বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লাহ পাক উনার যমীনের সবকিছুই মূল্যবান। প্রতিটা প্রাণ, প্রতিটা উদ্ভিদ, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে থাকা প্রতিটা উপাদান-সবই অমূল্য। তবে কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলোর জন্য টানাটানিতে জীবন-সম্পদ-পরিবেশ বিপন্ন হয়ে ওঠে। কখনো কখনো যুদ্ধও লেগে যায়। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হতে পারে ‘কলা যুদ্ধ’। এই কলার সঙ্গে শিল্পকলার কোনো সম্পর্ক নেই। এই কলা গাছে ধরে, আয়রনসমৃদ্ধ একটি ফল।
কলা নিয়ে সেই যুদ্ধ চলেছে ৩৫ বছর, ১৮৯৮ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ১৯৩৪ সালের ১ আগস্ট পর্যন্ত। অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র দফায় দফায় যে স বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
মুরতাদ তকী উসমানী তার মুরুব্বীর বক্তব্যের বরাত দিয়েছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি মুরুব্বীর বরাত দিতে নিষেধ করেছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَإِذَا قِيْلَ لَـهُمُ اتَّبِعُوْا مَا أَنْـزَلَ اللهُ قَالُوْا بَلْ نَـتَّبِعُ مَا أَلْفَيْـنَا عَلَيْهِ اٰبَاءَنَا ۗ أَوَلَوْ كَانَ اٰبَاؤُهُمْ لَا يَـعْقِلُوْنَ شَيْـئًا وَّلَا يَـهْتَدُوْنَ
অর্থ: যখন তাদেরকে বলা হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন সেগুলোর অনুসরণ করো। তখন তারা বলে, আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদেরকে যার উপর পেয়েছি তার অনুসরণ করবো। যদিও তাদের পূর্বপুরুষরা জ্ঞানীও ছিলো না এবং হিদায়েতপ্রাপ্তও ছিলো না। বাকি অংশ পড়ুন...
২. سَبِيْل (সাবীল): শব্দটি মাযহাব শব্দের সমার্থবোধক। মাযহাব শব্দটির মতোই সাবীল শব্দ উনার আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- পথ, চলার পথ, পন্থা, রাস্তা, মাযহাব, পদ্ধতি, শরীয়ত, নিয়ম-নীতি, আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াহ ইত্যাদি। আর পারিভাষিক দৃষ্টিতেও সাবীল শব্দটি মাযহাব শব্দের মতোই অর্থ প্রদান করে।
মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
(২১৩)
وَإِنْ تُطِعْ أَكْثَرَ مَنْ فِي الْأَرْضِ يُضِلُّوكَ عَنْ سَبِيلِ اللهِ.
অর্থ: আর যদি আপনি যমীনের অধিকাংশ লোকের অনুসরণ করেন, তাহলে তারা আপনাকে মহান আল্লাহ তায়ালা উনার পথ থেকে বিপথগামী করে দিবে। (পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ: পবিত্র আয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে যে, ‘সম্মানিত যমযম কূপ মুবারক খনন করার সময় কুরাইশদের সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিবাদ হয়েছিলো, তার প্রেক্ষিতে তিনি মানত করেছিলেন, যদি মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে দশ জন আওলাদ (পুত্র সন্তান) দান করেন, তাহলে উনাদের একজনকে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার নিকটে কুরবানী করবেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ইচ্ছা মুবারক পূরণ করলেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক রজনী মুবারকে কা’বা শরীফ উনার নিকটে ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি স্বপ্ন মুবারকে বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হে বনী আদম! আপনাদের সতর ঢাকার এবং দেহের সংরক্ষণ ও সৌন্দর্য বর্ধনের উদ্দেশ্যে আমি পোশাক নাযিল বাকি অংশ পড়ুন...
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক বা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা মুবারক যাঁরা পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত উহুদ জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক (জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক) প্রকাশ করার পর হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার জিহ্বা মুবারক দিয়ে ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক (মহাসম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
শেষ যামানায় কিছু নামধারী মুসলমান মুর্তি পূজারীদের সাথে মিশে যাবে:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ثَوْبَانَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لاَ تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ وَحَتَّى يَعْبُدُوا الأَوْثَانَ
অর্থ: হযরত ছাওবান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মুশরিকদের সাথে আমার উম্মতের কতিপয় গোত্র না মিলিত হওয়া পর্যন্ত ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে বাকি অংশ পড়ুন...












