।
৪। মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণেও ব্যথা হতে পারে।
৫। শরীর বাকি অংশ পড়ুন...












